The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
মঙ্গলবার, ৩রা ডিসেম্বর, ২০২৪

রাবি সায়েন্স ক্লাবের সভাপতি মাসুদ, সম্পাদক সৈকত

রাবি প্রতিনিধি : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) সায়েন্স ক্লাবের দশম কার্যনির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে সভাপতি হয়েছেন ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের মাসুদ ও সাধারণ সম্পাদক ফার্মেসি বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শেখ সৈকত।

বুধবার (১৭ ই জানুয়ারি ) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. এম.এ. ওয়াজেদ মিয়া একাডেমিক ভবনের প্রকৌশল গ্যালারীতে কমিটি ঘোষণা করেন ক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন উপদেষ্টা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. তারিকুল হাসান।

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহ-সভাপতি প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের সায়েম আলম ও ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ইনফরমেশন এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের হাসান হাওলাদার। যুগ্ম সাধারণ
সম্পাদক ক্লিনিকাল সাইকোলজি বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের উম্মে তাহেরা এবং কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের তামিম রহমান। কোষাধ্যক্ষ হয়েছেন পরিসংখ্যান বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের মো.গোলাম রাব্বি । সাংগঠনিক সম্পাদক ভূতত্ত্ব ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের তোফায়েল আহমেদ তোফা । প্রাথমিকভাবে ৮ প্রাথমিক কমিটি ঘোষণা করা হয় এবং অতিশীঘ্রই পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করার নির্দেশনা প্রদান করা হয়।

স্থায়ী কমিটির নতুন সদস্য পদ পান আবিদ হাসান, আজীবন সদস্য ৩জন হলেন রুহুল আমিন রুমি, মোঃ আশাদুল ইসলাম এবং স্বাগতা বৃতি রায় গুপ্ত।

কমিটি গঠনের অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. সুলতান-উল-ইসলাম ।

এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্য উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. সুলতান-উল-ইসলাম বলেন, ২০১৫ সালে আজকের এই দিনে অনেক আশা ও প্রত্যাশা নিয়ে রাবি সায়েন্স ক্লাব যাত্রা শুরু করেছিল। যেটি তার উদ্দেশ্য পূরণের দিকে এদিকে যাচ্ছে। আজকে রাবি সায়েন্স ক্লাবের ১০ বছরে পদার্পন করেছে। অনেক বাঁধা অতিক্রম করে এটি সামনে এগিয়ে এসেছে সামনেও ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে বলে আশা রাখছি। প্রত্যেকে নিজের জায়গায় দায়িত্বশীল হিসেবে কাজ করলে প্রত্যেক জায়গায় উন্নয়ন সম্ভব।

উল্লেখ্য যে, ‘আজ রাবি সায়েন্স ক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উপলক্ষে দুপুর ২টায় র‍্যালী বের হয়েছিল এবং কেক কাটার মাধ্যমে দিনটি উদযাপন করা হয়।’

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.