ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট ২০২৫ ৪ ভাদ্র ১৪৩২
 
শিরোনাম

পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে আইএমএফের সাহায্য চাইলো বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১৪:১৭
নিজস্ব প্রতিবেদক
পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে আইএমএফের সাহায্য চাইলো বাংলাদেশ

পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে  ও ব্যাংকসহ আর্থিক খাত সংস্কার আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছে সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ।

মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে আইএমএফ মিশনের সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান উপদেষ্টা। আইএমএফের গবেষণা শাখার উন্নয়ন সামষ্টিক অর্থনীতি বিভাগের প্রধান ক্রিস পাপার্জিওর নয় সদস্যের মিশনের নেতৃত্বে রয়েছেন।

উপদেষ্টা বলেন, চলমান ঋণের শর্ত বাস্তবায়নের কাজ চলছে। তবে সংস্কারে কী পরিমাণ ঋণ লাগবে, এখন পর্যন্ত আইএমএফকে জানানো হয়নি বলেও দাবি করেন তিনি।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নানা রকম সংস্কার ও পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য রিসোর্স দরকার। আমরা যতটুকু পারি দেশীয় সম্পদ আহরণ করব, কিন্তু কিছু কিছু জিনিস আছে বিদেশি সহায়তা লাগবে। এর মধ্যে অন্যতম আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), ব্যালেন্স সাপোর্ট দেয়, ব্যাংকিং সেক্টর ও অন্যান্য সেক্টরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটা মিশন আসছে, আমাদের সম্ভাব্য কী কী দরকার। আমরা বলেছি সংস্কারের বিষয়ে আমরা মোটামুটি পদক্ষেপ নিয়েছি, ব্যাংকিং সেক্টরসহ অন্যান্য সেক্টরে আমরা পদক্ষেপ নিয়েছি। সময় কিছু লাগবে।

তিনি বলেন, এ ব্যাপারে আমাদের রিসোর্স গ্যাপ কী পরিমাণ লাগবে, সে বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি। ওরা ডিটেলস আরো আলাপ করবে। আমার সঙ্গে নীতি ও মূল উদ্দেশ্য নিয়ে আলাপ হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বসবে। ফরেন এক্সচেঞ্জ মার্কেট ও ব্যাংক রিফর্ম নিয়ে কী করবে, সেটা জানবে। এনবিআরের সঙ্গেও বসবে।

তিনি আরো বলেন, আমাদের ম্যাক্রো পলিসি টিম আছে। ডিটেলস আলাপ করে তাদের নিজস্ব ভিউ তারপর অক্টোবর মাসে ওয়াল্ডব্যাংক মিটিংয়ে যাবে, পলিসি মেকারদের সঙ্গে আলোচনা করবে। তারপর প্রেজেন্ট প্রোগ্রাম নিয়ে আলাপ হবে। আমরা ফিউচার কিছু রিকোয়েস্ট করেছি। আমরা এখনো সঠিক বলিনি। আমরা বলেছি দেখে নিয়ে আমাদের রিসোর্স গ্যাপ ফরমালি জানাব। সেটা নিয়ে আলাপ হবে।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়ার পৃথক তালিকা প্রণয়নের দাবি

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১৩:৩৬
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়ার পৃথক তালিকা প্রণয়নের দাবি

    দেশের সব সিটি বাসে শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া আদায়ের বিষয়টি সুরাহা, ছাত্রছাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকদের ঝগড়া, হাতাহাতি, মারামারি ঘটনা নিষ্পত্তির জন্য সরকারি উদ্যোগে বিআরটিএর মাধ্যমে বাসের হাফ ভাড়ার তালিকা প্রণয়ন করে বাসে বাসে সাঁটানোর দাবি জানিয়েছেন বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।

    মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব দাবি জানায় বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।

    বিবৃতিতে বলা হয়, শিক্ষার্থীদের তীব্র গণআন্দোলনের মুখে ২০২১ সালে ১ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি, ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির নেতারা ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীর সিটি সার্ভিসের বাসে শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া মেনে নিলে বিআরটিএ শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া আদায়ের প্রজ্ঞাপন জারি করে। কিন্তু বিআরটিএর আলাদাভাবে শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া অনুযায়ী বাস ভাড়ার সরকারি তালিকা না থাকায় বাসে বাসে ভাড়া আদায়কারী ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে হাতাহাতি, মারামারি, গাড়ি ভাঙচুর, কোনো কোনো বাসে হাফ ভাড়া না নেওয়ায় একই কোম্পানির একাধিক বাস শিক্ষার্থীরা সড়কে চলমান অবস্থায় আটকে রাখার ঘটনা ঘটেছে। কোথাও কোথাও শিক্ষার্থীদের বাস থেকে ফেলে দেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীর ইউনিফর্ম দেখলে বাসে না নেওয়ার মতো ঘটনার মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থী পরিবহনের ভাড়া আদায়কারী শ্রমিকদের মুখোমুখি দাঁড় করানো হয়েছে।

