ঢাবি শিবিরের কমিটি ঘোষণার তারিখ ঠিক হয়নি : শিবির সেক্রেটারি ফরহাদ

ঢাবি প্রতিনিধি: আওয়ামী লীগের ১৫ বছরের শাসনামলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রকাশ্যে রাজনীতি করার সুযোগ ছিল না ছাত্রশিবিরের। শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ততার সন্দেহে বিভিন্ন সময়ে শিক্ষার্থীদের হেনস্তার মুখোমুখিও হতে হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গত ৫ অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরাও যে সেই আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন, ধীরে ধীরে তা প্রকাশিত হচ্ছে।
গত শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় যোগ দেওয়ার পর গণমাধ্যমে প্রথম নিজের রাজনৈতিক পরিচয় প্রকাশ করে বক্তব্য দেন সাদিক কায়েম। বলেন, তিনি ছাত্রশিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি।
চার দফা দাবিতে রাবির গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে তালা

রাবি প্রতিনিধি : সেশনজট নিরসন, চার মাসে সেমিস্টারসহ চার দফা দাবিতে বিভাগে তালা দিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকাল নয়টায় বিভাগে তালা ঝুলিয়ে দেন শিক্ষার্থীরা। অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থীরা তাদের চার দফা নিয়ে কথা বলতে থাকেন।
অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থীরা, পরীক্ষা কেন ধীরগতি, কি করছেন সভাপতি, রেজাল্ট কেন দশ মাসে, রেজাল্ট চাই এক মাসে, দুই বছরে দুই সেমিস্টার ,ধিক্কার ধিক্কার, শিক্ষকদের স্বেচ্ছাচারিতা, রুখে দাও, গুড়িয়ে দাও, ১২ মাসে সেমিস্টার, চলবে না, চলবে না, পরিবারের নামে প্রতারণা চলবে না, চলবে না, মিষ্টি কথা বাদ দেন, আমাদের ছেড়ে দেন, আমরা কেন আদু ভাই, জবাব চাই জবাব চাই স্লোগান দিতে থাকেন।
বিভাগের ৩০তম ব্যাচের শিক্ষার্থী কামরুজ্জামান ফাহাদ বলেন, আমরা আজকের মধ্যেই পরিক্ষার ডেট চাই। আর কোনো সময় দিতে রাজি না। আর এক্সাম পূজার ছুটির আগেই শেষ হওয়া চাই। না হলে এক্সাম দিবো না। আমাদের নেক্সট সেমিস্টারগুলা ৪ মাসে করতে হবে এবং এটার ক্যালেন্ডার ২-১ দিনের মধ্যেই তৈরি করতে হবে। আর আমাদের নিশ্চয়তা দিতে হবে এটা মেনে চলা হবে৷ ( কেননা বিগত সময়গুলাতে দেখেছি যে ক্যালেন্ডারে একটা পরিক্ষার ডেট থাকলে ও ঠিক মতো ক্লাস হয়নি, পরিক্ষা ও হয়নি)
এসময় মাস্টার্সের শিক্ষার্থী শেখ ফাহিম আহমেদ বলেন, আমরা চাই না ছোট ভাই-বোনেরা আর আমাদের মতো সেশন জোটের মতো মানসিক যন্ত্রণায় থাকুক। কতটা ধীরগতি হলে একটা সেমিস্টার শেষ করতে ১২ মাস লেগে যায়। আমরা চার দফা দাবিতে আজ এখানে দাড়িয়েছি। গত ২২ সেপ্টেম্বর আমরা বিভাগের সভাপতি বরাবর চার দফা পেশ করে দুই দিনের আল্টিমেটাম দেই। এই চার দফা দাবি মেনে না নেওয়ায় আমরা বিভাগে তালা দিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছি।
চার দফা হলো- ১. ৩০ ব্যাচের ২০২৩ সালের ৩ ডিসেম্বরে কোর্স শুরু হয়। এরপরে ৬ জুন, ২০২৪ সালে ২য় বর্ষ, ২য় সেমিস্টারের পরীক্ষা শুরু হয়৷ পরবর্তীতে বিভিন্ন কারণে পরীক্ষা বন্ধ হয়৷ এরপর বিভাগ থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর পরীক্ষা শুরুর কথা বলা হয়। কিন্তু সেটি হয় নি। এরপর আমরা ১৮ সেপ্টেম্বর বিভাগের মত বিনিময় সভায় জানতে পারি, একাডেমিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি প্রাপ্ত অধ্যাপক মুসতাক আহমেদ এই পরীক্ষা কমিটির সভাপতি। তিনি প্রশ্ন এবং পরীক্ষা সংশ্লিষ্ট আনুসাঙ্গিক কাগজপত্র নিজের কাছে রেখেছেন বলে জানিয়েছে বিভাগের সভাপতি। যার ফলে পরীক্ষা শুরু করা সম্ভব হচ্ছে না। এই পরীক্ষা কবে শুরু হবে সেটিও বিভাগ আমাদের স্পষ্ট করে নি।
একজন অন্যায়কারী কত শক্তিশালী হলে একাই একটা ব্যাচের পরীক্ষা বন্ধ করে রাখতে পারে! দিনের পর দিন কেটে যাচ্ছে অথচ কোন সমাধান আসছে না। আমাদের এই এক সেমিস্টার প্রায় ১০ মাসেও শেষ হয় নি। একজন শিক্ষকের কারণে একটা ব্যাচের পরীক্ষা থেমে আছে। যেখানে আমরা ৪ মাসে সেমিস্টার শেষের দাবি জানাচ্ছি সেখানে ১০ মাস হয়ে যাচ্ছে। ব্যাপারটি অযৌক্তিক এবং কোন ভাবে গ্রহণ যোগ্য নয়।
২. ৩১ ব্যাচের ২য় বর্ষ, ১ম সেমিস্টারের ক্লাস শুরু হয় গত বছরের ২৫ নভেম্বর। ক্লাস শুরুর পর প্রায় ১০ মাস হয়ে যাচ্ছে অথচ কোন অদৃশ্য কারণে পরীক্ষার ফর্ম ফিলাপের ডেট পর্যন্ত দেওয়া হচ্ছে না সেটিও বিভাগ স্পষ্ট করে নি। অথচ রাবির কয়েকটি বিভাগ এবং ঢাবিতে ১২ মাসে ৩টি করে সেমিস্টার শেষ হয়। আমাদের অবস্থা কত করুণ সেটার বোঝার জন্য এর থেকে বেশি কিছু প্রয়োজন হয় না।
৩. অধ্যাপক মোসতাক আহমেদের চারটি গুরুতর অভিযোগ ডকুমেন্টস সহ এনে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে আমরা তার অপসারণের আবেদন করি। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করছি যে আমাদের পরে চারুকলার এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ দিলে, প্রশাসন তদন্ত কমিটি গঠন করে। এর মূল কারণ সেই বিভাগের শিক্ষকদের সহযোগিতা। আমাদের বিভাগ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে কি ধরনের সহযোগিতা বা কি কাগজপত্র দেওয়া হয়েছে তা আমাদের স্পষ্ট ভাবে জানাতে হবে।
৪. আমরা প্রত্যেক বর্ষের শিক্ষার্থী ভয়াবহ সেশন জটে পড়েছি৷ বিভাগের কাছে কয়েক দফা আলোচনা করলেও তারা শুধু আমাদের আশ্বাস ই দিয়ে গেছে। কোন কার্যকর পদক্ষেপ আমরা দেখতে পাই নি। তাই সব সেমিস্টার এখন থেকে পরীক্ষা সহ চার মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। অর্থাৎ এক বছরে তিন সেমিস্টার যাতে শেষ হয় সেটা অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে।
প্রসঙ্গত, গত ২২ সেপ্টেম্বর বিভাগের সভাপতির নিকট চার দফা দাবি দিয়ে দুই দিনের আল্টিমেটাম দেন শিক্ষার্থী। তবে তাদের দাবি মেনে না নেওয়া অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন তারা।
উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা গড়তে মাতৃভাষার বিকল্প নেই: সলিমুল্লাহ খান

