ঢাকা, বুধবার, ২০ আগস্ট ২০২৫ ৫ ভাদ্র ১৪৩২
 
শিরোনাম

যবিপ্রবি ডিবেট ক্লাবের চতুর্থ ফ্রেশার্স লীগ অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক
২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ২২:৪৬
নিজস্ব প্রতিবেদক
যবিপ্রবি ডিবেট ক্লাবের চতুর্থ ফ্রেশার্স লীগ অনুষ্ঠিত

যবিপ্রবি প্রতিনিধি: যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেট ক্লাবের (জাস্টডিসি) নবীন বিতার্কিতদের নিয়ে 'চতুর্থ ফ্রেশার্স লীগ' বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ফাহমিদ রহমান সিয়াম (আইপিই) ও লামিয়া মাজহার লিনতার (ইংরেজী) দল 'দুর্নিবার ৫৮' এবং রানার্সআপ হয়েছে রুকসানা জামান মিয়েল (ইএসটি) ও রিফাতে রায়হানের (বিএমই) দল 'উত্থান ৪৮'।

বৃহস্পতিবার(২১ সেপ্টেম্বর) যবিপ্রবি ডিবেট ক্লাবের আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) এ বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এ প্রতিযোগিতায় মোট ৩২ জনের ১৬ টি দল অংশগ্রহণ করে।

ব্রিটিশ সংসদীয় এ বিতর্কে ৩ রাউন্ড ট্যাব শেষে পয়েন্টের ভিত্তিতে ৪টি দল নিয়ে ফাইনাল রাউন্ড হয়। প্রতিযোগিতায় ডিবেটার অফ দ্যা টুর্নামেন্ট হয়েছে যৌথভাবে রুকসানা জামান মিয়েল (ইএসটি) ও ফাহমিদ রহমান সিয়াম (আইপিই) এবং ডিবেটার অফ দ্যা ফাইনাল হয়েছে ফাহমিদ রহমান সিয়াম (আইপিই)। চতুর্থ ফ্রেশার্স লীগের আহ্বায়ক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন আয়মান ফাইয়াজ এবং ইশতিয়াক কাইয়ুম।

বিতর্কে বিচারক হিসাবে ছিলেন জাস্টডিসির সাবেক সহ-সভাপতি ও যবিপ্রবির বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রভাষক আসিফ আব্দুল্লাহ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো: তারিক , বর্তমান সাধারণ সম্পাদক মো: নাঈমুজ্জামান , বর্তমান সভাপতি মো: শাহরিয়ার কবির সহ ক্লাবের অভিজ্ঞ সদস্যরা।

যবিপ্রবি ডিবেট ক্লাবের সভাপতি মো: শাহরিয়ার কবির বলেন, অত্যন্ত সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে চতুর্থ ফ্রেশার্স লীগ বিতর্ক প্রতিযোগিতা। পুরো প্রোগ্রামটির সাথে কার্যনির্বাহী কমিটি, ভলান্টিয়ার এবং প্রিয় বিতার্কিকবৃন্দ সহ সকলের সহযোগিতায় আমরা সুন্দর একটি প্রতিযোগিতা উপহার দিতে পেরেছি।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    বাকৃবিতে পরীক্ষার ফরমের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিক্ষোভ

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ২০:২৭
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    বাকৃবিতে পরীক্ষার ফরমের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিক্ষোভ

    বাকৃবি প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার ফরমের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট বাকৃবি শাখা বিক্ষোভ মিছিল করে।

    আজ বৃহস্পতিবার (২১সেপ্টেম্বর) দুপুরে মিছিলটি জব্বারের মোড় থেকে শুরু হয়ে কেআর মার্কেট হয়ে অনুষদীয় ভবনগুলো প্রদক্ষিণ করে ছাত্র বিষয়ক বিভাগের সামনে এসে শেষ হয়। পরে এ বিষয়ে ছাত্র বিষয়ক বিভাগে একটি স্বারক লিপি প্রদান করা হয়।

