সোহরাওয়ার্দী কলেজ সংবাদদাতা: “স্বাধীনতা দিবস” বাঙালির কন্ঠে গর্বের সহিত উচ্চারিত হওয়ার একটি দিবস। ১৯৭১ সালের ২৬-এ মার্চ এদেশের মানুষ পৃথিবীর বুকে নতুন একটি মানচিত্রের সৃষ্টি করেছিলো। বাঙালির মুক্তির সমস্ত আকাঙ্ক্ষা সমন্বিত হয়েছিলো সেদিন। শোষকদের শোষণের বিরুদ্ধে লড়াই করে দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে যে স্বাধীনতা আমরা অর্জন করেছিলাম তার সূচনা হয়েছিলো সেদিন। ইতিহাসের পাতায় উজ্জ্বল এ দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে প্রতিবছর এ দিনে সারাদেশে একযোগে স্বাধীনতা দিবস পালিত হয়ে থাকে। দিনটি আজন্মকাল ধরে বাঙালির হৃদয়ে জাগ্রত থাকবে।
মহান স্বাধীনতা দিবসকে ঘিরে রাজধানীর সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজের কিছু সাধারণ শিক্ষার্থীর ভাবনা, প্রত্যাশা ও মতামত তুলে ধরা হলো:
স্বাধীনতা আমাদের গর্ব, আমাদের অহংকার
একটি পরাধীন জাতি জানে স্বাধীনতার কি মর্ম। পৃথিবীতে আজ যারা স্বাধীনতার জন্য সংগ্রাম করছে, তাদের নির্মম পরিণতি চোখের সামনে দেখছি। আমরা রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ দেখছি, আমরা ফিলিস্তিনের সংগ্রাম দেখছি, এমনকি নিজ ভিটেমাটি থেকে বিতাড়িত মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের কষ্ট দেখছি।
পৃথিবীর প্রতিটি প্রাণী জন্ম থেকেই স্বাধীনতামুখী। প্রতিটি প্রাণী নিজ স্বাধীনতা অর্জনে বদ্ধপরিকর থাকে। একটি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রে জন্মগ্রহণ করাটা যে কতটা সৌভাগ্যের, তা কেবল স্বাধীন দেশে জন্ম নেওয়া, বেড়ে ওঠা শিশুরাই উপলব্ধি করতে পারে। তাদের একটি সুন্দর শৈশব থাকে, নির্ভয়ে খেলতে পারে, লেখাপড়া করতে পারে।
যুগ যুগ ধরে বহু জাতি সংগ্রাম, যুদ্ধ, রক্ত, ইজ্জত, সম্পদ হারিয়েছে কেবল স্বাধীনতার স্বাদ পাওয়ার জন্য। আমরাও করেছি। দীর্ঘ নয় মাস করেছি। রক্ত দিয়েছি, সম্পদ দিয়েছি, ইজ্জত দিয়েছি। সব দিয়েছি শুধুমাত্র স্বাধীনতা অর্জনের জন্য। এদেশে জন্ম গ্রহণ করা প্রতিটি মানুষ স্বাধীনতার স্বাদ উপভোগ করছে। এ স্বাধীনতা রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব। বর্তমান প্রজন্মের দায়িত্ব। আমাদের বাঙালি জাতির দায়িত্ব।
১৯৭১ সালের ২৬-এ মার্চ এদেশের মানুষ পৃথিবীর বুকে নতুন একটি মানচিত্রের সৃষ্টি করেছিলো। বাঙালির মুক্তির সমস্ত আকাঙ্ক্ষা সমন্বিত হয়েছিলো সেদিন। শোষকদের শোষণের বিরুদ্ধে লড়াই করে দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে যে স্বাধীনতা আমরা অর্জন করেছিলাম তার সূচনা হয়েছিলো সেদিন। ইতিহাসের পাতায় উজ্জ্বল এ দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে প্রতিবছর এ দিনে সারাদেশে একযোগে স্বাধীনতা দিবস পালিত হয়ে থাকে। দিনটি আজন্মকাল ধরে বাঙালির হৃদয়ে জাগ্রত থাকবে। দিনটি আমাদের অহংকারের। এ স্বাধীনতা আমাদের অহংকার।
লেখা: মোঃ জাহিদ হাসান, শিক্ষার্থী, ব্যবস্থাপনা বিভাগ (২০১৯-২০), সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, ঢাকা।