    এতে আরও বলা হয়, বাস্তবতা হচ্ছে আমাদের সিটি সার্ভিসের বাসে হাফ ভাড়া নেওয়ার ঘোষণা দেন বাস মালিক সমিতির নেতারা। অথচ বাস মালিকরা দৈনিক ইজারা চুক্তিতে বাসের চালক বা ভাড়া আদায়কারী শ্রমিকের হাতে বাসটি প্রতিদিন নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকার চুক্তিতে লিজ দেন। শিক্ষার্থীদের হাফ ভাড়া নিলে বাসে বাসে কিছু ভাড়া আদায় কমে যায়। যার পুরো দায় দৈনিক চুক্তিতে বাসটি পরিচালনাকারী ওই বাসের চালক বা সহকারীর কাঁধে ওঠে। এ কারণে বাসের চালক-শ্রমিকের সঙ্গে ছাত্রদের মুখোমুখি হতে হয়। তাই শিক্ষার্থীদের জন্য বাসে বাসে বিআরটিএর নেতৃত্বে সরকারিভাবে পৃথক বাস ভাড়ার তালিকা সাঁটানোর দাবি জানানো হচ্ছে।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      ডাকাতের হামলায় প্রাণ গেল সেনা কর্মকর্তার

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১২:১৫
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ডাকাতের হামলায় প্রাণ গেল সেনা কর্মকর্তার

      কক্সবাজারের চকরিয়া যৌথ বাহিনীর অভিযানে ডাকাতের হামলায় তানজিম ছরোয়ার নির্জন নামে এক সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন।

      মঙ্গলবার রাতে চকরিয়া ডুলাহাজারা রিজার্ভ পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। আইএসপিআর থেকে এ বিষয়ে বিস্তারিত পরে জানানো হবে।

      নিহত সেনা সদস্য তানজিম ছরোয়ার নির্জনের বাড়ি টাঙ্গাইল সদর উপজেলার মিরের বেতকা থানার খারের বেতকা গ্রামে। তিনি ৩৯ এসটি ব্যাটালিয়ন, ৮২তম লং কোর্সের লেফটেন্যান্ট ছিলেন।

      স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাতে ডুলাহাজারা রিজার্ভ পাড়া এলাকায় একটি বাড়িতে সশস্ত্র ডাকাত দলের অবস্থানের খবর পেয়ে অভিযান পরিচালনা করে যৌথ বাহিনী। রাত ১২টা ৩০ মিনিটের দিকে রিজার্ভ পাড়া এলাকায় সন্দেহভাজন ওই বাড়িটি ঘিরে ফেলে যৌথ বাহিনী। ডাকাত দল যৌথ বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এসময় তাদের যৌথ বাহিনীর সদস্যরা তাদের ধাওয়া করে। এসময় ডাকাতরা যৌথ বাহিনীর দিকে গুলি চালায়।

      এক পর্যায়ে এক ডাকাতকে ঝাপটে ধরার চেষ্টা করেছিলেন সেনা কর্মকর্তা তানজিম। কিন্তু এ সময় তার ঘাড়ে ওই ডাকাত ছুরি দিয়ে আঘাত করে। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে সেনা কর্মকর্তা তানজিমকে দ্রুত উদ্ধার করে চকরিয়া খ্রিষ্টান হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে রামু সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়ারপথে তার মৃত্যু হয়।

      চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনজুর কাদের ভূঁইয়া বলেন, রাতে যৌথ বাহিনীর একটি দল ডুলাহাজারার মাইজপাড়া গ্রামে অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে যায়। রাত সাড়ে ৩টার দিকে সশস্ত্র ডাকাত দেখে দ্রুত আটক করতে গেলে লেফটেন্যান্ট তানজিমের সঙ্গে ডাকাতের ধস্তাধস্তি হয়। একপর্যায়ে ডাকাতরা গুলি ও ছুরির আঘাত করলে গুরুতর আহত হন সেনা কর্মকর্তা তানজিম। তাকে কক্সবাজারে হাসপাতালে নেওয়ার পথে রামু এলাকায় পৌঁছালে তিনি মারা যান। এসময় ২ জনকে আটক করা হয়।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        দিনাজপুরে বিএসএফ জওয়ানকে আটক করেছে বিজিবি

