ঢাকা, সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫ ২৭ শ্রাবণ ১৪৩২
 
শিরোনাম

অবশেষে জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি শুরু

অনলাইন ডেস্ক
৬ মে, ২০২৫ ১১:২৪
অনলাইন ডেস্ক
অবশেষে জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি শুরু

দীর্ঘ প্রতিক্ষার অবসান ঘটিয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি শুরু হয়েছে।

মঙ্গলবার (৬ মে) সকাল ৯টা ৫৪ মিনিটে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৭ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বিভাগে শুনানি শুরু হয়।

জামায়াত নেতা আজহারের পক্ষে শুনানি করছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। সঙ্গে রয়েছেন ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন।

আদালতে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জোবায়ের, অ্যাডভোকেট মোয়াজ্জেম হোসেন হেলাল, নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসেন উপস্থিত রয়েছেন।

এর আগে গত ২২ এপ্রিল মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানির জন্য ৬ মে দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

গত ২৬ ফেব্রুয়ারি মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি দেন সর্ব্বেোচ আদালত। একইসঙ্গে পরবর্তী দুই সপ্তাহের মধ্যে আসামিপক্ষকে আপিলের সারসংক্ষেপ জমা দিতে বলা হয়। মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে এ টি এম আজহারুল ইসলামের রিভিউ মঞ্জুর করে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে ৫ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা এটাই প্রথম কোনো মামলা যে মামলায় রিভিউ থেকে মূল আপিল শুনানির অনুমতি দিলেন আদালত।

গত ২৫ ফেব্রুয়ারি মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনের প্রথম দিনের শুনানি শেষ হয়।

গত ২৩ জানুয়ারি মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনের শুনানি পিছিয়ে ২০ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ।

প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৪ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। বেঞ্চে এক বিচারপতি না থাকায় আদালত শুনানির দিন পিছিয়ে দেন।

২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রাখেন আপিল বিভাগ।

তখনকার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ রায় দেন। পরে এ রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন করেন জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলাম।

২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আজহারকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে রংপুর অঞ্চলে ১২৫৬ ব্যক্তিকে গণহত্যা-হত্যা, ১৭ জনকে অপহরণ, একজনকে ধর্ষণ, ১৩ জনকে আটক, নির্যাতন ও গুরুতর জখম এবং শতশত বাড়ি-ঘরে লুণ্ঠন ও অগ্নিসংযোগের মতো নয় ধরনের ছয়টি মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনা হয় এটিএম আজহারের বিরুদ্ধে। এসব অভিযোগের মধ্যে ১ নম্বর বাদে বাকি পাঁচটি অভিযোগে তাকে ট্রাইব্যুনাল মৃত্যুদণ্ড দেন। যদিও এটি প্রহসনের রায় বলে আখ্যায়িত করে আসছে জামায়াতে ইসলামী।

২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি ১১৩ যুক্তিতে জামায়াত নেতা আজহারকে নির্দোষ দাবি করে খালাস চেয়ে আপিল করেন তার আইনজীবীরা। আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় ৯০ পৃষ্ঠার মূল আপিলসহ ২৩৪০ পৃষ্ঠার আপিল দাখিল করা হয়। 

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    দুই মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সাবেক এমপি মাজাহারুল সুজনকে

    অনলাইন ডেস্ক
    ৫ মে, ২০২৫ ১৬:১৯
    অনলাইন ডেস্ক
    দুই মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো সাবেক এমপি মাজাহারুল সুজনকে
    সোমবার সাবেক এমপি মাজাহারুল ইসলাম সুজনকে ঠাকুরগাঁও সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। ছবি: সংগৃহীত

    বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের একটি মামলাসহ পৃথক দুই মামলায় ঠাকুরগাঁও-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মাজাহারুল ইসলাম সুজনকে গ্রেফতার দেখিয়েছে পুলিশ।

