বার্ষিক উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনার মূল্যায়নেও আইসিটি বিভাগ শীর্ষে

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের সার্বিক মূল্যায়নেও প্রথম স্থান অর্জন করেছে।
বার্ষিক উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনার সার্বিক মূল্যায়নে ১০০ নম্বরের মধ্যে ৫২টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ৯৯.৮ নম্বর পেয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছে এ বিভাগ।
উদ্ভাবন কার্যক্রমে এমন নজির স্থাপন করায় আধা-সরকারি পত্রের মাধ্যমে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।
প্রতি বছর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক মন্ত্রণালয়/বিভাগ/দপ্তর/সংস্থা এবং মাঠ পর্যায়ের দপ্তরের বার্ষিক উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন এবং মূল্যায়ন নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হয়।
বর্তমান সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে উন্নত সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে পরিণত করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। মন্ত্রণালয়/বিভাগগুলোর উদ্ভাবন কার্যক্রম সরকারের গৃহীত কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে গতিশীল ভূমিকা রাখে।
এ বিষয়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে এবং প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের দিকনির্দেশনা ও তত্ত্বাবধানের কারণেই এ সফলতা অর্জন সম্ভব হয়েছে। পৃথিবীর অনেক দেশ থেকে বাংলাদেশ তথ্যপ্রযুক্তিতে এগিয়ে আছে।
তিনি বলেন, বিগত ১৩ বছরে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে যথাযথ অবকাঠামো গড়ে তোলা এবং সময়োপযোগী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নের কারণে কোভিড-১৯ মহামারিতেও শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, আদালত ও সরবরাহ ব্যবস্থা সচল রাখা সম্ভব হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী এ অর্জনের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের আর্কিটেক্ট সজীব ওয়াজেদ জয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এছাড়াও আইসিটি বিভাগ, সংশ্লিষ্ট সব দপ্তর, সংস্থা ও প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে এ অর্জন সম্ভব হয়েছে, তাদের প্রতিও তিনি কৃতজ্ঞতা জানান।
২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতেও তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ এডিপি বাস্তবায়নে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে প্রথম স্থান অর্জন করে। অর্থ অবমুক্তির ভিত্তিতে এ বিভাগের এডিপি বাস্তবায়নের হার ছিল শতকরা ৯৯ দশমিক ৯২ ভাগ। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ মন্ত্রণালয় এবং বিভাগগুলোর মাসিক ভিত্তিতে এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।
দৈনিক মোবাইল ফোনে মানুষ ব্যয় করে ৪ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট

স্মার্ট ফোনে মেতেছে বিশ্ব। প্রতিনিয়ত নতুন নতুন অ্যাপের সংযোজন এতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। সোশ্যাল মিডিয়ার কথা নাই বা বললাম। আমরা অবচেতন মনেই খানিক সময় পর পর হাতে থাকা স্মার্ট ফোনের ওই অ্যাপ গুলিতে ঢুঁ মারছি। এতে দিনে তার কত সময় ব্যয় করছি এ বিষয়ে কোনো ধারণাই আমাদের নেই।
মোবাইল ফোনে মানুষ গড়ে কত সময় ব্যয় করছে এ বিষয়ে একটি পরিসংখান চালিয়েছে অ্যাপ মনিটরিং ফার্ম অ্যাপ অ্যানি। তাদের দেওয়া তথ্য অনুসারে দিনে একজন মানুষ গড়ে ৪ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট মোবাইল ফোনে ব্যয় করে থাকেন। ২০২০ সালে যুক্তরাজ্যের নিয়ন্ত্রক অফকম প্রায় একই ধরনের একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল।
মনিটরিং ফার্ম অ্যাপ অ্যানির বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গেল বছর বিশ্বজুড়ে সব মিলিয়ে মোট অ্যাপ ডাউনলোড করা হয়েছে ২৩০ বিলিয়ন বার। যেখানে ব্যবহারকারীদের মোট খরচ হয়েছে ১৭০ বিলিয়ন ডলার। তাদের দেওয়া তথ্য মতে, ২০২১ সালে সর্বাধিক ডাউনলোড করা অ্যাপের মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল টিক টক। যেখানে ২০২০ সালের তুলনায় ব্যবহারকারীরা ৯০ শতাংশ বেশি সময় ব্যয় করছেন।
