ঢাকা, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
 
শিরোনাম

বৌদ্ধ পূর্ণিমা সহ টানা তিন দিনের ছুটিতে সৈকতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

নিজস্ব প্রতিবেদক
৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ১০:৩০
নিজস্ব প্রতিবেদক
বৌদ্ধ পূর্ণিমা সহ টানা তিন দিনের ছুটিতে সৈকতে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস

তাফহীমুল আনাম,কক্সবাজারঃ সাপ্তাহিক ছুটির পাশাপাশি বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের মাগি পূর্ণিমার বন্ধ থাকায় সৈকতে ভীড় করেছেন লাখো পর্যটক। শীতকালীন ভ্রমণে দেশী-বিদেশী পর্যটকে পদভারে মুখরিত সৈকত । এ সময় বছরের পুরোটা সময় জুঁড়ে পরিপূর্ণতায় থাকে পর্যটকের । তবে শীতে এ সংখ্যা বেড়ে যায় বহুগুণ । শীত মানে ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য আনন্দের মাস ভ্রমণের জন্য প্রথম পছন্দ সৈকতে নীল নীলাভূমি। বালিয়াড়িতে পা পেলে সূর্যাস্ত উপভোগ করা যেনো ভ্রমণ প্রেমীদের নেশা।

শনিবার (৪ ফেব্রুয়ারী ) বিকালে সরেজমিনে দেখা যায়,কলাতলী থেকে লাবণী পয়েন্ট পযর্ন্ত যতদূর চোখ যায় শুধু মানুষ আর মানুষ।সৈকতে নীল জলরাশিতে সমুদ্র স্নানে ব্যস্ত অনেকে । কেউ উষ্ণতার খুঁজে নামছেন নোনা জলে কেউ ওয়াটার বাইকে , কেউ ঘোরার পিটে চড়ে, কেউ আবার বন্ধুদের সাথে সেলফিতে মেতেছেন। যে যার যার মতো ঘুরে বেড়াচ্ছেন পরিবার-পরিজন নিয়ে।

সপ্তাহ জুড়ে ব্যস্ততারপর নিজেদের প্রশান্তির জন্য কিংবা পাঠ্য পুস্তকের গণ্ডি পেরিয়ে বনভোজনে আসেন শিক্ষক শিক্ষার্থীরা। আলহাজ্ব মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মুমিনুল আফ্রিদি বলেন, সৈকতে আমার প্রতি বছর শীতে আসা হয়।জনবহুল নগরে থাকতে জীবনটা এক প্রকার যান্ত্রিক হয়ে ওঠে। তাই কোলাহলমুক্ত ও নির্মল প্রকৃতির ছোঁয়া পেতে কক্সবাজার ছুটে আসি। এর সৌন্দর্য্যই আলাদা। তাই বারে বারে ছুটে আসি কক্সবাজারে।

ঢাকা থেকে আসা কলেজ ছাত্রী মদিনা আহমেদ অপ্সরা বলেন, সমুদ্র সৈকতে আমার প্রথম বার আসা । নিরিবিলি প্রকৃতির সাথে সময় পার করতে কক্সবাজারে এসেছি । রুম পেতে একটু কষ্ট হয়েছে। তবে সমুদ্রে নোনা জলে ৩ ঘন্টা গোসল করে সব ভুলে গেছি।

ঝিনুক মার্কেটের সভাপতি নাজমুল হাসান বলেন, নানান দিনের চেয়ে শুক্র-শনি দুই দিনে স্থানীয়, ও দেশী- বিদেশী পর্যটক একটু বেশি থাকে। ইদানিং দেখা মিলছে সৈকতে বিদেশী পর্যটকের আনাগোনা। পর্যটক বেশি থাকলে আমাদের ব্যবসা ও ভালো। এবং পুরো শীতে জুড়ে আরও আসবে বলে আমরা আশাবাদী।

শীতে বিপুল পর্যটকদের সমুদ্র স্নান নিরাপদ করতে নজরদারি বাড়িয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশ ও লাইফগার্ড কর্মীরা।

