নন-ক্যাডার থেকে ১৬৫৪ পদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে নন-ক্যাডার পদে বড় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। সহকারী উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসারের (এটিইও) ১৫৯টি পদসহ একাধিক নন-ক্যাডার পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। এসব পদে আবেদন আজ থেকে শুরু হয়ে চলবে হবে ৩১ জুলাই পর্যন্ত।
পিএসসির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরে মোট ১ হাজার ৬৫৪ জন কর্মকর্তা নেওয়া হবে। এর মধ্যে ৫০টি ৯ম গ্রেড, ১ হাজার ৪২৮টি ১১তম গ্রেড ও বাকি ১৭৬ পদ ১২তম গ্রেডের। এর মধ্যে সহকারী উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসারের (এটিইও) ১৫৯টি পদ রয়েছে।
যেসব পদে নিয়োগঃ সোমবার (২৬ জুন) প্রকাশিত এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে দেখা যায়, ১ হাজার ৬৫৪ জনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি নেওয়া হবে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে ৬৫৬ জন উপসহকারী প্রকৌশলী। এরপর নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরে ৪০১ পদে মিডওয়াইফ, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন মাস্টার পদে ১৭৬ জন ও সহকারী উপজেলা/থানা শিক্ষা অফিসারের (এটিইও) ১৫৯টি পদ। এছাড়া আরও ১৬টি ক্যাটাগরিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরে বাকি নিয়োগগুলো দেওয়া হবে।
আবেদন করবেন যেভাবেঃ শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী এক বা একাধিক পদে আবেদন করা যাবে। একাধিক পদে আবেদন করলে প্রতিটি পদের জন্য আলাদা নিবন্ধন ফি জমা দিতে হবে। প্রার্থীদের টেলিটকের ওয়েবসাইট অথবা বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের ওয়েবসাইটে কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত আবেদনপত্র অ্যাপ্লিকেন্টস কপি (বিপিএসসি ফরম-৫-এ) পূরণ করে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম ও ফি জমাদান সম্পন্ন করতে হবে।
ওয়েবসাইটে নন-ক্যাডার অপশনে ক্লিক করলে নন-ক্যাডার বিভিন্ন পদের বিজ্ঞপ্তি, আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ, এসএমএসের মাধ্যমে ফি জমাদান ও প্রবেশপত্র প্রাপ্তিসংক্রান্ত নির্দেশাবলির রেডিও বাটন দৃশ্যমান হবে।
ফরম পূরণের আগে অবশ্যই আবেদন পদ্ধতি, ফি জমাদান ও নিয়োগ সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই লিংকে দেখে নিতে হবে।
আবেদন ফিঃ অনলাইনে ফরম পূরণের অনধিক ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পরীক্ষার ফি বাবদ ৯ম গ্রেডের পদের জন্য ৬০০ টাকা, ১০ম গ্রেডের পদের জন্য ৫০০ টাকা ও ১২তম গ্রেডের পদের জন্য ৩০০ টাকা টেলিটক প্রিপেইড নম্বর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।
৪০তম বিসিএসে সাড়ে ৪ হাজার নন-ক্যাডার নিয়োগ দেবে পিএসসি

৪০তম বিসিএসে ৪ হাজার ৪৭৮ জনকে নন-ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। সোমবার (১৯ জুন) বিকেলে পিএসসির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরে নবম থেকে ১২তম গ্রেডের শূন্যপদে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৪০তম বিসিএসের নন-ক্যাডারে পদ পেতে যারা আবেদন করেছেন, তাদের পছন্দক্রম প্রদানের জন্য অনলাইনে আবেদনপত্র চেয়েছে পিএসসি।
এতে বলা হয়, পছন্দক্রমের জন্য আগামীকাল (মঙ্গলবার) থেকে আবেদন শুরু হবে। আবেদনের শেষ সময় ১ জুলাই। প্রার্থীকে নিজের পছন্দক্রম পূরণের আগে বিজ্ঞপ্তির নির্দেশনা ভালোভাবে পড়ার পরামর্শ দিয়েছে পিএসসি। ৪০তম বিসিএসের ক্যাডার পদে সুপারিশের এক বছরের বেশি সময় পর নন-ক্যাডারদের শূন্যপদের তালিকা প্রকাশ করল পিএসসি।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের আগস্টে ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে পিএসসি। ৪০তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় আবেদন করেছিলেন ৪ লাখ ১২ হাজার ৫৩২ প্রার্থী। এর মধ্যে পরীক্ষা দিয়েছেন ৩ লাখ ২৭ হাজার পরীক্ষার্থী। তাদের মধ্যে প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ হন ২০ হাজার ২৭৭ জন। ২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি ৪০তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করে পিএসসি। এতে ১০ হাজার ৯৬৪ জন পাস করেন। গত বছরের ৩০ মার্চ ৪০তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করে পিএসসি। এই বিসিএসে ১ হাজার ৯৬৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়।