    মিছিলে বক্তারা জানান, এ বছরের ২৭ জুলাই অনুষ্ঠিত ডিন পরিষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সকল অনুষদের সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষার ফর্মের মূল্য ৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে । যা পূর্বে অনুষদ ভেদে ১০, ২০, ২৫, ৩০ টাকা ছিলো। কৃষি অনুষদ ব্যতীত সকল অনুষদেই এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়। ভেটেরিনারি অনুষদে ফর্মের মূল্য আরো বৃদ্ধি করে ৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

    তারা আরও বলেন, বিভিন্ন অনুষদের ডিন ও ডিন অফিসের কর্মকর্তাদের সাথে আমরা কথা বলেছি। কিন্তু তারা বিভিন্ন খাতে এই অর্থের প্রয়োগের কথা বলেন, যার কোনো লিখিত বিধান নেই এবং এর মাধ্যমে নিয়মের অস্বচ্ছতা প্রকাশ পেয়েছে। দ্রব্য মূল্যের উর্ধ্বগতির কারণে যখন সাধারণ মানুষের জীবন দুর্বিষহ, মানুষ না খেয়ে থাকছে, সে জায়গায় আরোপিত এই বর্ধিত ফি শিক্ষার্থীদের ওপর অর্থনৈতিক ও মানসিক চাপ সৃষ্টি করছে।

    এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ বলেন, অনুষদগুলোর ছাত্র সমিতির আবেদনের প্রেক্ষিতে ফরমের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে। ছাত্র সমিতি হলো ছাত্রদের প্রতিনিধি। তাদের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এই অর্থ ব্যয় হয়। তাদের আবেদনের প্রেক্ষিতে অনুষদের ডিন সভার মাধ্যমে ফরমের মূল্য বৃদ্ধি করেছেন।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      বৃষ্টির বাঁধা উপেক্ষা করে 'অন্তিম উৎসবে' মেতেছে ইবি

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ১৭:২৮
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      বৃষ্টির বাঁধা উপেক্ষা করে 'অন্তিম উৎসবে' মেতেছে ইবি

      ইবি প্রতিনিধি : বৃষ্টির বাঁধা উপেক্ষা করে ইবিতে শুরু হয়েছে প্রথমবারের মতো ওপেন কনসার্ট 'অন্তিম উৎসব'। বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৪ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ক্রিকেট মাঠে সাদ্দাম হোসেন হলের উদ্যোগে এই আয়োজন করা হয়।

      এর আগে, আয়োজনটি দুপুর থেকে শুরু হওয়ার কথা থাকলেও টানা বৃষ্টিতে সময় পিছিয়ে যায়। মূলত বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৬-১৭ ও ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের বিদায় উপলক্ষ্যে জাঁকজঁমকপূর্ণ এই কনসার্টের আয়োজন করা হয়।

      আয়োজকেরা জানান, বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে কনসার্ট শুরু হবে। যা শেষ হবে রাত সাড়ে আটটার দিকে। কনসার্টে দেশের স্বনামধন্য পাঁচটি ব্যান্ডের (সোনার বাংলা সার্কাস, মাশা, দ্যা ভাইপারস, জেমস সম্রাট, ওয়েভ দ্যা ব্যান্ড) শিল্পীরা গান পরিবেশন করবেন। কনসার্টে প্রায় তিন হাজার লোকের সমাগম হবে বলে জানিয়েছে আয়োজকেরা।

      সাদ্দাম হল প্রভোস্ট ড. আসাদুজ্জামান বলেন, মূলত এটা আমাদের হলের ২০১৬-১৭ ও ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান। সেখানে আমরা তাদের বিদায় দিব। এই আয়োজন আমরা হলেই করেছি। কনসার্ট অনুষ্ঠানে পুলিশ প্রশাসন, প্রক্টরিয়াল বডি ও হল বডি সবাই সজাগ থাকবে। ভলান্টিয়ার বাহিনী ও রয়েছে। সকলের সার্বিক সহযোগিতায় আশা করি ভালো ভাবেই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে৷

