The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শুক্রবার, ২২শে নভেম্বর, ২০২৪

ভর্তি পরীক্ষা: ২০৯৫ আসনের মধ্যে ফাঁকা ১৭৪৫টি

গত মঙ্গলবার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তির প্রথম ধাপের কার্যক্রম শেষ হয়েছে। প্রথম ধাপে ভর্তি হয় ৩৫০ জন। বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো খালি আছে ১৭৪৫টি আসন। বিশ্ববিদ্যালয় আইসিটি সেলের পরিচালক ড. আহসান উল আম্বিয়া এ তথ্য জানিয়েছেন।

জানা গেছে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তির মোট আসন আছে ২ হাজার ৯৫টি। বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘এ’ ইউনিটে ৫০৪টি, কলা, সামাজিক বিজ্ঞান ও আইন অনুষদভুক্ত ‘বি’ ইউনিটে ৮৭৭টি এবং বাণিজ্য অনুষদভুক্ত ‘সি’ ইউনিটে ৩৬৪টি আসন খালি রয়েছে।

আগামী ১৯শে জানুয়ারি দ্বিতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ করবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ২৫শে জানুয়ারির মধ্যে দ্বিতীয় মেধাতালিকার ভর্তিচ্ছুদের ভর্তি কার্যক্রম শেষ করতে হবে।

আসন খালি থাকা সাপেক্ষে পর্যায়ক্রমে ২রা ফেব্রুয়ারি তৃতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে। তারপরও আসন খালি থাকলে পর্যায়ক্রমে মেধাতালিকা প্রকাশ করা হবে। ভর্তি সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (http://iu.ac.bd) থেকে, এবং ফলাফল জানতে পারবেন এই http://iu.ac.bd/admission/ লিংকে জানা যাবে।

অনেক বেশি আসন ফাঁকা থাকার বিষয়ে আইসিটি সেলের পরিচালক ড. আহসান উল আম্বিয়া বলেন, গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মেরিট লিস্টে সব বিশ্ববিদ্যালয় সেরা ছাত্রদের বাছাই করে নেওয়ার চেষ্টা করেছে। সেই অনুযায়ী বিভাগ ভিত্তিক শর্ত দেওয়া হয়েছে। শর্তগুলো সব বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় কাছাকাছি। তাই শিক্ষার্থীরা বুঝে উঠতে পারছে না কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া ভালো হবে। তাছাড়া অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েটিং লিস্ট থেকে শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়ায় গুচ্ছ ভর্তিতে অংশ নেওয়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রথম মেরিট লিস্টে অনেক আসনই ফাঁকা থাকছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আব্দুস সালাম বলেন, আমাদের চাওয়া ছিল দেশের মেধাবীদের নিয়ে আসা। সেই মোতাবেক আমরা কাজ করে যাচ্ছি। বিভাগের চাহিদা অনুযায়ী শর্ত দেওয়া হয়েছে। যথাযথভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শর্ত যারা পূরণ করেছে তারাই ভর্তি হয়েছে।

উল্লেখ্য, ইবিতে ২০২০ ২১ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের মেধাতালিকা প্রকাশিত হয় গত ৩১ ডিসেম্বর। মোট আবেদন পড়েছিল ৩৭ হাজার ৭১৪ জন।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.