    আজ (সোমবার) তাকে দিনাজপুর কারাগার থেকে ঠাকুরগাঁও সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হলে বিচারক রহিমা খাতুন তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

    এ বিষয়ে আদালতের জিআরও এএসআই আব্দুল কুদ্দুস জানান, বালিয়াডাঙ্গী থানায় বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুজ্জোহা বাদী হয়ে গত ২২ ফেব্রুয়ারি সুজনকে চতুর্থ ও তার বাবা সাবেক সংসদ সদস্য দবিরুল ইসলামকে প্রধান আসামি করে মোট ৬৪ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন। 

    এর পাশাপাশি, সদর উপজেলার হরিনারায়ণপুর গ্রামের বাসিন্দা এডভোকেট মওদুদ আহমেদ সুজনকে প্রধান আসামি করে মোট ৩২ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন।

    আজ দুপুরে নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্য দিয়ে সুজনকে আদালতে আনা হলে শুনানিতে রাষ্ট্র ও আসামি পক্ষের আইনজীবীরা অংশ নেন। যুক্তিতর্ক শেষে বিচারক দুই মামলাতেই জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

    আদালত থেকে বেরিয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের উদ্দেশ্যে সুজনের আইনজীবী এডভোকেট ফজলে রাব্বী বলেন, ‘মামলাগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও ভিত্তিহীন। আমরা জামিনের আবেদন করেছিলাম। কিন্তু আদালত তা গ্রহণ করেননি।’

     

    মন্তব্য

    বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

    ববি উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে এক দফা, দক্ষিণবঙ্গ অচল করার ঘোষণা

    ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
    ৪ মে, ২০২৫ ১৮:১৬
    ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
    ববি উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে এক দফা, দক্ষিণবঙ্গ অচল করার ঘোষণা

    বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শূচিতা শরমিনের পদত্যাগের দাবিতে ১দফা ও তিনি পদত্যাগ না করলে দক্ষিণবঙ্গ অচল করার ঘোষণা দিয়েছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

    রবিবার (৪ এপ্রিল) বেলা দেড়টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রান্ডফ্লোরে এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ এক দফার ঘোষণা দেয়। 

    সংবাদ সম্মেলনে ভিসির নানা অনিয়মের কথা তুলে ধরে সুজয় বিশ্বাস শুভ বলেন,  গত ১৮ দিন ধরে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছে। তাদের দাবি নিয়ে দফায় দফায় বসার সুযোগ থাকলেও ভিসি একবারের জন্যও তাদের সাথে যোগাযোগের কোনো উদ্যোগ নেননি। শিক্ষার্থীরা বিশ্বাস করে, বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো গণতান্ত্রিক পরিবেশে এমন স্বৈরাতান্ত্রিক মনোভাবের লোক তারা চায় না।  ইউজিসি, শিক্ষা উপদেষ্টা এবিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা না দেন তবে আমরা দক্ষিণবঙ্গ অচল করে দেওয়ার ঘোষনা দিচ্ছি। আমরা চাই না সাধারণ মানুষের দুর্ভোগে পড়ুক। 

    তিনি আরো বলেন, যৌক্তিক আন্দোলনের প্রপেক্ষিতে তিনি সাধারণ শিক্ষার্থীদের নামে দফায় দফায় মামলা-জিডি করেন।স্বৈরাচারের দোসরদের তিনি আইনের আওতায় আনার বদলে তিনি তাদের পুরস্কৃত করেন। ক্যান্সারে আক্রান্ত শিক্ষার্থীর সাহায্যের আবেদন ৪মাসের তিনি খুলে পর্যন্ত দেখেননি। 

    এর আগে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শূচিতা শরমিন সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান পরিস্থিতিতে নিয়ে নিজ বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলন করেন। এসময় তিনি বলেন বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে জুরুরি সিন্ডিকেট সভা করা হয়েছে। আমি শিক্ষার্থীদের সাথে বর্তমান পরিস্থিতি ও দাবি-দাওয়া নিয়ে বসতে চাই।

