The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শনিবার, ২৩শে নভেম্বর, ২০২৪

ইবিতে এক শিক্ষকের কক্ষ দখলে অন্য শিক্ষকের বিরুদ্ধে তালা ভাঙার অভিযোগ!

নিজস্ব প্রতিবেদক: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. ভুপেশ চন্দ্র রায় (PLR) এর কক্ষের তালা ভাঙার অভিযোগ উঠেছে ফোকলোর স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. এরশাদুল হকের বিরুদ্ধে।

রবিবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডরমিটরির ৩০৩ নং কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয় এস্টেট অফিসের প্রধান (ভারপ্রাপ্ত) শামসুল ইসলাম জোহা।

তিনি বলেন, ড. এরশাদুল ইসলাম ওই কক্ষ দখলের জন্য তালা ভাঙতে পাঠিয়েছিলো মিজান নামে এক কর্মচারীকে। আমরা বিষয়টি শুনেছিলাম। পরে প্রো-ভিসি স্যার প্রক্টর এবং এস্টেটকে নির্দেশ দেন বিষয়টি সমাধানের জন্য। পরে আমরা মিটিং করে কক্ষে সিলগালা করেছি। বিষয়টি সমাধান হলে কক্ষ খুলে দেয়া হবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক ড. ভুপেশ চন্দ্র রায় বলেন, কক্ষে তালা লাগিয়ে আমি বাড়ি এসেছি। বিষয়টি আমি এক কর্মচারীর মাধ্যমে শুনেছি। পরে প্রো-ভিসি ও প্রক্টর মহোদয়কে অবগত করেছি। আমি পি এল আরে আছি। আমি আগামী সপ্তাহে কক্ষ ছাড়তে এবং সবার কাছে বিদায় নিতে ক্যাম্পাসে যাবো।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত ড. এরশাদুল হক বলেন, আমি জানতামনা কক্ষটি ভুপেশ স্যারের কক্ষ। আমি শুনেছিলাম কক্ষটি ফাঁকা পড়ে আছে। তাছাড়া আমার ধৃষ্টতা নেই যে, যেখানে অন্য কেউ রয়েছে সেখানে কক্ষ ভেঙে ঢোকার। তাছাড়া আমার জানামতে ডরমিটরি-২ এ অনেকেই কক্ষ ভেঙে ঢুকেছে, আর ওভাবেই রয়েছে। বিভাগের কাজ ছাড়া ক্যাম্পাসে বিভিন্ন কাজ থাকায় আমি মূলত আমাদের পিয়নকে সেখানে পাঠিয়েছিলাম। অন্য কোন উদ্দেশ্য ছিল না।

এ বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, প্রো-ভিসি স্যার আমাকে বিষয়টি দেখতে বলেন। আমি এস্টেট প্রধান এবং এস্টেট অফিসের মোয়াজ্জেম হোসেনকে নিয়ে যৌথভাবে মিটিং করেছি এবং পরে আমরা ওই কক্ষের ওখানে গিয়েছিলাম। আপতত কক্ষটি আমরা সিলগালা করে রেখেছি। যাতে উভয়পক্ষের মধ্যে কোন ভুল বুঝাবুঝি তৈরি না হয়।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.