The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
বৃহস্পতিবার, ১২ই ডিসেম্বর, ২০২৪

পাবিপ্রবিতে ফার্মেসি বিভাগের পুনর্মিলনী ও বিদায় সংবর্ধনা

পাবিপ্রবি প্রতিনিধি: পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) ফার্মেসি বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থীদের পুনর্মিলনী ও বিদায় সংবর্ধনা জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনের মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হয়েছে।

শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টা থেকে রাত সাড়ে ৯টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি বন্দে আলী মিয়া মুক্তমঞ্চে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ফার্মেসি বিভাগের চেয়ারম্যান ড. শরিফুল হক। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. ফজলুল হক, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার অমিত্রা কুমার পাল, হেড অব কোয়ালিটি অ্যাশিউরেন্স প্রকাশ কুমার মন্ডল, এবং রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সিনিয়র ম্যানেজার মো. মোস্তাফিজুর রহমান। এছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান খান, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক ড. মো. রাশেদুল হকসহ বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার অমিত্রা কুমার পাল বলেন, “বিদায় একদিকে যেমন দুঃখের, অন্যদিকে তেমনি আনন্দের। কর্মক্ষেত্রে সফল হতে শিক্ষার্থীদের বইয়ের জ্ঞানের প্রতি মনোযোগী হতে হবে। চাকরির ভাইভায় ভালো করতে বইয়ের জ্ঞানের বিকল্প নেই।”

সভাপতির বক্তব্যে ড. শরিফুল হক বলেন, “আমার শিক্ষার্থীরা আজ বাংলাদেশসহ বিশ্বের ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। আমি আশা করবো ভবিষ্যতে আমার শিক্ষার্থীরা তাদের জ্ঞানের আলোকে শুধু বাংলাদেশ নয় পুরো দুনিয়া আলোকিত হবে। আমন্ত্রিত অতিথিদের পক্ষ থেকে যে পরামর্শগুলো এসেছে আমি বিভাগের একজন চেয়ারম্যান এবং শিক্ষক হিসেবে সেগুলো আপডেট করার এবং যুগোপযোগী করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।”

বিদায়ী শিক্ষার্থীরা তাদের বক্তব্যে ক্যাম্পাস জীবনের মধুর স্মৃতি তুলে ধরেন। তারা কর্মক্ষেত্রের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বর্তমান শিক্ষার্থীদের জন্য দিকনির্দেশনামূলক পরামর্শ দেন। তাদের বক্তব্যে হাস্যরস, আবেগ এবং বাস্তবতার প্রতিফলন ছিল।

উল্লেখ্য, ফার্মেসি বিভাগের ১৪তম ব্যাচের উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের শুরুতে শীতকালীন পিঠার স্টল অতিথিদের মন জয় করে। অনুষ্ঠানটি শেষ হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মাধ্যমে। নাচ, গান, কৌতুক ও অভিনয়সহ বিভিন্ন পরিবেশনা অনুষ্ঠানে প্রাণবন্ততা এনে দেয়।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.