The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শনিবার, ২৭শে জুলাই, ২০২৪

এদিক-সেদিক হলেই বিপদ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগপ্রত্যাশীদের

দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা ভালোভাবে সম্পন্ন করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে এবার থাকছে গোয়েন্দা নজরদারি। এ ছাড়া কেন্দ্রের আশপাশে মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন রাখতে জ্যামার বসানো হবে। ফলে পরীক্ষার হলে এদিক-সেদিক হলেই বিপদে পড়বেন প্রার্থীরা।

মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন এ তথ্য জানান। তিনি বলেছেন, ‘মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহার করে পরীক্ষার হলে অসদুপায় বন্ধ করতে কেন্দ্রের এলাকাগুলোয় জ্যামার বসানো হবে। পরীক্ষা শুরুর ১৫ মিনিট আগে থেকে শেষ পর্যন্ত নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন রাখতে জ্যামার বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গোয়েন্দা নজরদারিও অব্যাহত থাকবে।’

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র জানায়, প্রশ্নপত্র ফাঁস ও প্রশ্নপত্র ফাঁসের গুজব ঠেকাতে যৌথভাবে কাজ করছে বিটিআরসি ও গোয়েন্দা সংস্থা। এ ছাড়া অনিয়ম বন্ধে প্রতিটি কেন্দ্রে একজন করে ম্যাজিস্ট্রেট থাকবেন। তার তত্ত্বাবধানে প্রশ্নপত্র ও অন্য কাগজপত্র জেলার ট্রেজারি সংরক্ষণ ও উত্তরপত্র পৌঁছানো হবে ঢাকা থেকে।

যে কোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে পরীক্ষার্থীরা যাতে প্রবেশ করতে না পারে সে জন্য মেটাল ডিটেক্টর বসানো হবে। প্রার্থীদের কানে ডিভাইস আছে কি না, তা যাচাই করা হবে।

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রবেশপত্র ইতিমধ্যে দেওয়া শুরু হয়েছে। প্রথম ধাপের পরীক্ষা আগামী শুক্রবার ২২ জেলায় অনুষ্ঠিত হবে। এর মাধ্যমে ৪৫ হাজার শিক্ষক নিয়োগের কথা রয়েছে। প্রাথমিকের ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে বড় নিয়োগ। এতে আবেদন করেছেন প্রায় ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন প্রার্থী।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.