The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শুক্রবার, ২২শে নভেম্বর, ২০২৪

শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ নিয়ে কাজ করব: কুবি উপাচার্য

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও কুবিসাসের প্রধান পৃষ্ঠপোষক অধ্যাপক ড. এ. এফ. এম. আবদুল মঈন বলেছেন, ‘শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ কম, আমরা গুরুত্ব সহকারে বিষয়টি নিয়ে কাজ করব। এ ছাড়া আমাদের শিক্ষক যারা জিআরই, টোফেল ইত্যাদি করতে চান, আমরা তাদেরকে সাপোর্ট দেব। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের গবেষণার জন্য আমরা একটা ফান্ড তৈরি করছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক গবেষণা এগিয়ে যাবে। ইতিমধ্যে শিক্ষকদের গবেষণার জন্য আমরা একটি ফান্ড তৈরি করেছি।’

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (কুবিসাস) আয়োজনে ‘কেমন চাই আগামীর কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও কুবিসাসের প্রধান পৃষ্ঠপোষক। বুধবার (২০ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৫ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের কনফারেন্স রুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

উপাচার্য বলেন, ‘আমাদের নতুন ক্যাম্পাসের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। ভূমি অধিগ্রহণ হয়ে গেছে। অডিটোরিয়াম বা অন্যান্য ডিজিটাল ফেসিলিটিস প্রবলেমটা সলভ হয়ে যাবে। আমি চাই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হবে। এখানে জ্ঞানের চর্চা হবে, দর্শনের বিকাশ ঘটবে। শিক্ষা, গবেষণা ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিশ্ববিদ্যালয়ে তৈরি হবে, যদি আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে সহনশীল রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারি। বিশ্ববিদ্যালয়কে চিনতে সাংবাদিক সমিতি তথ্য দিয়ে অনেক সহযোগিতা করেছে। তাদের এ যাত্রা অব্যাহত থাকুক।’

সমিতির সভাপতি শাহাদাত বিপ্লবের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মেহেদি হাসান মুরাদের সঞ্চলনায় অনুষ্ঠানে শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. দুলাল চন্দ্র নন্দী, সাধারণ সম্পাদক ড. মোকাদ্দেস-উল-ইসলাম, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন এন. এম. রবিউল আউয়াল চৌধুরী, বিভিন্ন হলের প্রাধ্যক্ষ, ছাত্র পরামর্শক ও নির্দেশনা কার্যালয়ের পরিচালক ড. মোহা হাবিবুর রহমান, বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক, কর্মকর্তা পরিষদের সভাপতি আবু তাহেরসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ইলিয়াস হোসেন সবুজ ও সাধারণ সম্পাদক রেজাউল ইসলাম মাজেদসহ শাখা ছাত্রলীগের বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক সমিতির প্রতিষ্ঠাকালীন আহবায়ক আহসান হাবিব প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে শিক্ষক সমিতির সভাপতি বলেন, ‘পরীক্ষার ফলাফল তৈরিতে শিক্ষকদের অনেক কর্মঘন্টা নষ্ট হয়। এ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ অটোমেশন করা হলে সবার ভোগান্তি লাঘব হবে। গবেষণায় ফান্ড বরাদ্দ দিয়ে এ ক্ষেত্রটিকে এগিয়ে নেওয়া জরুরি। তাছাড়া, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পরীক্ষায় ভালো ফলাফলধারীদের প্রণোদনা দিলে অন্যান্যরাও উৎসাহিত হবে। শিক্ষকদের এসকল বিষয়ে ছাত্র-ছাত্রী ও কর্মকর্তারাও উপকৃত হবে।’

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.