স্বাধীনতা যদি হয় প্রাণের সঞ্চার
স্বাধীনতা তুমি রক্ত রঞ্জিত লাল সবুজ পতাকা
স্বাধীনতা তুমি নির্যাতিত বাঙালির মুক্তির দেবতা।
স্বাধীনতা তুমি শেখ মুজিবের ঐতিহাসিক ভাষণ
স্বাধীনতা তুমি লাখো শহীদের আত্মত্যাগের কারণ।
স্বাধীনতা তুমি ২৫ শে মার্চের বিভীষিকাময় কালোরাত্র
স্বাধীনতা তুমি রাজপথে হেঁটে যাওয়া কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র।
স্বাধীনতা তুমি রবীন্দ্রনাথের ” আমার সোনার বাংলা ”
স্বাধীনতা তুমি জীবনানন্দের ” রুপসী বাংলা। ”
স্বাধীনতা তুমি লক্ষ কোটি মানুষের বেঁচে থাকার আশ্বাস
স্বাধীনতা তুমি শহীদ জননীর বুক ভরা আশীর্বাদ।
স্বাধীনতা নামটি শুনলেই যেন আমরা প্রাণের সঞ্চার খুঁজে পাই। মানুষ জন্মগত ভাবেই স্বাধীন। তার এই জন্মগত অধিকার যখন কেউ ছিনিয়ে নিতে চায়, তখন সে প্রতিবাদ করে।সে সর্বোচ্চটা দিয়ে স্বাধীনতাকে ধরে রাখতে চাই। একটি শিশু যখন পিতৃস্নেহ থেকে বেরিয়ে একটু স্বাধীনতা পায় তখন সে পৃথিবীর সব থেকে বেশি সুখ উপভোগ করে। ঠিক তেমনি প্রতিটি মানুষ স্বাধীনতা চাই।
তাই তো কবি লিখেছেন,
“স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচতে চায়”!
সত্যিকার অর্থে স্বাধীনতা হীনতায় কেউ বাঁচতে চাই না। তাই স্বাধীনতা নামটি শুনলেই যেন আমরা প্রাণের সঞ্চার খুঁজে পাই।১৯৭১ সালে ২৫ শে মার্চ যখন অন্ধকার ঘনিয়ে আসে। শত শত মুক্তিকামী মানবতায় ফেরিওয়ালা,ছোট ছোট শিশুরা যখন ঘুমিয়ে যায়, তাদের উপর অমানুষিক হামলা চালানো হয়। হত্যা করা হয় অগণিত নিরস্ত্র বাঙালিকে। যারা আমার মুখের ভাষা কেড়ে নিতে চাইলো। যারা আমার দেশের সম্পদ লুটেপুটে খাইলো। তারাই তো আমাদের জাত শত্রু,তারাই তো আমাদের দুশমন। অস্ত্র নয় মনোবল দিয়ে যুদ্ধ করেছি মোরা। রক্তাক্ত শরীর আর পাপী হাত গুটিয়ে দিয়েছি মোরা। সশস্ত্র প্রাণের বিনিময়ে মোরা পেয়েছে স্বাধীনতা।তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৭২ সাল হতে আমরা প্রতি বছর ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস পালন করে থাকি।
লেখা: শেখ তানভীর রশিদ, শিক্ষার্থী, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ (২০২১-২২), সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, ঢাকা।
চেতনায় স্বাধীনতার একাল সেকাল
সেই যে, রক্তে রঞ্জিত এক বিভীষিকাময় রাত পাড় করে এই দেশে একদিন ভোর হয়েছিল, সেই ভোরের আলোয় জন্ম নিয়েছিলো এই বাংলা। বঙ্গবন্ধু’র বলিষ্ঠ কন্ঠে স্বাধীনতা’র ঘোষণা’ই আজকের বাংলার বীজ রোপন করেছিল। সেই গাছ আজ এই পৃথিবীর মানচিত্রে ডাল-পালা মেলেছে৷ মেঠোপথ ধরে বইতে শুরু করেছে উন্নয়নের জোয়ার৷
“এই তো সেদিন”, মায়ের ভাষায় এই দেশটা যেন সেদিনের শিশু, চোখের পলকে বড় হয়ে যাওয়া সেদিনের ছোট্ট শিশু।
