ক্যাম্পাস প্রতিনিধিঃ দ্বাদশ পাঞ্জেরী-দৈনিক চাঁদপুর কন্ঠ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় উল্লাস (ফাইনাল) পর্বে সংসদীয় বিতর্কে চ্যাম্পিয়ন চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চাঁবিপ্রবি)। বিপক্ষে দল হিসাবে ছিল চাঁদপুর সরকারি কলেজ। প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হয় চাদঁপুর শিল্পকলা একাডেমিতে ।
এই বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজনে ছিল চাঁদপুর কন্ঠ বিতর্ক ফাউন্ডেশন, চাঁদপুর বিতর্ক একাডেমি এবং সার্বিক সহযোগিতায় করেছেন অক্ষর-পত্র প্রকাশনী, দারসুন পাবলিকেশন্স ও চাঁদপুর কণ্ঠ পাঠক ফোরাম।
সেরা বক্তা হওয়ার গৌরব অর্জন করেন তানজিন তাজ ছোঁয়া।
চাদঁপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাঁচ সদস্যের একটি দল এই বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়।
সদস্যরা হলেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের তানজিন তাজ ছোঁয়া,এস এম মানজুরুল ইসলাম সাজিদ, মো:নাইমুর রহমান নিয়ামুল,সাদিয়া ফারহানা, ইনফরমেশন এন্ড কমিনিউকেশন টেকনোলজির মোছা: অবনী খন্দকার এবং দলটির সমন্বয়কারী হিসাবে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়টির ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রভাষক মো. বাইজীদ আহম্মেদ রনি।
সেরা দায়িত্ববান শিক্ষক নির্বাচিত হন দলটির সমন্বয়কারী বিশ্ববিদ্যালয়টির ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রভাষক মো. বাইজীদ আহম্মেদ রনি।
প্রতিভাবান বিতার্কিক হন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের তাজনীন তাজ ছোয়াঁ।
বিজয়ী দলের বিতার্কিকদের আন্তরিক অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান চাদঁপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নাছিম আখতার।
সেরা বক্তা তানজিন তাজ ছোঁয়া বলেন “বিতর্ক করার আগ্রহ ছিলো ছোট থেকেই। বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে আবার নতুন করে সুযোগ পাচ্ছি। আমার খুব ভালোলাগা কাজ করছে। সেরা বক্তা হওয়া ছিলো আরও বেশি আনন্দের”
চাদঁপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নাছিম আখতার বলেন “আমার বিতর্ক টিমের উন্নতি কামনা করি। আমি শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার পাশাপাশি দক্ষতা উন্নয়নে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে বিতর্ক ক্লাব আছে।
আমাদের শিক্ষার্থীরা সাফল্যের চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌছে যাক এই প্রত্যাশা থাকবে”।
দলটির দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্ক ক্লাবের সমন্বয়কারী ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রভাষক মো: বাইজীদ আহম্মেদ রনি বলেন ” চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রথম প্রচেষ্টাতেই দ্বাদশ পাঞ্জেরী চাঁদপুর কণ্ঠ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ফাইনালে জিতেছে। চাঁবিপ্রবি বিতর্ক ক্লাবের সমন্বয়কারী হিসেবে প্রথম থেকেই এই বিতার্কিকদের আমি তৈরি করার চেষ্টা করেছি।আজকে আমার শিক্ষার্থীদের সাফল্যে আনন্দ অনুভব করছি। আশা করি তারা ভবিষ্যতে ভালো ফলাফল অর্জন করবে”