প্রাইজবন্ডের ড্র, প্রথম পুরস্কার জিতেছে ০০৮৮৭০৮
একশ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ১১০তম ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার অফিসের সম্মেলন কক্ষে এ ড্র অনুষ্ঠিত হয়।
একশ টাকা মূল্যমানের বাংলাদেশ প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মো. খলিলুর রহমান। এতে প্রথম পুরস্কার পেয়েছে ০০৮৮৭০৮ সিরিজের নম্বরটি। আর দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছে ০৩৮৮৪৫৫ সিরিজের নম্বরটি । প্রথম পুরস্কর বিজয়ী প্রত্যেককে ছয় লাখ ও দ্বিতীয় পুরস্কার বিজয়ীরা তিন লাখ ২৫ হাজার টাকা করে পাবেন। এছাড়াও তৃতীয় পুরস্কার এক লাখ টাকা বিজয়ী নম্বর দুটি হলো ০২৪৯১৮৫ ও ০২৫১৯৬২। চতুর্থ পুরস্কার ৫০ হাজার টাকা বিজয়ী নম্বর দুটি হলো ০৩৯৬৩২৮ ও ০৬১৬২০৫।
পঞ্চম পুরস্কার হিসেবে ১০ হাজার টাকা করে পাবেন ৪০ জন। তাদের নম্বরগুলো হলো- ০০৬৬৯৮৩, ০২২৬৪৮১, ০৩৯৪১৪৩, ০৫৪৯৪৫০, ০৭৫৮৩৪৮, ০০৮১৫৫৫, ০২৪৮৪২১, ০৪০৬২৮৮, ০৫৬৯৪৬৪, ০৭৫৮৭১৫, ০১০৫৪১৫, ০২৬৩১৭৯, ০৪২৭২৪৫, ০৬১১৭৭৫, ০৭৬১৫৮৮, ০১০৯৩৪৬, ০৩০৭৮৩৫, ০৪২৮৭৯২, ০৬১৫৬৬৪, ০৮৩৩২৩১, ০১১৩৪২৭, ০৩২৭৭১৯, ০৪৬৩৫১২, ০৬৪০৩৩৭, ০৯৪৫৮৯৩, ০১২৩৮৬৭, ০৩৪২৯৯০, ০৪৮৬৩৯৬, ০৬৪৭৬০৭, ০৯৪৮৮৭৪, ০১৩৫৫৫৬, ০৩৪৯৪৮৮, ০৫১৬৮৮৮, ০৭২৯২৭৫, ০৯৮৩০১৬, ০২২৩১৩৭, ০৩৬৩৯১৩, ০৫২৯৬৪৩, ০৭৩০৪০৪ এবং ০৯৯৪২৩৮।
এবারের ড্রতে ০০০০০০১ থেকে ১০০০০০০ ক্রম সংখ্যার অন্তর্ভুক্ত বন্ড থেকে ৭২টি সিরিজের ৪৬টি সাধারণ সংখ্যার মোট তিন হাজার ৩১২টি পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। একক সাধারণ পদ্ধতিতে (অর্থাৎ প্রত্যেক সিরিজের জন্য একই নম্বর) এই ‘ড্র’ পরিচালিত হয়। ‘ড্র’এর আওতাভুক্ত ৭২টি সিরিজ যথাক্রমে- কক, কখ, কগ, কঘ, কঙ, কচ, কছ, কজ, কঝ, কঞ, কট, কঠ, কড, কঢ, কথ, কদ, কন, কপ, কফ, কব, কম, কল, কশ, কষ, কস, কহ, খক, খখ, খগ, খঘ, খঙ, খচ, খছ, খজ, খঝ, খঞ, খট, খঠ, খড, খঢ, খথ, খদ, খন, খপ, খফ, খব, খম, খল, খশ, খষ, খস, খহ, গক, গখ, গগ, গঘ, গঙ, গচ, গছ, গজ, গঝ, গঞ, গট, গঠ, গড, গঢ, গথ, গদ, গন, গফ, গব এবং গম।
সব সিরিজ থেকেই একজন করে মোট ৭২ জন ছয় লাখ টাকা করে পাবেন। এছাড়াও তিন লাখ ২৫ হাজার টাকা করে পাবেন ৭২ জন, এক লাখ টাকা করে পাবেন ১৪৪ জন। একই সঙ্গে ১৪৪ জন পাবেন ৫০ হাজার টাকা করে। ১০ হাজার টাকা করে পাবেন দুই হাজার ৮৮০ জন।
‘ড্র’-এর নির্ধারিত তারিখ থেকে ৬০ দিন আগে (বিক্রির তারিখ ধরে এবং ‘ড্র’-এর তারিখ বাদ দিয়ে) যেসব প্রাইজবন্ড বিক্রি হয়েছে, সেগুলো এই ‘ড্র’-এর আওতায় আসবে। প্রাইজবন্ড পুরস্কারের অর্থ থেকে ২০ শতাংশ হারে উৎসে কর কেটে নেওয়া হয়।