আমার পূর্ব-পুরুষগণ আমাদের জন্য রেখে গেছেন রক্তাক্ত স্বাধীনতা। আমরা বেড়ে উঠছি, আমাদের মধ্যে বেড়ে উঠছে স্বাধীনতা’র চেতনা; দেশ এবং বিশ্বে মাথা উঁচু করে টিকে থাকার, পরাধীনতার আভরণ ফুরে বেড়িয়ে আসার শক্তিও বেড়ে উঠছে সেই সাথে। পরিবর্তনের নিয়ম মেনেই আমরা ধাবিত হচ্ছি সামনের দিনে। তবে আমাদের পরম সৌভাগ্য, একটি দেশ নিয়ে আমরা স্বপ্ন দেখতে পারি। যে দেশ’টি আমাদের।
২৬ মার্চের সেই সূচনা লগ্ন’টি তাই আজকের দিনেও আমাদের কাছে তাজা রক্তের মতন লাগে। আমাদের পূর্বজদের বয়ে নিয়ে আসা স্বপ্ন, সত্য আমাদের মধ্যেও প্রবাহিত হচ্ছে। আমাদের রক্তে মিশে আছে তাজা রক্ত মাখানো কালো রাতের গল্প৷ পরে থাকা লাশ আমাদের চোখে ভাসে৷ আমরা জেনে যাই, নিজেদের অজান্তেই, স্বাধীনতা কিনতে কতটা রক্ত লাগে। সেদিনের রক্ত আর লাশের হাটে জন্ম নেওয়া দেশ প্রেম, আমাদের বুকেও মাতাল হাওয়ার স্পর্শ দিয়ে যায় আজ। প্রাণ খুলে শ্বাস নিয়ে, গান তুলি কন্ঠে। সেই গানের ভাষায় আমাদের কতখানি অধিকার, তা এই স্বাধীনতা জানান দেয়।
কথিত আছে,” স্বাধীনতা অর্জন করা যত না কঠিন, রক্ষা করা তার চেয়েও কঠিন।” এই বাংলার জন্ম লগ্ন যতটা সংশয়ের ছিল, আজ লড়াইয়ের ময়দানে স্বাধীন দেশ হিসেবে টিকে থেকে সেই সংশয়’কে আত্মবিশ্বাসে মুক্ত করেছি আমরা। আজকের সময় বলে দেয়, সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল সেই দিনের ২৬ মার্চের, স্বাধীনতার ঘোষণা।
আজ দেশের ক্রমাগত উন্নয়ন স্বাক্ষর দিয়ে যাচ্ছে ইতিহাসের পাতায়। দেশ পরিচালনায় যোগ্য ব্যক্তিত্ব নিয়ে সেইদিনের প্রশ্নের জবাব আজকের দিনগুলো দিয়ে যাচ্ছে।
এই স্বাধীনতা আজ আমাদের সম্পদ। আমাদের অস্তিত্ব। এই স্বাধীনতা রক্ষার দায়িত্ব আমাদের-ই।
লেখা: সুকন্যা সরকার, শিক্ষার্থী, ব্যবস্থাপনা বিভাগ (২০১৯-২০), সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, ঢাকা।
‘স্বাধীনতা’ শব্দটি আমাদের অনুপ্রেরণার
২৬ শে মার্চ, এটা শুধু একটা দিন কিংবা তারিখ নই। বরং এটা আমাদের বাংলা ও বাঙালি জাতির কাছে স্বাধীনচেতা ও দৃঢ় প্রত্যয়ের এক মহাসংগ্রামের নৃশংস ইতিহাস। ‘স্বাধীনতা’ শব্দটি আমরা এমনি এমনি পেয়ে যায়নি। এর পেছনে রয়েছে লাখো তাগড়া যুবকের বুকের রক্ত আর মা-বোনের ইজ্জতের করুণ ইতিহাস। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে যা হয় সেটিই হয়েছিল আমাদের বাঙালিদের। তবে, হেরে যাবার পাত্র বাঙালি নয়। বাংলার আপামর জনতা পশ্চিম পাকিস্তানি জান্তার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ঝাপিয়ে বিভিন্ন চড়াই-উৎরাই পার করে দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা অর্জন করেছি আমাদের এই ‘স্বাধীনতা’ শব্দটি।
৭১ এ বাঙালি জাতি যেভাবে শত্রুর মোকাবিলা করেছে কিংবা যাদেরকে কেউ দমিয়ে রাখতে পারেনি, আমাদের তরুণ প্রজন্মকে হতে হবে ঠিক তাদেরই অনুরুপ। আমরা দেশকে পরিবর্তন করবো, শিক্ষা-সাহিত্য-প্রযুক্তি আর অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতার মধ্য দিয়ে। স্বাধীনচেতা মানুষ হিসেবে আমরা নিজ নিজ অবস্থান থেকে দেশকে সুন্দর ও সাফল্যমণ্ডিত করতে পারি।