জাবি প্রতিনিধি : গবেষক ও চিন্তাবিদ অধ্যাপক ড. সলিমুল্লাহ খান বলেছেন, জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থাকে উন্নত করতে মাতৃভাষায় শিক্ষাদানের বিকল্প নেই। এতে সবাই শিক্ষার আলোয় আসবে।
সোমবার(২৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের(জাবি) জহির রায়হান মিলনায়তনে 'গণতান্ত্রিক ও ন্যায়ভিত্তিক জাতীয় শিক্ষাব্যবস্থার রূপরেখা' শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন৷ এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের দুই শতাধিক শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে বাংলা গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, 'বিদেশী ভাষা শেখাটা আমাদের জন্য এখন প্রায় বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কিন্তু বিদেশী ভাষার মাধ্যমেই কেন শিক্ষার্থীদের পড়াতে হবে? আমাদের ভাষাকে উন্নত করার একটি কর্মসূচি গত পঞ্চাশ বছরেও আমরা কি নিতে পারিনি? তাহলে আগামী পঞ্চাশ বছরে আমরা কি করবো? আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন কি পড়ানো হয়, যা মাতৃভাষায় পড়ানো যাবে না? অর্থ্যাৎ, একটা জাতি যখন তার শিক্ষার্থীদের কোন ভাষায় শিক্ষা দিবে, তা স্থির করতে পারে না তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে কি পড়াবে?।
সভায় তিনি বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থার প্রধান দুটি সমস্যা তুলে ধরে বলেন, আমাদের শিক্ষার প্রধান দুটি সমস্যা হলো শিক্ষা সার্বজনীন ও আনন্দদায়ক নয়৷ যা প্রাচীনকাল থেকেই আমরা জেনে আসছি৷ শিক্ষা আনন্দদায়ক করে গড়ে তুলতে হলে শিক্ষাকে গণতান্ত্রিক ও সমতা ভিত্তিক করার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের জন্য বিষয় নির্বাচনও গণতান্ত্রিক করতে হবে৷ সেই সুযোগ দিলে শিক্ষা আনন্দদায়ক হওয়ার কাছাকাছি পৌঁছাবে।
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার দেশের উচ্চশিক্ষায় বাংলা ভাষার প্রবর্তনের কথা আলোচনায় আসলেও বর্তমানে তা নেই বলে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, শিক্ষাব্যবস্থাকে আমরা এখন ইংরেজি শিক্ষাকেন্দ্রিক করেছি। তবে ইংরেজি শিক্ষার বিরোধীতা আমি কখনো করি না৷ ইংরেজরা আমাদের জন্য প্রাথমিক, মাধ্যমিক শিক্ষার যে গ্রাউন্ড সিস্টেম তৈরি করে দিয়েছিল, তা আজও চলছে৷ কিন্তু ব্রিটিশরা যাওয়ার পর আমরা তাদের রেখে যাওয়া এই প্রথা তেমন কোনো পরিবর্তন করিনি৷ বরং আশ্চর্যের বিষয় হলো বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়েও উচ্চশিক্ষায় বাংলা ভাষা প্রবর্তন নিয়ে একাধিক সেমিনার হয়েছিল৷ কিন্তু এখন আর তা আলোচনার বিষয়ে নেই। এখন কিন্ডারগার্টেন থেকে শুরু করে সবকিছু ইংরেজি কেন্দ্রিক করা হচ্ছে।'
ববি'র প্রথম নারী উপাচার্য অধ্যাপক ড. শুচিতা শরমিন

