The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শনিবার, ২৭শে জুলাই, ২০২৪

আইসিসিআর স্কলারশিপে ভারত যাচ্ছেন খুবির ৭ শিক্ষার্থী

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক, খুবিঃ ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস (আইসিসিআর) এর ফুল ফান্ডেড স্কলারশিপে ভারতের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যাচ্ছেন খুবির বর্তমান ও সাবেক ৭ শিক্ষার্থী। এতে মাস্টার্স প্রোগ্রামে ৫ জন ও পিএইচডিতে সুযোগ পেয়েছেন ২ শিক্ষার্থী।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, খুবির ইংরেজি ডিসিপ্লিন থেকে ৩ জন, এবং অর্থনীতি ডিসিপ্লিন, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিন, পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিন, ড্রইং এন্ড পেইন্টিং ডিসিপ্লিন থেকে ১ জন করে এই স্কলারশিপ এর জন্য মনোনীত হয়েছেন।

অর্থনীতি ডিসিপ্লিনের ‘১৪ ব্যাচের সাবেক শিক্ষার্থী সুমাইয়া তাসনিম ‘এ্যাপ্লাইড ইকোনোমিকস’ এ পিএইচডি করতে যাচ্ছেন ভারতের কোচিন ইউনিভার্সিটি অভ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিতে।

ড্রইং এন্ড পেইন্টিং ডিসিপ্লিনের সাবেক শিক্ষার্থী (‘১৫ ব্যাচ) এর শিক্ষার্থী সুদীপ্তা স্বর্ণকার ‘অ্যাবস্ট্রাক্ট পেইন্টিং’ এ (বিমূর্ত শিল্প) বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করার সুযোগ পেয়েছেন। এর আগেও তিনি আইসিসিআর স্কলারশিপ নিয়ে মাস্টার্স করেছেন ২০২০ সালে। এটি তার ২য় বার পাওয়া আইসিসিআর স্কলারশিপ।

এ বিষয়ে তার অনুভূতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুইবার আইসিসিআর স্কলারশিপে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পেয়ে আমি খুবই খুশি এবং গর্বিত।

ইংরেজি ডিসিপ্লিনের ‘১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী সাদিয়া সিদ্দিকা যাচ্ছেন ইউনিভার্সিটি অব দিল্লী তে মাস্টার্স করতে ২০২৩-২৪ সেশনে। তিনি দুই বছরমেয়াদী ইংরেজি বিষয়ের ওপর মাস্টার্স সম্পন্ন করবেন। একই ডিসিপ্লিনের ‘১৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী রাকেশ শিকদার যাচ্ছেন আইআইটি মাদ্রাজে, এবং ঐ ডিসিপ্লিনের মাস্টার্সের শিক্ষার্থী রাধামাধব যাচ্ছেন ইউনিভার্সিটি অব দিল্লীতে। তবে রাধামাধব তার স্নাতক শেষ করেছেন খুলনা নর্দান ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে।

অনুভূতি জানতে চাইলে সাদিয়া সিদ্দিকা বলেন, পড়াশোনার পাশাপাশি নতুন একটি দেশ ও তাদের সংস্কৃতি জানার সুযোগ পেয়ে ভালো লাগছে।

এছাড়াও গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা ডিসিপ্লিনের সাবেক শিক্ষার্থী (‘১৬ ব্যাচ) শুভ্রদীপ মন্ডলও ইউনিভার্সিটি অফ দিল্লিতে মাস্টার্স এর সুযোগ পেয়েছেন।

পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের ‘১৮ ব্যাচের ফাতেমা তুজ জোহরা এমএসসিতে স্কলারশিপ পেয়েছেন সাবিত্রীবাই ফুলে পুনে ইউনিভার্সিটিতে।

তিনি অনুভূতি ব্যক্ত করে বলেন, যখন আমি জানতে পারি আমি স্কলারশিপ পেয়েছি তখন খুব সম্মানিত বোধ করেছি। অবশ্য, খুলনা ছেড়ে ও আমার বন্ধু-বান্ধবীদের ছেড়ে যাওয়া অনেকটা কষ্টের আমার জন্য। তবুও আমি নতুন সব অভিজ্ঞতার জন্য অপেক্ষায় আছি।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.