      অনুষ্ঠানকে ঘিরে নিরাপত্তার বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, আমরা হল কর্তৃপক্ষ, প্রক্টরিয়াল বডি, ইবি থানার ওসির সাথে যৌথভাবে সভা করেছি। এরপর গোয়েন্দা সংস্থা, এনএসআই'র সাথে কথা বলেছি। এছাড়া সার্বিক নিরাপত্তা বিধান করার জন্য দুই জেলার এসপি ও লোকাল দুই থানার ওসির কাছে চিঠি প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে নবীনদের প্রত্যাশা

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ১৬:৩২
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে নবীনদের প্রত্যাশা

        আধুনিকতার এই যুগে জ্ঞান চর্চায় বিশ্ববিদ্যালয় খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশ্ববিদ্যালয় একজন ছাত্রের জীবনে সামাজিক মর্যাদা যেমন বৃদ্ধি করে ঠিক তেমনি একজন ছাত্রের পরিপূর্ণ বিকাশে সহায়তা করে। তাই উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার পর প্রত্যেক শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ, সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধির এবং নিজের পরিপূর্ণ বিকাশ লাভের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া। স্বভাবতই নতুন শিক্ষার্থীদের কাছে ক্যাম্পাসের বিষয়টা আনন্দের ও উচ্ছ্বাসের। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন শিক্ষার্থীদের স্বপ্নময় ভাবনাগুলো তুলে ধরেছেন দি রাইজিং ক্যাম্পাসের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি ও ফিচার লেখক সাকিবুল ইসলাম।

        স্বপ্নকে আরো কাছ থেকে ছুঁতে চাই

        জবি তুমি আমার অনেক ত্যাগ তিতিক্ষা আর সাধনার ফসল। অনেক স্বপ্ন আর আশায় বুক বেধেছিলাম। দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে আমি পেয়েছি আমার প্রিয় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে। এতো এতো বিশ্ববিদ্যালয় থাকতেও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস ঐতিহ্য ও দুর্বার এগিয়ে চলা আমাকে আকৃষ্ট করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে মেতে উঠতে চাই বন্ধুদের সাথে আড্ডা আর ঘুরাঘুরিতে, বড় ভাইয়া আপুদের কাছ থেকে পেতে চাই স্নেহ-ভালোবাসা ও দিকনির্দেশনা, সবার সাথে গড়তে চাই এক মায়ার বন্ধন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের হাত ধরেই যেতে চাই সফলতার শিখরে।

        মোঃ ইউনুস মিয়া. শিক্ষার্থী, সমাজকর্ম বিভাগ, জবি।

        আকাঙ্ক্ষা যেখানে গিয়ে পূর্ণতা পায়

        বাকিদের মতো আমরাও তীব্র আকাঙ্ক্ষা ছিলো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার। আর এই আকাঙ্ক্ষা বেড়ে যায় আমার বড় ভাই ও প্রিয় শিক্ষকদের মাধ্যমে অনুপ্রাণীত হয়ে। যেদিন আমি সকল চরাই উতরাই পেরিয়ে প্রথম শুনতে পারলাম আমি আমার স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েছি তখন আমার অনূভুতিটা আসলে আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়ার মতোই ছিল। বাবা-মায়ের চোখে মুখে আনন্দ দেখে নিজেকে কিছু সময়ের জন্য ধন্য মনে হয়েছিল। প্রথম যেদিন স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করি মনের অজান্তে বুকটা কেঁপে ওঠে। আমার মনোজগতে সপ্নের বিদ্যাপীঠ নিয়ে যত কৌতূহল ছিল হয়ত আমি তা থেকেও বেশি কিছু পাচ্ছি আমার স্বপ্ন পূরণের হাতিয়ার হিসেবে। এছাড়া শিক্ষকদের আদর ভালোবাসা আমাকে আরো বেশি সাহস জোগায় একজন সুনাগরিক হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলে দেশের কল্যাণে ভূমিকা পালনের জন্য।