ববি প্রতিনিধিঃ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. শুচিতা শরমিন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের পঞ্চম উপাচার্য এবং প্রথম নারী উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। আগামী চার বছর এ দায়িত্ব পালন করবেন।
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের আদেশক্রমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. শাহীনুর ইসলামের স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হয়।
উপাচার্য নিয়োগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, উপাচার্য হিসেবে তার নিয়োগের মেয়াদ যোগদানের তারিখ হতে ৪ (চার) বছর হবে। পদে থাকাকালীন তিনি তার বর্তমান পদের সম-পরিমাণ বেতন-ভাতা পাবেন। তিনি বিধি অনুযায়ী ভাইস চ্যান্সেলর পদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধাও পাবেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজনে যেকোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
প্রসঙ্গত, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা উপাচার্য নিয়োগের দাবি জানিয়ে গত রোববার ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন। এর আগে ২০ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়টির চতুর্থ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া পদত্যাগ করেন।
গুজব প্রতিরোধে শিক্ষার্থীদের মাঝে আলোচনাসভা ও প্রবন্ধ প্রতিযোগিতা

ঢাবি প্রতিনিধিঃ গুজব প্রতিরোধে শিক্ষার্থীদের মাঝে এক আলোচনাসভা ও প্রবন্ধ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের আর্থিক সহযোগিতায় সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর মিডিয়া ইন ডেভেলপমেন্ট (সাকমিড) এর আয়োজনে রাজধানী ঢাকায় শিক্ষার্থীদের মাঝে গুজব প্রতিরোধে এ আলোচনাসভা ও প্রবন্ধ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
ঢাকা জেলার শের-ই-বাংলা স্কুল এন্ড কলেজ, মধুবাগ মিলনায়তনে প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হোসনে আরা হেলেনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
গুজব প্রতিরোধের জন্য শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে হোসনে আরা হেলেন বলেন, ‘ইন্টারনেটে পাওয়া যেকোনো তথ্য যেমন বিশ্বাস করা যাবে না, তেমনি যাচাই-বাছাই ছাড়া এগুলো শেয়ার করাও যাবে না। পাশাপাশি গুজব প্রতিরোধ ও প্রতিকারের জন্য মানুষের সচেতনতা ও সতর্কতা অত্যন্ত জরুরি। এজন্য ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য থেকে উত্তোরণের জন্য শিক্ষার্থীদের সচেতন করার পাশাপাশি গুজব প্রতিরোধে মাল্টিস্টেক হোল্ডার সৃষ্টি করতে হবে’।
সামাজিক মাধ্যমে গুজব প্রতিরোধে ব্যাপক জনসচেতনতা গড়ে তোলার আহবান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘ডিজিটাল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভুল ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রতিরোধের ক্ষেত্রে সামাজিক সচেতনতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে’।
অবশ্য সচেতনতার পাশাপাশি তিনি শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের মানসিকতার পরিবর্তনও জরুরি বলে ব্যক্ত করেন। এছাড়াও প্রতিযোগিতায় প্রতিষ্ঠানটির সহকারী শিক্ষক মোঃ এনামুল ইসলাম সহ অন্যান্য শিক্ষকরা আলোচনা সভায় উপস্থিত থেকে গুজব প্রতিরোধের জন্য শিক্ষার্থীদের আহ্বান করেন।
সাকমিড এর প্রোগ্রাম অফিসার মাহবুবা আহমেদ রোজী ও মোঃ রাশেদুজ্জামান রাশেদ আলোচনা সভাটি পরিচালনা করেন। প্রতিযোগিতা শেষে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
মন্তব্য