এছাড়া লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কিন্তু ক্যাডার পদে সুপারিশ করা সম্ভব হয়নি এমন ৮ হাজার ১৬৬ জন প্রার্থীর রেজিস্ট্রেশন নম্বর প্রকাশ করা হয়।
৪০তম বিসিএসে সাড়ে ৪ হাজার নন-ক্যাডার নিয়োগ দেবে পিএসসি

৪০তম বিসিএসে ৪ হাজার ৪৭৮ জনকে নন-ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। সোমবার (১৯ জুন) বিকেলে পিএসসির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরে নবম থেকে ১২তম গ্রেডের শূন্যপদে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৪০তম বিসিএসের নন-ক্যাডারে পদ পেতে যারা আবেদন করেছেন, তাদের পছন্দক্রম প্রদানের জন্য অনলাইনে আবেদনপত্র চেয়েছে পিএসসি।
এতে বলা হয়, পছন্দক্রমের জন্য আগামীকাল (মঙ্গলবার) থেকে আবেদন শুরু হবে। আবেদনের শেষ সময় ১ জুলাই। প্রার্থীকে নিজের পছন্দক্রম পূরণের আগে বিজ্ঞপ্তির নির্দেশনা ভালোভাবে পড়ার পরামর্শ দিয়েছে পিএসসি। ৪০তম বিসিএসের ক্যাডার পদে সুপারিশের এক বছরের বেশি সময় পর নন-ক্যাডারদের শূন্যপদের তালিকা প্রকাশ করল পিএসসি।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের আগস্টে ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে পিএসসি। ৪০তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় আবেদন করেছিলেন ৪ লাখ ১২ হাজার ৫৩২ প্রার্থী। এর মধ্যে পরীক্ষা দিয়েছেন ৩ লাখ ২৭ হাজার পরীক্ষার্থী। তাদের মধ্যে প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ হন ২০ হাজার ২৭৭ জন। ২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি ৪০তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করে পিএসসি। এতে ১০ হাজার ৯৬৪ জন পাস করেন। গত বছরের ৩০ মার্চ ৪০তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করে পিএসসি। এই বিসিএসে ১ হাজার ৯৬৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হয়।
এছাড়া লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কিন্তু ক্যাডার পদে সুপারিশ করা সম্ভব হয়নি এমন ৮ হাজার ১৬৬ জন প্রার্থীর রেজিস্ট্রেশন নম্বর প্রকাশ করা হয়।
প্রাথমিকের ঢাকা-চট্টগ্রাম বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য এবার বিভাগভিত্তিক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ রোববার (১৮ জুন) তৃতীয় থাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে সারা দেশে এক যোগে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হলেও এবারই প্রথম ভিভাগভিত্তিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, তিন পার্বত্য জেলা ছাড়া ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের সব জেলার জন্য সহকারী শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি আজ তিনটি জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। তবে এ দুই বিভাগে কতজন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে, তা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়নি। আবেদনের জন্য যেকোনো বিষয়ে স্নাতক পাস হতে হবে। প্রার্থীদের বয়স ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়স ৩২ বছর। ২০২০ সালের ২৫ মার্চ যাঁরা সর্বোচ্চ বয়সসীমায় পৌঁছেছেন, তাঁরাও আবেদন করতে পারবেন।
আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে এ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। আবেদন শুরু ২৪ জুন, আবেদনের শেষ সময় আগামী ৮ জুলাই। টেলিটকের সার্ভিস চার্জসহ আবেদন ফি ২২০ টাকা।
এবার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য তিনটি ধাপ করা হয়। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এসব বিভাগে আবেদনের শেষ সময় ছিল ২৪ মার্চ। দ্বিতীয় ধাপে ২৩ মার্চ ময়মনসিংহ, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের জন্য নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। আবেদনের শেষ সময় ছিল ১৪ এপ্রিল। তবে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শেষ হলেও এখনো পরীক্ষার তারিখ প্রকাশ করেনি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