    এক দফা দাবি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের জুলাই অভ্যুথানের সমন্বয়ক শহিদুল ইসলাম শাহেদ বলেন, “বিভিন্ন দাবি নিয়ে তিন সপ্তাহ যাবত আন্দোলন চলছে, তিনি চাইলে শিক্ষার্থীদের সাথে বসতে পারতেন কিন্তু তিনি শিক্ষার্থীদের কোনো দাবিতে কর্নপাত করেননি, এই ভিসি শিক্ষার্থীদের দাবি পূরনে ব্যার্থ হয়েছে, আমরা ইউজিসিকে আহ্বান করছি অবিলম্বে এই ভিসিকে অপসারণ করতে হবে। এবং একজন সৎ ও যোগ্য ভিসিকে নিয়োগ দিতে হবে।”

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ বাস জব্দের আদেশ

      অনলাইন ডেস্ক
      ৪ মে, ২০২৫ ১৭:৫৫
      অনলাইন ডেস্ক
      এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ বাস জব্দের আদেশ
      ছবি: দ্যা রাইজিং ক্যাম্পাস গ্রাফিক্স

      ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ এবং তার পরিবারের সদস্য ও তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে নিবন্ধিত ১৯০টি বাস জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

      রোববার (৪ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিব দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

      জব্দের আদেশ হওয়া গাড়িগুলো খন্দকার এনায়েত উল্লাহ, তার স্ত্রী নার্গিস সামসাদ, ছেলে রিদওয়ানুল আশিক নিলয়, মেয়ে চামশে জাহান নিশি এবং তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এনা পরিবহন ও স্টারলাইন স্পেশাল লিমিটেডের নাম উল্লেখযোগ্য।

      এদিন দুদকের উপ-পরিচালক মো. সাইদুজ্জামান এসব গাড়ি জব্দ চেয়ে আবেদন করেন।

      আবেদনে বলা হয়, অভিযুক্ত খন্দকার এনায়েত উল্লাহর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী বাস থেকে দৈনিক ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকা চাঁদা আদায়ের অভিযোগ অনুসন্ধানে তিন সদস্যবিশিষ্ট টিম গঠন করা হয়েছে। অভিযোগটি অনুসন্ধানকালে এনায়েত উল্লাহ, তার স্ত্রী নার্গিস সামসাদ, ছেলে রিদওয়ানুল আশিক নিলয়, মেয়ে চামশে জাহান নিশি এবং তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর নামে এসব রেজিস্ট্রেশনভুক্ত যানবাহন বা মোটরযানগুলোর তথ্য পাওয়া যায়। অভিযুক্তরা এসব যানবাহন বা মোটরযানের মালিকানা হস্তান্তর করে বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন মর্মে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। অভিযোগটি সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে এসব যানবাহন জব্দ করার আদেশ দেওয়া প্রয়োজন।

       

      মন্তব্য

      চেম্বার আদালতের আদেশে

      ইসকন নেতা চিন্ময় দাসের জামিন বাতিল

      অনলাইন ডেস্ক
      ৩০ এপ্রিল, ২০২৫ ১৮:৩৬
      অনলাইন ডেস্ক
      ইসকন নেতা চিন্ময় দাসের জামিন বাতিল
      সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী

      রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত করেছেন চেম্বার আদালত।

      বুধবার (৩০ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৫টা ৫০ মিনিটে আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হকের আদালত এ আদেশ দেন।

      এর আগে দুপুরে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমান ও বিচারপতি মো. আলী রেজার হাইকোর্ট বেঞ্চ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে জামিনের আদেশ দেন। তার জামিন প্রশ্নে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। পরে বিকেলে অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড হেলাল আমীন আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে জামিন স্থগিতের আবেদন করেন।

      আদালতে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক ও আব্দুল জব্বার ভূঁইয়া।

      মন্তব্য
      সর্বশেষ সংবাদ
        সর্বাধিক পঠিত