ভ্রমণের জন্য ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে থাইল্যান্ড। এটিকে আরও আকর্ষনীয় করতে ১০ বছর মেয়াদী অভিবাসী ভিসা চালু করতে যাচ্ছে দেশটির সরকার। গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে এই ভিসার আবেনগ্রহণ শুরু হয়েছে।
জানা গেছে, ১০ বছর মেয়াদী ভিসাধারীরা নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা পাবেন। এর মধ্যে অন্যতম হলো- ভ্রমণকালে থাইল্যান্ডের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রথম শ্রেণির সেবা পাবেন এবং পুনপ্রবেশের অনুমতি দরকার হবে না।
দেশটির স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের তথ্য অনুযায়ী, ১০ বছর মেয়াদী ভিসার জন্য তারাই আবেদন করতে পারবেন যাদের সম্পদের পরিমাণ এক মিলিয়ন মার্কিন ডলার, দুই বছরের মধ্যে ব্যক্তিগত আয় ৮০ হাজার মার্কিন ডলার বা এর চেয়ে বেশি এবং পাঁচ লাখ মার্কিন ডলার বা এর বেশি বিনিয়োগ থাইল্যান্ডে আছে। অবসরপ্রাপ্ত বিদেশি নাগরিক যিনি বছরে ব্যক্তিগতভাবে কমপক্ষে ৮০ হাজার মার্কিন ডলার আয় করেন।
থাইল্যান্ডের কর্মজীবী মানুষ, যার পাঁচ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে এবং বিগত দুই বছরে বার্ষিক আয় ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। এবং আইনগতভাবে নিবন্ধিত কোম্পানির বিগত তিন বছরের আয় কমপক্ষে ১৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
পাঁচ বছরের অভিজ্ঞতাসহ নির্দিষ্ট শিল্প প্রতিষ্ঠানে উচ্চ পর্যায়ের দক্ষতা সম্পন্ন অভিজ্ঞ পেশাজীবী যার বার্ষিক ব্যক্তিগত আয় ৮০ হাজার মার্কিন ডলার। এলটিআর ভিসাধারীর স্ত্রী ও ২০ বছরের কম বয়সী সন্তান-সন্তানাদির সর্বোচ্চ চারজন এই সুবিধা ভোগ করতে পারবে।
এলটিআর ভিসার সুবিধা
১০ বছর মেয়াদী ভিসার মেয়াদ বাড়ানোর সুযোগ। প্রতি নব্বই দিনের পরিবর্তে বছরে একবার ইমিগ্রেশনকে অভিবাসন তথ্য জানানো। থাইল্যান্ডের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রথম শ্রেণির সেবা। একাধিক ভ্রমণে অনুমতি। থাইল্যান্ডের কাজের সুযোগ(ডিজিটাল কাজের অনুমতি)। সর্বোচ্চ যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত আয়ের কর কমিয়ে ১৭ শতাংশ নির্ধারণ।
এছাড়া চার থাই নাগরিক সমান একজন বিদেশি কর্মচারীর অনুপাত থেকে অব্যাহতি। থাই এলটিআর ভিসা সম্পর্কে আরও তথ্য জান