The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শনিবার, ২০শে এপ্রিল, ২০২৪

চবির শিক্ষক নিয়োগে হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ওশেনোগ্রাফি বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের নির্বাচনী বোর্ডের ওপর ৬ মাসের স্থগিতাদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (১২ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি খসরুজ্জামান ও মো. ইকবাল কবিরের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এর আগে আইনের ব্যত্যয়ের অভিযোগ তুলে ওশানোগ্রাফি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ অহিদুল আলম ও সহকারী অধ্যাপক মো. এনামুল হক হাইকোর্টে রিট করেন। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, রেজিস্ট্রার, ডেপুটি রেজিস্ট্রার (প্রশাসনিক) ও ওশানোগ্রাফি বিভাগের সভাপতিকে বিবাদী করা হয়।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী পলাশ চন্দ্র রয়। তিনি বলেন, ওশানোগ্রাফি বিভাগে শিক্ষক নিয়োগের বৈধতা জানিয়ে চ্যালেঞ্জ করা রিটের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট রুল জারি করেছে। ওই বিভাগে শিক্ষক নিয়োগে ৬ মাসের নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে হাইকোর্ট।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান বলেন, এ বিষয়ে অফিসিয়ালি কোনো নোটিশ আমার কাছে আসেনি এখনও। তবে ওই বিভাগের রিটকারী দুজন শিক্ষক আমাকে একটা কপি দিয়েছেন সেটা আমি রিসিভ করেছি।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

  1. প্রচ্ছদ
  2. ক্যাম্পাস
  3. চবির শিক্ষক নিয়োগে হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ

চবির শিক্ষক নিয়োগে হাইকোর্টের স্থগিতাদেশ

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ওশেনোগ্রাফি বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের নির্বাচনী বোর্ডের ওপর ৬ মাসের স্থগিতাদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (১২ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি খসরুজ্জামান ও মো. ইকবাল কবিরের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এর আগে আইনের ব্যত্যয়ের অভিযোগ তুলে ওশানোগ্রাফি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ অহিদুল আলম ও সহকারী অধ্যাপক মো. এনামুল হক হাইকোর্টে রিট করেন। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, রেজিস্ট্রার, ডেপুটি রেজিস্ট্রার (প্রশাসনিক) ও ওশানোগ্রাফি বিভাগের সভাপতিকে বিবাদী করা হয়।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী পলাশ চন্দ্র রয়। তিনি বলেন, ওশানোগ্রাফি বিভাগে শিক্ষক নিয়োগের বৈধতা জানিয়ে চ্যালেঞ্জ করা রিটের প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট রুল জারি করেছে। ওই বিভাগে শিক্ষক নিয়োগে ৬ মাসের নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে হাইকোর্ট।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান বলেন, এ বিষয়ে অফিসিয়ালি কোনো নোটিশ আমার কাছে আসেনি এখনও। তবে ওই বিভাগের রিটকারী দুজন শিক্ষক আমাকে একটা কপি দিয়েছেন সেটা আমি রিসিভ করেছি।

পাঠকের পছন্দ

মন্তব্য করুন