The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
বৃহস্পতিবার, ২৪শে অক্টোবর, ২০২৪

ইবিতে বায়োটেকনোলজি বিভাগের বরণ ও বিদায়

মোস্তাক মোর্শেদ, ইবিঃ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে ১৮তম ব্যাচের বিদায় সংবর্ধনা ও ২৪তম ব্যাচের নবীনবরণ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (২০ মার্চ) সকাল ১০ টার দিকে ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ১৪০ নং কক্ষে এ নবীন বরণ ও বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়।

অধ্যাপক ড. এ.কে.এম. নাজমুল হুদার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. রেজওয়ানুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. তানজীমা পারভীন এবং বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক মোছা. কামরুননাহার। এছাড়া অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল হক, অধ্যাপক ড. নিলুফা আখতার বানুসহ বিভাগীয় শিক্ষক, কর্মকর্তা, শিক্ষার্থী, কর্মচারীবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মো. রেজওয়ানুল ইসলাম নবীনদের উদ্দেশ্যে বলেন, এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হওয়ার পর অনেকগুলো অধিকার পেয়েছো। এ অধিকার সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।

তিনি বিদায়ী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, স্বপ্ন বদলায়, কখনো-বা স্বপ্ন বদলাতে হয়। আর যারা স্বপ্নকে বদলাতে পারবে তারাই জীবনে সার্থকতা পাবে। এখন লাইব্রেরি সমৃদ্ধ, সেমিনার সমৃদ্ধ, হাতে স্মার্টফোন সমৃদ্ধ এগুলো সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে। সর্বপরি বঙ্গবন্ধুর অসম্প্রদায়িক বাংলাদেশ তৈরীর জন্য আমাদের সকলকে কাজ করে যেতে হবে।

সমাপনী বক্তব্যে বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. নাজমুল হুদা প্রবীণদের উদ্দেশ্য বলেন, তোমরা বিগত ছয় বছর এখানে থেকেছো বিদ্যা অর্জন করেছো। এখন তোমাদের দায়িত্ব হচ্ছে বিশ্বজয় করা। তোমাদের বিদায় দিচ্ছি না। আমাদের অনুপ্রেরণায় যেনো তোমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাও। আমরা চাই বিশ্বজয় করে এসে আমাদের সাথে দেখা করতে আসো। যাতে তোমাদের উত্তরসূরীরা তোমাদের অনুসরণ করতে পারে।

এছাড়াও তিনি নবীনদের উদ্দেশ্যে বলেন, বিনয়ী হতে হবে ও বিদ্যা অর্জন করতে হবে। এজন্য এই বিভাগের কারিকুলাম, ল্যাব সবকিছুকে ভালোবাসতে হবে। যেদিন ভালোবাসতে পারবা সেদিনই তুমি প্রকৃত জ্ঞান অর্জন করতে পারবা।

অনুষ্ঠানে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের স্মৃতিচারণ ও তাদের স্মারক প্রদান করা হয়। এরপর বিভাগীয় শিক্ষক, কর্মকর্তাসহ প্রায় ২ শতাধিক শিক্ষার্থীর উপস্থিতিতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.