একজন সুনাগরিক হিসেবে দেশকে গড়ার প্রত্যয় বুকে ধারণ করতে পারলে তবেই সুন্দর হবে দেশ, সুন্দর হবে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম।
‘স্বাধীনতা’ শব্দটি আমাদের গৌরবের, অনুপ্রেরণার। ৭১ এর চেতনাকে বুকে ধারণ করে একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়া তরুণ প্রজন্মের হাত দিয়েই সম্ভব, ইনশা-আল্লাহ।
লেখা: মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, শিক্ষার্থী, বাংলা বিভাগ (২০২১-২২), সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, ঢাকা।
মুক্তিযুদ্ধ আর নয়, মুক্ত যুদ্ধে জয় হয়
স্বাধীনতার কথা মনে পড়লেই মনে পড়ে যায় দীর্ঘ নয় মাসের সেই রুদ্রশ্বাস সেই মুক্তিযুদ্ধের কথা। সেই যুদ্ধে দেশের জন্য যারা জীবন দিয়ে গেছে তাঁদের কথা স্মরণীয় থাকবে চিরকাল। কিন্তু স্বাধীন দেশের স্বাধীন পতাকা উড়ালেই কি স্বাধীনতা রক্ষা করা যায়! “ছোট্ট দেশ এই সোনার বাংলাদেশ” যেদেশে সোনার থেকেও দামী ফসল ফলে। পথে পথে ফুঁটে থাকে নাম না জানা হাজারো ফুল। প্রকৃতির এই সৌন্দর্যের মাসে চোখ বন্ধ করে হারিয়ে যাওয়া যায়। ভেজা মাটির গন্ধ, বৃষ্টির শব্দ কিংবা বসন্তে ফুটে ওঠা বাহারী ফুলই যেনো জানান দেয় স্বাধীন বাংলার কথা।
এই সুন্দর, স্নিগ্ধ দেশ রক্ষার্থে অক্লান্ত পরিশ্রমের মূল্য আমরা রক্ত দিয়েও শোধ করতে পারবো না। তাই আমাদের মুক্ত হাতে লড়াই করতে হবে। লড়াই করতে হবে দেশ রক্ষার্থে প্রতিটি সামাজিক কাজে। এ লড়াইয়ে থাকবে না প্রতিপক্ষ শত্রুসেনা, থাকবে না কোনো প্রাণঘাতি অস্র। আমাদের জাতীয় পতাকা “ঘন সবুজের পটভূমিকায় রক্তিম সূর্য” যখন উড়িয়েছি, রক্ষা আমরাই করতে পারবো। দেশের আনাচে কানাচে জমে থাকা আবর্জনাও আমাদেরই পরিষ্কার করতে হবে।
স্বাধীন বাংলার পথঘাট উন্নত হয়েছে। পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল সহ হয়েছে সহজতর যোগাযোগ ব্যবস্থা। একইসাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে চাল, ডাল, সবজি, পোষাক সহ প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য। প্রতিঘাত-প্রতিবাদ হাতে নয়, অতিরিক্ত দ্রব্যমূল্যের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে জবাবদিহিতার মাধ্যমে। জনসাধারণের মাঝে করতে হবে জ্ঞান বিতরণ। একে অন্যের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। ভাঙ্গতে হবে অর্থনৈতিক সিন্ডিকেট।
এক সময় বাংলার মানুষ সোনার ফসল ফলিয়েও ইংরেজদের শোষণ আর অত্যাচারে দিনের পর দিন অনাহারে কাটিয়েছে। কিন্তু স্বাধীন বাংলার নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্তরা কেনো অনাহারে, অর্ধহারে দিন কাটায়? এই ভয়ানক দেয়াল ভাঙ্গার দায়িত্ব আমার এবং আমাদের। মুক্তভাবে লড়তে হবে বাংলার প্রকৃতি ও মানুষের জন্য। তবেই স্বাধীনতার চেতনা প্রকৃতঅর্থে জাগ্রত হবে বাঙালির হৃদয়ে।
লেখা: তুলি সাহা, শিক্ষার্থী, ব্যবস্থাপনা বিভাগ (২০১৯-২০), সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, ঢাকা।