The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শনিবার, ২৭শে জুলাই, ২০২৪

‘আমাকে একটা ভোট কে দিল তাকেই খুঁজছি’

চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন অভিনয়শিল্পী শ্রাবণ শাহ। এই নির্বাচনে অংশ নিয়ে তিনি পেয়েছেন মাত্র ১ ভোট। এর পর থেকে শুরু হয়েছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। এ নিয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলেছেন শ্রাবণ শাহ।

তিনি জানিয়েছেন, আমি আমার নিজের ভোটটাও নিজেকে দিইনি। কারণ ভোট দিয়ে তো নষ্ট করা যাবে না। তাই আমার ভোটটা ডিপজল ভাইকে দিয়েছি। আর আমার সব পরিচিতদের বলে দিয়েছিলাম যে আমাকে যেন ভোট না দেয়। কারণ ভোট নষ্ট করে তো লাভ নেই। তার পরও কে যেন আমাকে একটা ভোট দিয়েছে, আমি সেই মানুষটাকেই খুঁজছি।

এর আগে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার কারণে শিল্পী সমিতির ভোটাধিকার হারিয়েছিলেন। যাচাই-বাছাই শেষে অবশ্য ফিরে পান শিল্পী সমিতির সদস্যপদ। ভোটাধিকার ফিরে পেয়ে ঘোষণা দেন শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হবেন। দুই হেভিওয়েট প্রার্থী মনোয়ার হোসেন ডিপজল ও নিপুণ আক্তারের সঙ্গে সেক্রেটারি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

নির্বাচিত প্যানেল চলচ্চিত্রের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন শ্রাবণ। এর কারণ মনোয়ার হোসেন ডিপজল নিজেই একটি ইন্ডাস্ট্রি। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এখন চলচ্চিত্রের উন্নয়ন ঘটবে বলে মনে করেন তিনি।

শ্রাবণ বলেন, ডিপজল ভাইকে আরও আগেই আমাদের আনা উচিত ছিল। কারণ তিনি নিজেই একটা ইন্ডাস্ট্রি। তার পরও নির্বাচনে নিপুণ আপু তাকে যেভাবে গ্রহণ করে নিলেন তাতে করে আমাদের চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে যে মেরুকরণ ছিল তা থাকছে না বলে আমি মনে করছি।

নির্বাচনের কিছু দিন আগে শ্রাবণ অভিযোগ করেছিলেন নিপুণ তার সদস্যপদ বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এ জন্য ভোটার তালিকায় নাম রাখেননি। সদস্যপদ ফিরে পেয়ে অনেকটা জেদ করেই নির্বাচনে সেক্রেটারি পদে অংশ নিয়েছিলেন শ্রাবণ। তার এই সিদ্ধান্ত যে শিল্পীরা ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করেননি তার প্রমাণ মিলল ভোটের বাক্সে।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.