সিনিয়র লাইফগার্ড ভুট্টো মজুমদার বলেন, শুক্র-শনি এই দুই দিনে সৈকতে পর্যটকের বেশ আনাগোনা দেখা যাচ্ছে । সৈকতের কলাতলী পয়েন্ট থেকে লাবণী পয়েন্টে লোকে লোকারণ্য। পর্যটকদের সমুদ্রস্নান নিরাপদ রাখতে তিনটি পয়েন্টে লাইফ গার্ডের ৪০ জন কর্মী সার্বক্ষণিক নিয়োজিত রয়েছেন। এবং আমরা সর্বদা পর্যটকদের সেবা দিতে প্রস্তুত।

ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রেজাউল করিম বলেন,পর্যটকদের নিরাপত্তায় সৈকত ও আশপাশে পোশাকধারী পর্যাপ্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। সৈকতে বিচ বাইক নিয়েও রয়েছে টহল। তিনটি বেসরকারি লাইফ গার্ড সংস্থার অর্ধশতাধিক প্রশিক্ষিত লাইফগার্ড কর্মী। কন্ট্রোল রুম, পর্যবেক্ষণ টাওয়ারসহ পুরো সৈকতে পুলিশের নজরদারির আওতায় রয়েছে।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    নির্বাচন কমিশনারকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন হিরো আলম

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ২১:১৭
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    নির্বাচন কমিশনারকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন হিরো আলম

    বগুড়ার দুই আসনে উপনির্বাচনে হেরে যাওয়া স্বতন্ত্র প্রার্থী আলোচিত আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানাকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে গণভোট দাবি তুলেছেন।

    গতকাল বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেন, হিরো আলমের ফল পাল্টানোর অভিযোগের ভিত্তি নেই। উপনির্বাচনের ফলাফল শতভাগ সঠিক। তার ওই বক্তব্যের জবাবে শুক্রবার (৩ ফেব্রুয়ারি) হিরো আলম এসব কথা বলেন।

    হিরো আলম বলেন, হিরো আলম এবং জাসদ নেতা তানসেনের  মধ্যে গণভোট দেন। জনগণ ভোট দিয়েছে কি দেয়নি, ফলাফল চুরি করেছেন কিনা সেটাও আমি দেখাবো। গণভোটে প্রতিটা কেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা দেবেন এবং যারা নির্বাচন কমিশনার আছেন তারা সবাই সেই ভোট দেখবেন। আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি- আমি আর কোনো দিন নির্বাচন করবো না, নির্বাচনের নাম মুখে আনবো না, যদি গণভোটের মাধ্যমে হেরে যাই। তাহলে আমার বলার কিছু নেই।

    তিনি বলেন, আমি চাই গণভোট হবে ব্যালটে। কারণ ইভিএমে কারচুপি হয়। আর কারচুপি করেই আমাকে হারিয়ে দিয়েছে তারা। আমি এখন কাহালু উপজেলার প্রতিটা কেন্দ্রে ঘুরছি। ভোটাররা আমার হেরে যাওয়া মেনে নিতে পারছেন না। তারা বলছে আপনার সঙ্গে অন্যায় করা হয়েছে।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      গাড়ি উপহার না পেলে সেই শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলার হুমকি হিরো আলমের

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ১৮:১৮
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      গাড়ি উপহার না পেলে সেই শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলার হুমকি হিরো আলমের

      বগুড়া-৪ ও ৬ আসনের উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী বহুল আলোচিত স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলমকে তার নির্বাচনের কাজে ব্যবহারের জন্য গাড়ি উপহার দেওয়ার ঘোষণা দিয়ে বেকায়দায় পড়েছেন এক শিক্ষক। যদিও এর মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে হেরে গেছেন হিরো আলম।