নিয়োগপ্রক্রিয়া দ্রুত শেষ করতে একযোগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ না করে এবার বিভাগ ধরে ধরে আলাদাভাবে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হচ্ছে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, একযোগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করলে লিখিত পরীক্ষা নেওয়ার পর মৌখিক পরীক্ষা শেষ করতে অনেক বেশি সময় লাগে। এ কারণে ফলাফল প্রকাশও পিছিয়ে যায়। অনেকে আবার উত্তীর্ণ হয়েও যোগদান করেন না। ফলাফল প্রকাশের আগেই তাঁদের হয়তো অন্য কোথাও চাকরি হয়ে যায়। তাই নিয়োগপ্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে প্রার্থীদের সুবিধার জন্য বিভাগভিত্তিক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হচ্ছে।
জাবিতে নৌ-বাহিনীর সেমিনার ও জব ফেয়ার অনুষ্ঠিত

জাবি প্রতিনিধিঃ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমিশন্ড অফিসার পদে ২০২৪ এ ডিইও ব্যাচে চাকরির সুযোগ নিয়ে 'জয়েন বাংলাদেশ নেভী' শীর্ষক সেমিনার ও জব ফেয়ার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (১৪ জুন) সকাল ৯ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জহির রায়হান মিলনায়তনের সেমিনার কক্ষে মোট ছয়টি বিভাগে চাকরির সুযোগ নিয়ে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
শিক্ষার্থী কল্যাণ ও পরামর্শদান কেন্দ্রের উপ-পরিচালক ইফরাত জাহানের সঞ্চালনায় সেমিনারে বক্তারা বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে চাকরির আদ্যোপান্ত নিয়ে আলোচনা করেন। মোট তিনটি শাখায়- ইঞ্জিনিয়ারিং ইলেকট্রিক্যাল শাখা (পুরুষ), শিক্ষা শাখা (পুরুষ ও মহিলা) এবং শিক্ষা শাখা (ইঞ্জিনিয়ার) কমিশন্ড অফিসার হিসেবে চাকরির সুযোগ থাকছে।
ইঞ্জিনিয়ারিং ইলেকট্রিকাল শাখার জন্য আবেদনকারীদের দেশের যেকোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে নেভাল আর্কিটেকচার/মেকানিকাল/ইলেকট্রিকাল বিষয়ে বিএসসি ডিগ্রীধারী হতে হবে৷ প্রার্থীকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে জিপিএ ৪.৫০ এবং বিএসসিতে ন্যুনতম সিজিপিএ ৩.০০ পেতে হবে৷
শিক্ষা শাখায় যেকোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) এবং প্রার্থীকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে ন্যুনতম জিপিএ ৪.০০ এবং স্নাতক (সম্মান) সিজিপিএ ৩.০০ পেতে হবে। ছয়টি বিষয় হলো- ইংরেজি, পদার্থ, রসায়ন, মনোবিজ্ঞান, আইন ও গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা।
এছাড়া শিক্ষা শাখা (ইঞ্জিনিয়ার) এর জন্য প্রার্থীকে যেকোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী অর্জন করতে হবে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে ন্যূনতম জিপিএ ৪.৫০ ও সিজিপিএ ৩.০০ পেতে হবে। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্কিটেকচার ও কম্পিউটার সায়েন্স এই তিনটি বিভাগের স্নাতকরা এখানে আবেদন করতে পারবেন।
আয়োজকরা জানান, চূড়ান্ত মনোনয়ন শেষে কমিশন্ড অফিসার হিসেবে অ্যাক্টিং সাব লেফটেন্যান্ট পদে পাঁচ বছরের জন্য স্বল্পমেয়াদী/স্থায়ী কমিশন প্রদান করা হবে৷ প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে লিখিত পরীক্ষা, আইএসএসবি ও চূড়ান্ত স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে চূড়ান্ত মনোনয়ন দেয়া হবে।
সেমিনারে নৌবাহিনী ক্যাপ্টেন আমিন আব্দুল্লাহ বলেন, 'জানুয়ারি ২০২৪ এ জয়েন করবে তাদের জন্য এ চাকরির সুযোগ৷ জুলাইয়ে এ প্রক্রিয়া শেষ হবে। নভেম্বরে আবার দ্বিতীয় ধাপে শুরু হবে। নৌবাহিনীতে জাহাজ, এয়ারক্রাফট পরিচালনা করার জন্য টেকনিকাল পারসন বেশি দরকার। এ বছর যেগুলো ফাঁকা আছে সেগুলো এখন নিচ্ছি৷ অন্য বিভাগে পরে সার্কুলার প্রকাশ করা হবে।'
শিক্ষার্থী কল্যাণ ও পরামর্শদান কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. লায়েক সাজ্জাদ এন্দেল্লাহ বলেন, 'বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য এটা খুবই বড় সুযোগ। চাকরির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় তথ্য আমাদের কাছে থাকে না। এটাই সময় ক্যারিয়ার বাছাই করার। সেনা ও নৌবাহিনীতে উত্তোরোত্তর গবেষণাকর্মের সংখ্যা বাড়ানোর আহ্বান জানাচ্ছি।
এসময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. নূরুল আলম বলেন, নৌবাহিনী প্রতিনিয়ত চ্যালেঞ্জের মধ্যে থাকতে হয়। আর এ পেশায় যারা যেতে চায় তারা সে চ্যালেঞ্জ নিতে আগ্রহী৷ সারা পৃথিবীতে বাংলাদেশের সেনাবাহিনি, নৌবাহিনীর সুনাম আছে৷ সেখানে যোগদান করাও গৌরবের। শিক্ষার্থীরা আরো বেশি আগ্রহী হবে।
মন্তব্য