অ্যানির প্রধান নির্বাহী থিওডোর ক্রান্টজ বলছেন, সব ক্ষেত্রেই মানুষের মোবাইল নির্ভরতা ব্যাপক হারে বেড়ে গেছে। সময় ব্যয়, ডাউনলোড এবং আয়ের দিক দিয়ে মোবাইল প্রতিনিয়তই নতুন নতুন রেকর্ড করে চলছে। ফলে টেলিভিশন বা বড় পর্দা কার্যতভাবেই গুরুত্বহীন হয়ে পড়ছে।
চলতি বছরের দ্বিতীয়ার্ধে প্রতি মাসে টিক টকের সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১.৫ বিলিয়ন ছাড়িয়ে যাবে ধারণা করছে সংস্থাটি। তারা বলছে ২০২১ সালে মোবাইল ফোনে সময় ব্যয় করার হার ২০১৯ সালের তুলনায় ৩০ শতাংশ বেড়েছে।
ভারত, তুরস্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, মেক্সিকো, সিঙ্গাপুর এবং কানাডা সহ মোট দশটি দেশের ওপর ভিত্তি করে এ প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়েছে। তবে, ব্রাজিল, ইন্দোনেশিয়া এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মোবাইল ব্যবহারকারীরা দৈনিক পাঁচ ঘণ্টা করে মোবাইলে ব্যয় করছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
প্রতি দশ মিনিটে সাত বার একজন মানুষ সোশ্যাল মিডিয়া, ফটো এবং ভিডিও অ্যাপে ঢুঁ মারে। তবে এর মধ্যে টিকটকেই সবচেয়ে বেশি সময় ব্যয় করা হয়ে থাকে বলে জানানো হয়েছে এই প্রতিবেদনে।
ফেব্রুয়ারিতে চালু হচ্ছে ট্রাম্পের ‘ট্রুথ সোশ্যাল’

আগামী মাসেই চালু হতে যাচ্ছে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ ‘ট্রুথ সোশ্যাল’। অ্যাপল ইনক করপোরেশনের অ্যাপ স্টোরের তালিকা থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মটি চালু করছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিষ্ঠান ট্রাম্প মিডিয়া অ্যান্ড টেকনোলজি গ্রুপ (টিএমটিজি)। এই প্ল্যাটফর্মে ভিডিও-অন-ডিমান্ড সার্ভিসে 'নন-ওক' বিনোদন প্রোগ্রামিং, খবর, পডকাস্ট এবং আরও অনেক কিছু থাকবে।
অ্যাপটি টুইটারের বিকল্প হিসেবে তৈরি করা হয়েছে, যেখানে বিভিন্ন ব্যক্তি ও ট্রেন্ডিং বিষয়গুলিতে টুইটারের মতোই অনুসরণ করা যাবে। এই প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারকারীর দেওয়া বার্তাকে নামকরণ করা হয়েছে ‘ট্রুথ’ নামে।
প্রসঙ্গত, ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে হামলা হয়। এ ঘটনায় উত্তেজনা ছড়ানোর অভিযোগে ট্রাম্পের টুইটার ও ফেসবুক অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড করা হয়। এরপরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম চালুর ঘোষণা দেন ট্রাম্প।
সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি রোধের উপায়

বর্তমানে স্মার্টফোন হাতে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার নোটিফিকেশন চেক করে সকাল শুরু হয় বেশির ভাগ মানুষের । রাতে ঘুমাতে গেলেও একই কাজ। এককথায় আমাদের পুরো জীবনটা এখন আটকে গেছে সোশ্যাল মিডিয়ার কারাগারে। সোশ্যাল মিডিয়ার কারণে মানুষের মধ্যেও অস্থিরতা বেড়ে গেছে। তাহলে কীভাবে কমানো সম্ভব এই আসক্তি?
আমেরিকান সোসাইটি অব অ্যাডিকশন মেডিসিন সংস্থার বরাত দিয়ে মার্কিন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদনে বলা হয় , আসক্তি হচ্ছে এমন এক আচরণ, যার নেতিবাচক পরিণতি সত্ত্বেও মানুষ তাতে প্রতিনিয়ত অভ্যস্ত হয়ে ওঠে । ২০১৭ সালের এক গবেষণায় দেখা যায়, প্রায় ৪৩ ভাগ আমেরিকান ক্রমাগত সোশ্যাল মিডিয়ায় আবিষ্ট থাকেন। যাদের মাঝে ২০ ভাগ মানুষের মানসিক অবসাদের উৎস হচ্ছে এই সোশ্যাল মিডিয়া। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ধরনের আসক্তিকে তুলনা করা হচ্ছে ড্রাগ বা অ্যালকোহলের সঙ্গে । কারণ, উভয় ক্ষেত্রেই মানুষের মস্তিষ্কে ডোপামিনের নিঃসরণ বাড়িয়ে যায় । ফলে এসবে মানুষের আরও বেশি আসক্তি হওয়ায় প্রভাবক হিসেবে কাজ করে । তবে চাইলেই নিজেকে এই সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে দূরে রাখা যায় ।
২০১৮ সালের এক গবেষণায় দেখা যায় , বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা গড়ে ১৪৪ মিনিট সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যয় করে থাকেন । অথচ গবেষকেরা বলেছেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় দৈনিক ৩০ মিনিট ব্যয় মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য সর্বোত্তম। মাদক বা অ্যালকোহল আসক্তি থেকে পরিত্রাণের জন্য চিকিৎসা আছে । কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ার ক্ষেত্রে বিষয়টি এক রকম নয়। একমাত্র ইন্টারনেটের নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার ও নিজ উদ্যোগে কিছু কৌশলই পারে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে একজন মানুষকে দূরে রাখতে।
সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বিরত থাকতে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ লিন স্টার্নলিচের দিক নির্দেশনা হতে পারে বেশ কার্যকর।
২০১৯ সালের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে , কিছু ছাত্র পাঁচ দিন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার থেকে বিরত ছিল। যা তাঁদের মানসিক স্থিতি ফিরিয়ে দিয়েছে। তাই এক ঘণ্টা বা এক সপ্তাহ বিরত থাকার অভ্যাস এই আসক্তি বেশ ভালোভাবেই কাটিয়ে তুলতে পারে। বেশির ভাগ মানুষই অবচেতনভাবেই ক্রমাগত সোশ্যাল মিডিয়ায় ঢুঁ মারেন। এ ক্ষেত্রে অ্যাপ মুছে ফেলা বা সোশ্যাল মিডিয়ার নোটিফিকেশন বন্ধ করে দিলে একজন ব্যবহারকারীর আসক্তি কমে যেতে পারে । কারণ, মোবাইল স্ক্রিনে চোখ পড়লে সোশ্যাল মিডিয়া আইকন দেখা না গেলে স্বাভাবিকভাবেই সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকা যাবে।
নিজেকে সময় বেঁধে দেওয়া হতে পারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে দূরে থাকার আরেকটি ভালো উপায়। বেশির ভাগ ফোন এবং ট্যাবলেটে দেখা যায় কোনো নির্দিষ্ট অ্যাপে কত সময় ব্যয় করা হচ্ছে । নিজেকে সময় বেঁধে দিন , দৈনিক কত সময় আপনি এতে ব্যয় করবেন । এত পদ্ধতিতে প্রতিনিয়ত অভ্যাস গড়ে তুললে এতে আসক্তি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে । এ ক্ষেত্রে কোনো অ্যাপের সাহায্য নেওয়া যায় । যা বেঁধে দেওয়া সময় অতিক্রম হওয়ার পর ওই সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আপনাকে বের করে দেবে।
শখের কাজ গুরুত্ব দেওয়া বা অন্য কাজে নিজেকে ব্যস্ত রেখেও আপনি নিজেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে দূরে রাখতে পারেন। অন্যান্য ভালো লাগার কাজ গুলোয় বেশি সময় ব্যয় এই আসক্তি বেশ কমিয়ে আনবে। স্টার্নলিচ বলছেন, অবসর সময়ে এমন কোনো ভালো কাজে ব্যস্ত থাকা উচিত, যা আপনি উপভোগ করেন । এতে সোশ্যাল মিডিয়ায় আসক্তি কমে যাবে । যা ব্যক্তি জীবন ও সামাজিক জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে ।
এ প্রক্রিয়াগুলি অনেকের ক্ষেত্রে পুরোপুরি কাজ নাও করতে পারে । সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি কমাতে এ থেকে বিরত থাকার পাশাপাশি নিজেকে দায়িত্বশীল হতে হবে । এ নিয়ে ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতাল এবং হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের শিশু ও কিশোরী মনোরোগ বিশেষজ্ঞ নেহা চৌধুরী বলেছেন , নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সম্পূর্ণভাবে বিরত থাকা কিছু লোকের জন্য কার্যকর হতে পারে, কিন্তু অন্যদের জন্য নয়। তাঁর মতে, এই বিরতি কার্যক্রম সোশ্যাল মিডিয়ার উপকারী দিকগুলো থেকে মানুষ বিচ্ছিন্ন করে ফেলবে। তা ছাড়া অনেকের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণভাবে বিরত থাকা এতে আসক্তি আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে ।
বরং তাঁর পরামর্শ, সোশ্যাল মিডিয়ায় ঢুঁ মারার সময়সীমা নির্ধারণ করতে হবে। সে সঙ্গে পরিবারের লোকজন ও বন্ধুদের সঙ্গে সম্পৃক্ততা বাড়াতে হবে। তাঁদের সঙ্গে নিজের পরিকল্পনা শেয়ার করতে হবে। ফলে কোনো ভুল কাজ হলে , তারা আপনাকে সহজেই তা শুধরে দিতে পারবেন । কারণ , একা কোনো অভ্যাস ত্যাগ করা খুব কষ্টসাধ্য। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় তীব্র আসক্তির ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন থেরাপিস্ট বা মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হতে হবে বলে জানান নেহা চৌধুরী।
মন্তব্য