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১৫:৬
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        দিনাজপুরে বিএসএফ জওয়ানকে আটক করেছে বিজিবি

        অনুপ্রবেশের দায়ে দিনাজপুরের বিরল সীমান্ত থেকে উপল কুমার দাস নামের এক বিএসএফ জওয়ানকে আটক করেছে বিজিবি।

        মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) বিজিবি থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

        বিজিবি জানায়, অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে দিনাজপুরের বিরল সীমান্ত থেকে উপল কুমার দাস নামের এক বিএসএফ জওয়ানকে আটক করেছে বিজিবি।

        দিনাজপুরের স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিএসএফের ওই সদস্যকে আটক করা হয়। তাৎক্ষণিক তার বিস্তারিত পরিচয় জানা যায়নি।

        দিনাজপুর বিজিবির সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মো. আরিফুল ইসলাম জানান, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এক বিএসএফ সদস্য গরু-ছাগল তাড়ানোর জন্য ভুল করে জিরো লাইন ক্রস করে বাংলাদেশের সীমানায় ঢুকে পড়েন। এসময় তাকে আটক করা হয়। বিষয়টি বিএসএফের কর্মকর্তাদের অবহিত করা হয়েছে। বিজিবি ও বিএসএফ কর্মকর্তাদের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তাকে ফেরত দেওয়া হবে।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          নির্বাচন প্রসঙ্গে যা বললেন সেনাপ্রধান

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১১:৪৬
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          নির্বাচন প্রসঙ্গে যা বললেন সেনাপ্রধান

          দেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে দৃঢ় সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বাংলাদেশ সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। নোবেল পুরস্কার বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বের এই সরকার গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারগুলো সম্পন্ন করার মাধ্যমে দেশে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করবে বলে জানান তিনি। তবে সেই নির্বাচন আগামী ১৮ মাসের মধ্যে হওয়া উচিত বলে মত দেন সেনাপ্রধান।

          বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এ কথা বলেন। মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থাটি।

          তিনি বলেন, আমি তার পাশে আছি, থাকব। যা কিছুই হোক না কেন; যাতে তিনি তার মিশন সম্পন্ন করতে পারেন। আগামী দেড় বছরের মধ্যে দেশে গণতন্ত্রের উত্তরণ হতে হবে।

          রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত আগস্টের শুরুতে হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-নেতৃত্বাধীন বিক্ষোভে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এবং সেনাবাহিনী কোনো বাধা দেয়নি। আর এতেই শেখ হাসিনার ভাগ্য নির্ধারিত হয়ে যায় এবং ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার পর স্বৈরাচারী এই শাসক পদত্যাগ করে প্রতিবেশী ভারতে পালিয়ে যান।

          সোমবার রাজধানী ঢাকায় নিজের কার্যালয়ে রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জেনারেল ওয়াকার বলেন, নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে তার পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।

          এছাড়া সামরিক বাহিনীকে রাজনৈতিক প্রভাব থেকে মুক্তি দেওয়ার একটি রূপরেখাও দিয়েছেন তিনি।

          জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, আমি তার (ড. ইউনূস) পাশে থাকব, যাই হোক না কেন। যাতে তিনি তার মিশন সম্পন্ন করতে পারেন।

          বিশ্বব্যাপী ক্ষুদ্রঋণ আন্দোলনের অগ্রদূত ড. ইউনূস ১৭ কোটি মানুষের দেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথ প্রশস্ত করতে বিচার বিভাগ, পুলিশ এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রয়োজনীয় সংস্কার করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

          হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির কয়েক সপ্তাহ আগে সেনাপ্রধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি বলেন, সংস্কারের পর গণতন্ত্রে উত্তরণ এক বছর থেকে দেড় বছরের মধ্যে করা উচিত। তবে এই সময়ে ধৈর্যের প্রয়োজনীয়তার ওপরও জোর দিয়েছেন তিনি।

          বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান বলেন, আপনি যদি আমাকে জিজ্ঞাসা করেন, তাহলে আমি বলব— এই সময়সীমার মধ্যেই আমাদের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রবেশ করা উচিত।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত