জাবির বঙ্গবন্ধু হলের পুনর্মিলনীর রেজিস্ট্রেশন শুরু

জাবি প্রতিনিধিঃ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রথম পুনর্মিলনীর রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সোমবার (০৩ এপ্রিল) বঙ্গবন্ধু হলের কমনরুমে রেজিষ্ট্রেশন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. ইস্রাফিল আহমেদ।
এসময় হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ও জাবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটন বলেন, এই মাহেন্দ্রক্ষণের আশায় আমরা দীর্ঘদিন অপেক্ষা করেছি। এর আগেও অনেকবার পুনর্মিলনীর চেষ্টা করা হয়েছে কিন্তু সম্ভব হয়নি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আজকে আমরা পুনর্মিলনীর আয়োজনের রেজিষ্ট্রেশন শুরু করতে পেরেছি। আমাদের আয়োজন সুন্দর ও সফল হোক এই প্রত্যাশা করছি।
ইতিহাস বিভাগের ৩৪ ব্যাচ ও হলের সাবেক শিক্ষার্থী শেখ শরিফুল ইসলাম বলেন, আমরা এর আগে পুনর্মিলনী করিনি। এটাই প্রথম। ইতোমধ্যে আমাদের লোগো ও স্লোগান নির্বাচন করা হয়ে গেছে। সবাই অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ করবে এই প্রত্যাশা করছি।
হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ইস্রাফিল আহমেদ বলেন, প্রথম পুনর্মিলনী আয়োজন করতে পারা আমার জন্য খুবই গর্বের। আমি আমার কাজগুলো যথাযথভাবে করার চেষ্টা করে যাচ্ছি। এই হলে থেকে অনেক পড়াশোনা করে গেছে। এই আয়োজনের মাধ্যমে তারা সবাই একসাথে হবে, মিলিত হবে। আমাদের এই আয়োজন অন্যান্যদের থেকে ব্যতিক্রম হবে।
প্রসঙ্গত, জাবির বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রথম পুনর্মিলনীর রেজিস্ট্রেশন ৩ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে ৩০ এপ্রিল শেষ হবে।
জাবি প্রেসক্লাবের নতুন উপদেষ্টা অধ্যাপক শফি মুহাম্মদ তারেক

জাবি প্রতিনিধিঃ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের ২০২৩-২৪ সেশনের জন্য নতুন উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. শফি মুহাম্মদ তারেক।
গত রবিবার (২ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়ায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের বাৎসরিক ইফতার মাহফিলে এ দায়িত্ব গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। এসময় জাবি উপাচার্য অধ্যাপক মো: নূরুল আলম ও জাবি প্রেসক্লাবের বিদায়ী উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ছায়েদুর রহমান নতুন উপদেষ্টাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
দায়িত্ব গ্রহণ অনুষ্ঠানে জাবি প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হাসিব সোহেলের সঞ্চালনায় বিদায়ী উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ছায়েদুর রহমান বলেন, বিগত এক বছরে উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে সংগঠনের সাথে অত্যন্ত হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয়েছে এবং আশা করি এটি বজায় থাকবে। বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা চর্চায় জাবি প্রেসক্লাবের সকল সদস্যদের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: নূরুল আলম নতুন উপদেষ্টাকে অভিন্দন জানিয়ে বলেন, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে আসছে। সংগঠনের অগ্রযাত্রায় উপদেষ্টা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন। এবছর উপদেষ্টা হিসেবে অধ্যাপক শফি মুহাম্মদ তারেককে মনোনীত করায় তাকে অভিনন্দন জানাই। গত একবছর নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালনের জন্য অধ্যাপক ছায়েদুর রহমানকেও অভিনন্দন জানাই। নতুন উপদেষ্টার নির্দেশনায় জাবি প্রেসক্লাবের অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
জাবি প্রেসক্লাবের সভাপতি শিহাব উদ্দিন বলেন, দীর্ঘ পথচলায় জাবি প্রেসক্লাব আজ এ পর্যায়ে এসে উপনীত হয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের এই অগ্রযাত্রার পেছনে সম্মানিত উপদেষ্টাদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। সদ্য বিদায়ী উপদেষ্টার নির্দেশনায় জাবি প্রেসক্লাবের যে অগ্রগতি তা নতুন উপদেষ্টার নির্দেশনাতেও অব্যাহত থাকবে বলে আমরা আশাবাদী।
নোবিপ্রবিতে সুবর্ণচর স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের নবীন বরণ ও ইফতার মাহফিল

নোবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে(নোবিপ্রবি) সুবর্ণচর স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (৩ এপ্রিল ) বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন-৩ এর বাংলা বিভাগের কক্ষে বিশাল আয়োজনে এটি অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা সহ নোবিপ্রবিতে অধ্যয়নরত সুবর্ণচরের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
সুবর্ণচর স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবদুল্লাহ আল মাসুদের সভাপতিত্ব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৭-২৮ সেশনের শিক্ষার্থী আজিজুল হক মধুর সঞ্চালনায় নবীনদের ক্রেস্ট দিয়ে বরণ করে নেওয়া হয়। এতে নবীনদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দিকনির্দেশনামূলক বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ফানাউল্লাহ রকি। অন্যান্যের মধ্যে অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
গুচ্ছে গেলে ভর্তি পরীক্ষায় কাজ না করার হুশিয়ারি জবি শিক্ষকদের

সাকিবুল ইসলাম, জবি: ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে বের হয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় শিক্ষার্থী ভর্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। পাশাপাশি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করলে কাজ না করার হুশিয়ারি দিয়েছেন শিক্ষকরা।
সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে শিক্ষক সমিতির ব্যানারে আয়োজিত মানববন্ধনে এ হুশিয়ারি দেয়া হয়। এসময় একাডেমিক কাউন্সিলে গৃহীত সিদ্ধান্ত দ্রুত বাস্তবায়ন করার দাবীও জানানো হয়।
মানববন্ধনে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি সংক্রান্ত ৬৪ তম একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়।
মানববন্ধনে শিক্ষকরা বলেন, ১৫ মার্চ একাডেমিক কাউন্সিলে ৩৬ টি বিভাগ ও ২টি ইন্সটিটিউটের শিক্ষকদের সর্বসম্মতিক্রমে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তবে সভার নোটিশে সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে একাডেমিক কাউন্সিলে গুচ্ছ থেকে বের হওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে, তবে সিন্ডিকেটে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। কিন্তু সভায় এমন কোনো সিদ্ধান্তই নেয়া হয়নি। শুধু গুচ্ছ থেকে বের হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। তাই একাডেমিক সভার সিদ্ধান্তের নোটিশ পরিবর্তন করতে হবে।
এসময় ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মনিরুজ্জামান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে আছে একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্তে ভর্তি পরীক্ষা নেয়া হবে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন সেটিকে দীর্ঘায়িত করছে। এটি আমরা মেনে নিতে পারিনা। গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে তুচ্ছ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয় শুরুর সময়ে একাডেমিক কার্যক্রম যে অবস্থায় ছিল এখন আবার সেই অবস্থায় ফিরে এসেছে।
একাউন্টটিং বিভাগের অধ্যাপক শওকত জাহাঙ্গীর বলেন, গুচ্ছে থাকার কোনোভাবেই আর কোনো যুক্তি নেই। ভর্তি সংক্রান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের কোনো ধারাতেই একাডেমিক কাউন্সিলের বাহিরে যাওয়ার সুযোগ নেই। পরবর্তীতে আমাদের দাবি মানা না হলে শিক্ষক সমিতি যে কর্মসূচিই গ্রহণ করবে আমরা সবাই সেটিতে অংশগ্রহণ করবো।
ইতিহাস বিভাগ অধ্যাপক ড. সেলিম বলেন, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার যে আইনগত ভিত্তি প্রয়োজন সেটি নেই, এমনকি তার কোনো পরিকল্পনাও নেই। এমনকি এ পরীক্ষা যে নেয়া হচ্ছে সেটিরও আইনত বৈধতা নেই। কেননা জাতীয় সংসদে স্ব স্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য নিজস্ব আইন ও বিধিমালা প্রণয়ন রয়েছে। সেই বিধিমালা অনুযায়ী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ভর্তি পরীক্ষা নেয়ার এখতিয়ার রয়েছে৷ কিন্তু সেই বিধি লঙ্ঘন করে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে৷
বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও সিন্ডিকেট সদস্য হোসনেয়ারা জলি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়কে উত্তপ্ত না করে আমরা যারা সরকার দলীয় লোক তারা আগামী নির্বাচনের দিকে মনোনিবেশ করি৷ তারপর দেখা যাবে। আমরা ছাত্র, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী কেউই গুচ্ছের পক্ষে নই।
মানববন্ধনে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক একেএম লুৎফর রহমান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে তো একটি আইন আছে। আইনে বলা আছে ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত। কিন্তু এখন শুনি সিন্ডিকেটে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। যা আইনের পরিপন্থী।
মানববন্ধন শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কক্ষে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি নেয়ার জন্য একটি কমিটি গঠন ও সিন্ডিকেট সভার আহ্বান জানিয়ে অবস্থান নেন শিক্ষকরা। পরবর্তীতে শিক্ষকদের দাবির মুখে একাডেমিক কাউন্সিলের সভার সিদ্ধান্তের নোটিশ পরিবর্তন করা হয়।
এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আইনুল ইসলাম বলেন, আগামী একাডেমিক কাউন্সিলে নিজস্ব পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে একটি কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হবে উপাচার্য আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেন, আগামী ৮ এপ্রিল সিন্ডিকেট সভা। এর আগে কিছু বলা যাচ্ছে না। ওই সিন্ডিকেট সভায় সব বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
মানববন্ধনে শিক্ষকদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মাচারীরাও উপস্থিত ছিলেন। এসময় প্রায় চার শতাধিক শিক্ষকের সঙ্গে শতাধিক কর্মকর্তা কর্মচারীরারা গুচ্ছে বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে মানববন্ধনে অংশ নেয়।
এর আগে গত ১৫ মার্চ বিশেষ একাডেমিক কাউন্সিলে গুচ্ছে না থাকার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। এরপর গত ১৯ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক সমিতি নিজস্ব পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষার জন্য দ্রুত কার্যক্রম শুরু করার জন্য উপাচার্য বরাবর চিঠিও দিয়েছিল। ২৯ মার্চ ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তিতে গুচ্ছপদ্ধতি থেকে বের হয়ে নিজস্ব পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষায় ফিরে আসার জন্য চারদিনের আল্টিমেটাম দিয়েছিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।
যবিপ্রবির হলে ছাত্র মারধরের ঘটনায় হল থেকে দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার

যবিপ্রবি প্রতিনিধি: যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) শহীদ মসিয়ূর রহমান হলে আটকে রেখে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের ঘটনায় দুই শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের হল প্রশাসন।
রবিবার (২ এপ্রিল) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মসীয়ূর রহমান (শ.ম.র.) হল প্রভোস্ট ড. মোঃ আশরাফুজ্জামান জাহিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা হলেন- কম্পিউটার সাইন্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ শোয়েব আলী এবং মোঃ সালমান এম রহমান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ০২/০৪/২০২৩ খ্রি. রবিবার রাত ১০.০০ ঘটিকায় প্রভোস্ট বডির জরুরী সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী উক্ত হলে একজন অনাবাসিক ছাত্র মোঃ ইসমাইল হোসেনকে (বিভাগ এন এফ টি, রোল নং: ১৮০৯০৪ শিক্ষাবর্ষ: (২০১৮-১৯) শারীরিকভাবে নির্যাতন ও হলের শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে বহিষ্কৃত ছাত্র মোহাম্মদ শোয়েব আলী বিভাগ: সি এস ই. রোল নং-১৮০১০২, শিক্ষাবর্ষ: ২০১৮-১৯) এবং আবাসিক ছাত্র মোঃ সালমান এম রহমানকে (বিভাগ: সি এস ই, রোল নংঃ ১৮০১০৯, শিক্ষাবর্ষ: ২০১৮-১৯, রুম নং-৫২৮) শহীদ মসিয়ূর রহমান হল থেকে সাময়িকভাবে বহিস্কার করা হলো।
উল্লেখ্য যে,গতকাল রবিবার(২ এপ্রিল) যবিপ্রবির শহীদ মসিয়ূর রহমান হলের ৫২৮ নং রুমে প্রায় ৪ ঘন্টা ধরে ইসমাইল হোসেন নামের এক শিক্ষার্থীকে আটকে রেখে রড, জিআই পাইপ ও বেল্ট দিয়ে মারধর করে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে অভিযুক্ত শিক্ষার্থী শোয়েব ও সালমান। বর্তমানে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
মন্তব্য