        ঝুমা আক্তার, শিক্ষার্থী, শিক্ষা ও গবেষণা ইনিস্টিউট, জবি।

        স্বপ্নময় যাত্রায় আমরা নবীন

        জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়টি ঢাকার মধ্যে এবং পুরনো একটি প্রতিষ্ঠান হওয়ায় এটি ছিল আমার প্রথম পছন্দের। আলহামদুলিল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষা গবেষণা (IER) এ ভর্তির সুযোগ পাই। আমরা নব্য চান্সপ্রাপ্ত নবীয়ানরা অনেক স্বপ্ন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে পদার্পণ করি। আমাদের স্বপ্ন পূরনে জ্ঞান চর্চার মাধ্যম হিসেবে এই বিশ্ববিদ্যালকে বেছে নিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের নবীনদের মেধা বিকাশে সুন্দর ও সুগম পথ তৈরী করার জন্য শিক্ষক সিনিয়রদের সার্বিকভাবে সহযোগিতা, শিক্ষকদের সাথে আমাদের সম্পর্ক হবে বন্ধুসুলভ ও সহযোগিতাপূর্ণ, সিনিয়রদের সাথে সম্পর্ক হবে সম্মান ও স্নেহের এই আমাদের কাম্য। যাতে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ধরে রাখতে পারি এবং আমাদের মেধার যথার্থ প্রতিফলন ঘটাতে পারি। ইনশাআল্লাহ আমরা নবীনরা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম অক্ষুন্ন রাখবো। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস হোক সুন্দর ও সহযোগিতাপূর্ণ।

        মোঃ রিয়াদ সরকার, শিক্ষার্থী, শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট, জবি।

        জবি আমার অগ্রযাত্রায় সারথি

        ১৯৫৮ সালে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে গড়ে উঠা সেই প্রতিষ্ঠানটি আজ দেশের স্বনামধন্য জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। যেখানে রয়েছে পুরান ঢাকার হাজারো ঐতিহ্য। বর্তমানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে (বিসিএস ব্যাংক ইত্যাদি) ঢাবি, রাবি, জাবির পাশে জবির নামটা রাখা বাঞ্ছনীয়।

        গুচ্ছ ভুক্ত অনেক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে তবুও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমার নজর কেড়েছে যেমন এ বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকা শহরে হওয়াই দেশের সর্বস্তরের শিক্ষার্থীদের আগমন ঘটে এবং সবার সঙ্গে পরিচয় হওয়ার একটা সুযোগ থাকে, আবার বিসিএস, ব্যাংক বা বড় বড় ক্ষেত্রে বড় ভাইদের পদচারণায় উৎসাহিত হই।

        সবার মত আমি ও একটা ভালো অবস্থানে গিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এর নাম উজ্জ্বল করার চেষ্টা করব, ইনশাআল্লাহ । পরিশেষে বলতে চাই সিনিয়র রা এবং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমনই একটা পরিবেশ কামনা করি যেন আমার জুনিয়র কে সেটা শেখাতে পারি।

         

        মোঃ নিরব চৌধুরী, শিক্ষার্থী, সমাজকর্ম বিভাগ, জবি।

        যেতে চাই সফলতার উচ্চ শিখরে

        'এডমিশন' শব্দটা শুনলেই যেন মানসপটে ভেসে ওঠে ইতিহাসের পাতায় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অক্ষরে লিখে থাকা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সৈনিকদের মতো বিভীষিকাময় শত শত রাত্রি যাপন এর কথা। উচ্চ মাধ্যমিক এর গন্ডি পার হতে না হতেই যে যুদ্ধটা শুরু হয়, সেটা যদিও কোনো রাষ্ট্রপ্রধান ঘোষিত যুদ্ধ নয়,তবে মনের সাথে যুদ্ধ করা সব যোদ্ধাদের কাম্য নয়। ঠিক তেমনই এক যুদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরিক্ষা। ঢাকায় থাকার সিদ্ধান্ত নিয়ে জবির নৃবিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হলাম। শুনেছি সপ্নবাজদের এক আতুরঘর এই বিশ্ববিদ্যালয়। নিজেকে স্বপ্নবাজদের দলে সামিল করতে পেরে আনন্দিত। ছোট ক্যাম্পাস, আবাসনহীন, খেলার মাঠ নেই ইত্যাদি নানান সমস্যা থাকা সত্ত্বেও শিক্ষাগত মানের দিক দিয়ে দেশসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি। হাজার তরুণকে স্বপ্ন দেখায় আমিও সপ্ন দেখছি সফলতার উচ্চ শিখরে পৌঁছে দেশ ও দশের হয়ে কাজ করার।