      গত মঙ্গলবার রাতে হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার আব্দুল জব্বার একাডেমি অ্যান্ড হাই স্কুলের অধ্যক্ষ এম মুখলেছুর রহমান তার নিজ ফেসবুক আইডি 'প্রিন্সিপাল এম মুখলেছুর রহমান' থেকে ঘোষণা দেন তার ব্যবহৃত নোহা গাড়িটি হিরো আলমকে উপহার দেবেন।

      নিজের ব্যবহৃত মাইক্রোবাসের সামনে দাঁড়িয়ে তিন মিনিট ৪৮ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ফেসবুকে পোস্ট করেন। ভিডিওটি ফেসবুকে দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়। অনেকেই মন্তব্য করেছেন, নিজেকে ফেইসবুকে ভাইরাল করার জন্য তিনি এমন পোস্ট করেছেন।

      ওই শিক্ষক শুক্রবার (০৩ ফেব্রুযারি) দুপুর ২টার দিকে আবারও তার ফেসবুক থেকে ঘোষণা দেন, ‘আজ দুপুর ১২টায় হিরো আলমের সঙ্গে তার কথা হয়েছে, তিনি আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি তার বাড়িতে আসবেন নোহা গাড়িটি নেওয়ার জন্য।’

      মুখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমি আমার নোহা গাড়িটি তাকে উপহার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছি। আমি সিলেটবাসীকে কলঙ্কিত করব না। আমি একজন মুসলমান হিসেবে বলছি, ফালতু ওয়াদা আমি করি না। ওয়াদা অনুযায়ী আমি গাড়িটির কাগজপত্র করে চিরতরে তাকে উপহার দেব।’

      তবে এ বিষয়ে হিরো আলম বলেন, তার সহকারীর সঙ্গে এম মুখলেছুর রহমানের ফোনে কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন তার গাড়িটি নষ্ট। তার পেজটি তোলার (ভাইরাল) জন্য এমন ভিডিও করেছেন। বিষয়টি কাউকে না বলার জন্যও তিনি বলেন।

      হিরো আলম আরো বলেন, ‘ওই শিক্ষক আমার সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। আমাকে গাড়ি উপহার না দিলে আমি তার বিরুদ্ধে মামলা করব।’

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে আসা চিত্রা হরিণ উদ্ধার

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ১৪:৪৩
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে আসা চিত্রা হরিণ উদ্ধার

        ভোলায় খাবার সন্ধানে লোকালয়ে চলে আসা একটি চিত্রা হরিণ উদ্ধার করেছেন স্থানীয়রা। হরিণটির ওজন ২০-২৫ কেজি বলে জানিয়েছে বন বিভাগ।

        বুধবার সকালে ভোলার লালমোহন উপজেলার ধলীগৌরনগর ইউনিয়নের চাতলা গ্রাম থেকে ওই হরিণটিকে উদ্ধার হয়।

        ভোলা বন বিভাগের বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো. আমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, খাবার ও মিঠা পানির সন্ধানে বের হওয়া হরিণটি পথ হারিয়ে লোকালয়ে প্রবেশ করে। এরপর ওই এলাকায় আসার পরে স্থানীয়দের দেখতে পেয়ে হরিণটি পুকুরে লাফ দেয়। পরে স্থানীয়রা হরিণটিকে পুকুর থেকে উদ্ধার করে বন বিভাগ ও থানায় খবর দেয়।

        তিনি আরও জানান, খবর পেয়ে আমরা হরিণটিকে উদ্ধার করি। হরিণটি সম্পূর্ণ সুস্থ ছিল। উদ্ধার হওয়া হরিণটিকে তজুমদ্দিন উপজেলার শশীগঞ্জ বিটের চর উরলের ম্যানগ্রোভ বনে অবমুক্ত করা জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

         

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          কক্সবাজার শহরে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে ভূমিদস্যুতার অভিযোগ

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ১৪:১১
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          কক্সবাজার শহরে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে ভূমিদস্যুতার অভিযোগ

          কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ কক্সবাজারে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে  ‍ভূমিদস্যুতা ও কবরস্থান দখলচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। কবরস্থান রক্ষা করতে গিয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য ও সমাজ কমিটির সভাপতি সাধারণ সম্পাদকসহ নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গদের বিরুদ্ধে দেয়া হয়েছে মিথ্যা মামলা।

          কক্সবাজার শহরের কলাতলী বাইপাস সড়কের উত্তর জেলগেট এলাকায় আজিজুর রহমান নামের এক বিএনপি নেতা পুরোনো কবরস্থান দখলে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। এই ভূমিদস্যুর কবল থেকে সরকারি খাস জমি কবরস্থান কিছুই রক্ষা পাচ্ছেনা। তার এ অপতৎপরতা ও জবর দখল ঠেকাতে স্থানীয়রা গত ৩০ জানুয়ারী সোমবার জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

          ডিসির কাছে দায়েরকৃত অভিযোগে বলা হয়েছে জবর দখল থেকে কবরস্থান বাঁচাতে গিয়ে উল্টো মিথ্যা মামলার আসামী হয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীরাও।

          অভিযুক্ত আজিজুর রহমান জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি ও জেলা বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক।

          বিএনপির এই নেতার বিরুদ্ধে কবরস্থান রক্ষায় ডিসির কাছে আবেদনটি করেছেন কক্সবাজার সদর উপজেলার ঝিলংজা উত্তরণ এলাকার জেলগেট উত্তরপাড়ার বাসিন্দা মৃত দানু মিয়ার ছেলে স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা সাহাব উদ্দিন।

          অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, জেলগেট উত্তর পাড়ার ১০ হাজার লোকের একমাত্র কবরস্থানে দাফন করা হয়। দীর্ঘদিন ধরে এ প্রথা চলে এলেও সম্প্রতি পুরোনো কবরস্থানটি জবরদখলে উঠেপড়ে লেগেছেন কক্সবাজারের ভূমিদস্যূ হিসেবে পরিচিত বিএনপি নেতা আজিজ। তার নির্দেশে ২০-২৫ জনের একটি চক্র কবরস্থানের আশপাশের জমি দখলের সঙ্গে কবরস্থানটিও দখলে নিতে চালাচ্ছেন নানা অপতৎপরতা।

          এ ব্যাপারে স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃইউনুচ জানিয়েছেন, কবরস্থান রক্ষা করতে গিয়ে আমিসহ এলাকার নিরীহ নারী পুরুষ মিথ্যা মামলায় আসামী হয়েছেন।

          এই ভূমিদস্যু আজিজ পাহাড় কেটে ফ্ল্যাট করে মোটা অঙ্কের টাকায় বিক্রি করেন। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খুশি রাখতে বিনামূল্যে তাদের ফ্ল্যাট দেওয়ার জনশ্রুতি রয়েছে তার।

          সমাজের লোকজনের মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করতে আমাকে প্রধান করে এলাকার নারী-পুরুষসহ আরও কয়েকজনের নামে মামলা করেছে ভূমিদস্যু চক্রটি।শুধুতাই নয়, আমার বিরুদ্ধে চালাচ্ছে নানা অপপ্রচার।

          অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা আজিজুর রহমান বলেন, পাহাড় ও টিলাশ্রেণির এ জমি আমার নামে রেজিস্ট্রি করা। কবরস্থান ও সমাজের কথা বলে ইউনুসরাই তা দখলের চেষ্টা করছেন। ওখানে আমি বাধা দিয়ে পুলিশ পাঠিয়ে ব্যবস্থা নিয়েছি।

          পাহাড় কীভাবে রেজিস্ট্রি হয় আর ব্যক্তিজমি হলে প্রশাসন উচ্ছেদ অভিযান কেন চালিয়েছিল, এমন প্রশ্নের কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি তিনি।

          বিষয়টি জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান বলেন, একটি অভিযোগ পেয়েছি। তবে জায়গাটি সরকারি। এরপরও বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কেউ কবরস্থান নিয়ে দখল বেদখলের চেষ্টা করলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত