শিরোনাম
টাইমস হায়ার এডুকেশন র্যাঙ্কিংয়ে স্থান পায়নি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী টাইমস হায়ার এডুকেশন (টিএইচই) প্রকাশিত ‘ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং ২০২৬’-এর তালিকায় স্থান পায়নি কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি)।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) টাইমস হায়ার এডুকেশন (টিএইচই) এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এ র্যাংকিং প্রকাশ করা হয়।
ওয়েবসাইটে ২০২৬ এর র্যাংকিং পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বিশ্বের ১১৫টি দেশ ও অঞ্চলের ২,১৯১টি বিশ্ববিদ্যালয়কে এবারের র্যাংকিংয়ে অন্তর্ভুক্ত করেছে টাইমস হায়ার এডুকেশন। এতে শীর্ষ ৫০০ এর মধ্যে স্থান পায়নি বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়। সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে মোট ২৮টি বিশ্ববিদ্যালয় এবার র্যাংকিংয়ে স্থান করে নিয়েছে। ২০২৫ এর র্যাংকিংয়ে এ সংখ্যা ছিল ২৪।
এ র্যাংকিংয়ের শীর্ষ ৮০০ – ১০০০ এর মধ্যে স্থান পেয়েছে মাত্র ৫টি বিশ্ববিদ্যালয়। যথাক্রমে এগুলো হলো— ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
জার্মানির ইরাসমাস প্রোগ্রামে অংশগ্রহণকারী ইবি শিক্ষার্থী মুস্তাকিম পিয়াস বলেন, 'আন্তর্জাতিক মানোন্নয়ন ও র্যাঙ্কিং-এর জন্য প্রয়োজন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশগ্রহণ এবং উপস্থিতি নিশ্চিত করা এবং আন্তর্জাতিকভাবে একসাথে দেশের ভেতরে ও বাইরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কোম্পানির সাথে চুক্তি করে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির মাধ্যমে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব।'
শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধির ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের দক্ষতা ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি লক্ষ্যে বহুজাতিক কোম্পানি এবং প্রভাবশালী প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর সাথে চুক্তির করলে শিক্ষার্থীরা তাদের বাস্তব সমস্যাগুলোর সমাধান নিয়ে কাজ করতে পারে। এতে স্কিল্ড গ্র্যাজুয়েট তৈরি হবে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুধু ডিগ্রিধারী নয়, বরং ইন্ডাস্ট্রি-সম্পর্কিত জ্ঞান ও দক্ষতা সম্পন্ন জনবল তৈরি হচ্ছে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষকরা রিসার্চ প্রজেক্টে ফান্ড পেলে প্রজেক্টগুলোতে শিক্ষার্থীদের সুযোগ দিতে হবে। কারণ রিসার্চ প্রজেক্টে কাজ করার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থীর গবেষণা অভিজ্ঞতা, গবেষণামূলক সাময়িকী, প্রকাশনা এবং ভালো ফলাফল তাদের সমৃদ্ধি করবে।এই বহুমুখী দক্ষতা তাকে শুধুমাত্র রেজাল্টধারী শিক্ষার্থীর চেয়ে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে এগিয়ে রাখে।’
প্রসঙ্গত, ‘টাইমস হায়ার এডুকেশন’ (টিএইচই) সারা বিশ্বের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাঁচটি প্রধান মানদণ্ড বা সূচকের ভিত্তিতে র্যাঙ্কিং প্রকাশ করে থাকে। সেগুলো হলো এডুকেশন, রিসার্চ এনভায়রনমেন্ট, রিসার্চ কোয়ালিটি, ইন্ডাস্ট্রি ও ইন্টারন্যাশনাল আউটলুক।
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য যাতায়াত সুবিধা চান ইবি ছাত্রশিবির
৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক পরিবহন ব্যবস্থার দাবি জানিয়েছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবির। এ নিয়ে গতকাল (২৯ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় পরিবহন প্রশাসকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আবেদন জানান ছাত্রশিবির প্রতিনিধি দল। আসন্ন ১০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিতব্য পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ইবিয়ানদের জন্য উপাচার্য বরাবর মৌখিক দাবিও জানান সংগঠনটি।
সংগঠনটির দাবি— ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু শিক্ষার্থী আসন্ন ৪৯তম (বিশেষ) বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে। পরীক্ষার কেন্দ্র ঢাকায় হওয়ায় একযোগে যাতায়াতের জন্য পর্যাপ্ত পরিবহন ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে এই বিপুল সংখ্যক পরীক্ষার্থীর ঢাকায় যাতায়াত করা ব্যয়বহুল ও কষ্টসাধ্য। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে পরীক্ষার্থীদের জন্য ঢাকাগামী বাসের ব্যবস্থা করার জন্য পরিবহন সুবিধা প্রয়োজন।
শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি মুহা. মাহমুদুল হাসান বলেন, পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত পরিবহন ব্যবস্থা প্রদান করা একান্ত জরুরি। শিক্ষার্থীদের মানসিক চাপ কমিয়ে পরীক্ষায় ভালোভাবে অংশগ্রহণে এটি সহায়তা করবে। এই প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে, আমরা শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে গতকাল পরিবহন প্রশাসক মহোদয়ের সাথে সাক্ষাৎ করি এবং আমাদের দাবিটি তুলে ধরি। পরবর্তীতে, মাননীয় উপাচার্য (ভিসি) স্যারের কাছেও আমরা একই দাবির কথা জানিয়েছি। মাননীয় উপাচার্য স্যার আমাদের দাবি পূরণের বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। আমরা আশা করছি, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন খুব দ্রুত এই বিষয়ে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করবে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে পরিবহন প্রশাসক অধ্যাপক ড. আব্দুর রউফ জানান, আমার কাছে দাবি নিয়ে সংগঠনটি এসেছেন। এক্ষেত্রে কমন ইন্টারেস্ট হওয়ায় ভিসি মহোদয় অনুমতি দিতে পারেন। এটা ভালো উদ্যোগ।
মুঠোফোনে বারংবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালন
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বিশ্ব পর্যটন দিবস উদযাপন করা হয়েছে। শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের আয়োজনে ব্যবসায় প্রশাসন ভবনের সামনে শান্তির প্রতীক পায়রা উড়িয়ে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধন শেষে বৃক্ষরোপণ ও বর্ণাঢ্য র্যালি বের করে বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। দিবসটি উপলক্ষে রচনা প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয় ও কেক কেটে ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ৮ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়। এবারে দিবসটির প্রতিপাদ্য ছিল ‘ট্যুরিজম অ্যান্ড সাস্টেইনেবল ট্রান্সফর্মেশন’।
র্যালিতে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. শেলীনা নাসরীন ও বিভাগটির সভাপতি সহকারী অধ্যাপক শরিফুল ইসলামসহ বিভাগের অন্য শিক্ষক ও শতাধিক শিক্ষার্থী।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেন, এই সাবজেক্ট বর্তমান বিশ্বে অত্যন্ত গুরুত্ব পেয়েছে। এবছরের ট্যুরিজম দিবসের থিমও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। দেশে এবং বিদেশে ট্যুরিজমের ওপর কাজ করার পরিধিও বৃদ্ধি পেয়েছে। একসময় ট্যুরিজম সেক্টর অনেক পিছিয়ে ছিল। কারণ প্রশিক্ষিত জনশক্তি ছিল না। আশা করি এ বিভাগের শিক্ষার্থীরা ট্যুরিজম খাতকে অনেকদূর এগিয়ে নিতে ভূমিকা রাখবে। পাশাপাশি ট্যুরিজম খাত উন্নত হলে বাংলাদেশ সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের দিকে এগিয়ে যাবে।
ইবিতে 'বাংলাদেশে কর রাজস্ব এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি' শীর্ষক পিএইচডি সেমিনার
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) অর্থনীতি বিভাগে 'বাংলাদেশে কর রাজস্ব এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি' শীর্ষক পিএইচডি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেমিনারের প্রথম দিনে ভূমিকা, পর্যালোচনা ও গবেষণার পদ্ধতি নিয়ে বিস্তর আলোচনা করা হয়।
শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশাররফ হোসেন একাডেমিক ভবনে অর্থনীতি বিভাগের সম্মেলন কক্ষে এডভান্স স্টাডি কমিটি ও অর্থনীতি বিভাগের আয়োজনে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
পিএইচডি সেমিনারে ড. আরিফুল ইসলামের উপস্থাপনায় অর্থনীতি বিভাগ অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. পার্থ সারথি লস্করের সভাপতিত্বে পর্যালোক হিসেবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতির বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আইনুল ইসলাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল ওয়াদুদ উপস্থিত ছিলেন। পিএইচডি তত্ত্বাবধায়ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আলমগীর হোসেন ভূইয়া এবং সহ-তত্ত্বাবধায়ক সহযোগী অধ্যাপক ড. শাহেদ আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। সেমিনারে গবেষণা উপস্থাপন করেন অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. হুমায়ন কবির। এছাড়া, অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ-সহ অন্যান্য বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
গবেষক মো. হুমায়ুন কবির জানান, ট্যাক্স ইকোনোমিক গ্রোথকে কীভাবে প্রভাবিত করে এটাই এই সেমিনারে দেখানো চেষ্টা করা হয়েছে। ট্যাক্সের সাথে কোন কোন ভ্যারিয়েবল গুলো জড়িত, এটা কী ধরনের প্রভাব ফেলে, নির্দিষ্ট শতাংশ ট্যাক্স বাড়ালে এটা জিডিপিতে কী ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে, প্রতিবছর যে পরিমাণ ট্যাক্স পাওয়ার কথা সেটা পাওয়া যাচ্ছে না, এর কী কী কারন থাকতে পারে এ বিষয়গুলো নিয়ে আজকের সেমিনারে আলোচনা করা হয়েছে। সেমিনারে অনেক শিক্ষক ছিল, এক্সপার্ট প্যানেল ছিল যাদের পরামর্শ পরবর্তী কাজে অন্তর্ভুক্ত করব।
ইবিতে খেলাফত ছাত্র মজলিসের কেন্দ্রীয় নেতার প্রেস ব্রিফিং
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা খেলাফতে ছাত্র মজলিসের সাংগঠনিক অবস্থা, কার্যক্রম, নেতৃত্ব ও সামগ্রিক বিষয়ে পর্যালোচনা করতে ক্যাম্পাসে এসেছেন কেন্দ্রীয় সভাপতি পরিষদের সদস্য আশরাফুল ইসলাম সাদ ও মাহদী হাসান শিকদার। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে সংবাদ সম্মেলন করেন তারা।
রবিবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি কার্যালয়ে মতবিনিময় ও প্রেস ব্রিফিং করেন সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন
বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিস ইবি শাখা সভাপতি সাদেক আহমেদ সহ সভাপতি নোমান হুসাইন, সাংগঠনিক সম্পাদক জুনায়েদ খান,
অর্থ সম্পাদক ইকরাম হুসাইন, তথ্য ও যোগাযোগ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, ক্যাম্পাস সম্পাদক জিহাদ মোল্লা, ক্রিয়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক ইকরামুল হক, পাঠাগার সম্পাদক রাকিব হুসাইন প্রমুখ।
বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর পর্বে কেন্দ্রীয় সভাপতি পরিষদের সদস্য আশরাফুল ইসলাম সাদ বলেন, স্বাধীনতার পর প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় ইবি শাখার সাংগঠনিক সামগ্রিক কার্যক্রম দেখা, সামনে নবীন শিক্ষার্থীদের আগমন তাদের ব্যাপারে কেমন কর্মসূচি নেওয়া যেতে পারে তা পর্যালোচনা, আসন্ন ইকসু গঠনের পরিকল্পনা সহ সামগ্রিক বিষয়ে আলোচনা করতে ক্যাম্পাসে আসলাম।
কেন শিক্ষার্থীরা ছাত্র মজলিস গ্রহণ করবে জানতে চাইলে প্রশ্নোত্তরে তিনি জানান, মূলত ইসলামী ছাত্র মজলিস ছাত্রদের সংগঠন। শিক্ষার্থীদের অধিকার, একাডেমিক বিষয় নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। শুধু মুসলিম না অমুসলিম শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকার নিয়ে সোচ্চার। নৈতিকতার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের যাবতীয় অধিকার আদায়ে পাশে থাকবে ছাত্র মজলিস।
আসন্ন ইকসু নির্বাচনে আলাদা প্যানেল দিবে বলে জানান। তিনি বলেন, আমরা পরিকল্পনা করতেছি একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ও প্রতিনিধিত্বমূলক প্যানেল ঘোষণা করতে। আপাতত জোটের বিষয়ে ভাবছি না। তবে কেন্দ্রে পর্যালোচনা চলছে যদি প্রয়োজন মনে হয় তাহলে জোটের কথা আসবে।
সংগঠনটির আর্থিক খাতগুলো বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, আমাদের নির্দিষ্ট কোনো খাত নাই। সংগঠনের সদস্যরাই আর্থিক খাত। সদস্য নির্দিষ্ট পরিমাণ এয়ানত দেয়। পাশাপাশি শুভাকাঙ্ক্ষীরা সহযোগিতা করেন।
ইসলাম নিয়ে কাজ করা অন্য সংগঠনের সঙ্গে নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করতে গিয়ে বলেন, ইসলামপন্থী সংগঠনগুলো লক্ষ উদ্দেশ্যের দিক থেকে আমরা এক। কর্মপদ্ধতি বা সাংগঠনিক ভাবে গঠনতন্ত্র ভিন্ন হতে পারে। বৃহৎ স্বার্থে আমরা এক হবো।
সর্বশেষ সংবাদ
সর্বাধিক পঠিত


মন্তব্য