        ফারুক আল নাসির, শিক্ষার্থী, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, জবি।

        প্রেরণা জোগায় নিজেকে অগ্রগতির পথে এগিয়ে যাওয়ার

        একজন শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবনে স্বপ্নের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। জবিয়ান হিসেবে পরিচিতি পাওয়ার মাধ্যমে আমার স্বপ্ন ছোঁয়ার অনুভূতিটা অন্যরকম। ইতিহাস আর ঐতিহ্যঘেরা ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে বুড়িগঙ্গার তীরে অবস্থিত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের চাহিদার শীর্ষে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ, শিক্ষক, সিনিয়রদের সহযোগিতা ও বন্ধুসুলভ আচরণ আমাদের প্রেরণা জোগায় নিজেকে অগ্রগতির পথে এগিয়ে নিয়ে যাবার, প্রতিষ্ঠিত করার ও ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার। তাই, এতোটুকুই কামনা যেন শেষ অবধি এই প্রেরণাটুকু ধরে রেখে সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছে যেতে পারি। উজ্জ্বল করতে পারি বাবা মায়ের মুখ। অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারি দেশের উন্নয়নে।

        জোহরা তুজ জামান, শিক্ষার্থী, শিক্ষা ও গবেষণা ইন্সটিটিউট, জবি।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির ধ্রুব তারকা: ড. সৌমিত্র শেখর

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ১৩:১৪
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির ধ্রুব তারকা: ড. সৌমিত্র শেখর

          বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদকঃ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর বলেছেন, "হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির ধ্রুব তারকা। তাঁর রক্ত ও আদর্শের উত্তরাধিকারী জননেত্রী শেখ হাসিনার নিরঙ্কুশ অধিষ্ঠানই বাঙালি জাতিকে উন্নত বিশ্বের শীর্ষে নিয়ে যাবে।"

          উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখরের নেতৃত্বে নবনিযুক্ত ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকালে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদনকালে তিনি একথা বলেন।

          তিনি আরও বলেন, "হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতিকে যে পথ দেখিয়েছেন, সেই আদর্শ অনুসরণ করে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তাঁর রক্ত ও আদর্শের উত্তরাধিকারী জননেত্রী শেখ হাসিনা। তাই বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কর্ম সমাপ্ত করতে এবং দেশকে সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলতে তাঁর শীর্ষ অধিষ্ঠানের কোনো বিকল্প নেই।"

          এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান বলেন, "হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। বঙ্গবন্ধু যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তা বাস্তবায়ন করে যেতে পারেননি। তার সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার জন্য তারই সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানের লক্ষ্যে বারবার শেখ হাসিনাকে নির্বাচিত করার আহ্বান জানান তিনি।"

          বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর ও ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি সম্মান জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন। এরপর তাঁরা মন্তব্য বইয়ে মন্তব্য লেখেন ও স্বাক্ষর করেন।

          এসময় তাঁদের সাথে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. রিয়াদ হাসান, সাধারণ সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌস, প্রক্টর সঞ্জয় কুমার মুখার্জী, কর্মকর্তা পরিষদের সভাপতি মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন ও সাধারণ সম্পাদক মো. রামিম আল করিম, অতিরক্তি পরিচালক ও পি এস টু ভিসি এস এম হাফিজুর রহমান, সহকারী রেজিস্ট্রার ও পিএস টু ট্রেজারার মোশতাক আহম্মদ, কর্মচারী সমিতি (গ্রেড-১১-১৬)’র সভাপতি মো. কামরুজ্জামান ও সাধারণ সম্পাদক মো. সিরাজুল ইসলাম।

          ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করে মাননীয় উপাচার্যের নেতৃত্বে ট্রেজারার গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধি সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনের উদ্দেশ্যে রওনা দেন।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত