বুধবার বিকেল ৩টার দিকে উপাচার্যের কার্যালয়ে উপাচার্যের সাথে দেখা করে একটি স্মারকলিপি দেন গণঅভ্যূত্থান রক্ষা আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ। সেখানে এ দাবি করা হয়।
এদিকে হলের নাম পরিবর্তন ছাড়াও ১৫ জুলাই রাতকে ‘কালরাত’ ও ১৭ জুলাইকে ‘শোক দিবস’ করার দাবি জানানো হয়।
এ ব্যাপারে গণঅভ্যুত্থান রক্ষা আন্দোলনের সদস্য জান্নাত ঝলক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে কীভাবে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার নামে হল থাকে সেটা আমাদের বোধগম্য না। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার নাম পরিবর্তন করে এবং নতুন হল শেখ রাসেল হলের নাম পরিবর্তনের দাবি জানিয়েছি, উপাচার্য আমাদের দাবি বাস্তবায়নে সম্মতি দিয়েছেন।”
গণঅভ্যুত্থান রক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক আবদুর রশীদ জিতু বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “১৫ জুলাই রাত জাহাঙ্গীরনগরের জন্য ভয়ঙ্কর একটি রাত ছিল। নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ওইরাতে নৃশংস হামলা চালিয়েছিল যা জাহাঙ্গীরনগরের ইতিহাসে বিরল। পাশাপাশি ১৭ পুলিশ যে হামলা করেছিল এবং সেই হামলায় জাবি শিক্ষার্থীরা আহত হয়েছিল অনেক। দুটি দিনকে স্মরণে রেখে আমরা জাবি উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছি।
এ বিষয়ে উপাচার্যের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করতে চাইলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।