The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শুক্রবার, ২৯শে মার্চ, ২০২৪

ঢাবি প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের নবীনবরণ ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের নবীনবরণ ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আজ ১৪ নভেম্বর ২০২২ সোমবার ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

বিভাগীয় চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. ইয়ারুল কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এ কে এম মাহবুব হাসান বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, মহান ভাষা আন্দোলন, মহান মুক্তিযুদ্ধসহ সকল গণতান্ত্রিক এবং বুদ্ধিবৃত্তিক আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অনন্য ভূমিকা পালন করেছে। উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ৪র্থ শিল্প বিপ্লব উপযোগী দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতেও কাজ করে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। তিনি আরও বলেন, দেশ ও জাতির উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান অর্জনকে আরাধনা হিসেবে নিতে হবে এবং পাঠ্যসূচির বাইরেও বিভিন্ন সহশিক্ষামূলক কর্মকান্ডে অংশগ্রহন করতে হবে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সঙ্গে মানবতাবোধের সমন্বয় ঘটিয়ে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠার জন্য তিনি শিক্ষার্থীদের প্রতি আহবান জানান।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

  1. প্রচ্ছদ
  2. ক্যাম্পাস
  3. ঢাবি প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের নবীনবরণ ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

ঢাবি প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের নবীনবরণ ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের নবীনবরণ ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আজ ১৪ নভেম্বর ২০২২ সোমবার ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

বিভাগীয় চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. ইয়ারুল কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এ কে এম মাহবুব হাসান বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, মহান ভাষা আন্দোলন, মহান মুক্তিযুদ্ধসহ সকল গণতান্ত্রিক এবং বুদ্ধিবৃত্তিক আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অনন্য ভূমিকা পালন করেছে। উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ৪র্থ শিল্প বিপ্লব উপযোগী দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতেও কাজ করে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। তিনি আরও বলেন, দেশ ও জাতির উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে শিক্ষার্থীদের জ্ঞান অর্জনকে আরাধনা হিসেবে নিতে হবে এবং পাঠ্যসূচির বাইরেও বিভিন্ন সহশিক্ষামূলক কর্মকান্ডে অংশগ্রহন করতে হবে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সঙ্গে মানবতাবোধের সমন্বয় ঘটিয়ে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠার জন্য তিনি শিক্ষার্থীদের প্রতি আহবান জানান।

পাঠকের পছন্দ

মন্তব্য করুন