The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
বৃহস্পতিবার, ২৮শে মার্চ, ২০২৪

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় হবে সমগ্র উত্তরবঙ্গ তথা বাংলাদেশের শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চার কেন্দ্রবিন্দু- রাষ্ট্রপতির

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধিঃ আজ ২১ মার্চ মঙ্গলবার দুপুরেরবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শাহ্ আজম বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত জনাব সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর সঙ্গে তাঁর গুলশানস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করার সময় রাষ্ট্রপতি এ কথা বলেন।

আলোচনার শুরুতে রবি উপাচার্য রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশনা ‘গৌরবের বাংলাদেশ: শেখ মুজিব ও শেখ হাসিনা’ গ্রন্থটি নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতির হাতে তুলে দেন। এসময় জনাব সাহাবুদ্দিন চুপ্পু আগ্রহ নিয়ে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে খোঁজ খবর নেন। রবি ভিসি রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থীর পক্ষ থেকে নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতিকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান। বর্তমান উপাচার্য প্রফেসর শাহ্ আজমের সুদক্ষ নেতৃত্বে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, সমগ্র উত্তরবঙ্গ তথা বাংলাদেশের শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চার কেন্দ্রবিন্দু হবে বলে নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

রবি উপাচার্য নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতিকে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের আসন্ন প্রথম সমাবর্তনে আমন্ত্রণ জানান। রাষ্ট্রপতি সানন্দে জানান যে, শপথগ্রহণ শেষে তিনি অবশ্যই কবিগুরুর নামে প্রতিষ্ঠিত রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে অংশগ্রহণ করবেন।

আলাপচারিতার এক পর্যায়ে রবি ভিসি বলেন, রবীন্দ্রনাথের স্মৃতিকে অম্লান রাখার লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্বোধন করেন। আমাদের মহান স্বাধীনতার ৪৩ বছর পর জাতীয় সংগীতের অমর স্রষ্টার নামে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা দেশবাসীর জন্য অত্যন্ত গর্বের এবং আনন্দের। উপাচার্য আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে লালন করে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষা ও গবেষণায় মনোনিবেশ করেছে। এরই ফলস্বরূপ, অবকাঠামো না থাকা সত্ত্বেও ২০২৩ সালের ওয়েবমেট্রিক্স র‍্যাংকিংয়ে নবীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে।

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অর্জনের সংবাদে নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি অত্যন্ত আনন্দিত হন এবং জানান, যেহেতু রবি উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শাহ্ আজম বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে নিরলস পরিশ্রম করছেন, তাই খুব দ্রুত সংকটের উত্তরণ ঘটিয়ে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বজনীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে জায়গা করে নিবে। সবশেষে নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা জানান।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

  1. প্রচ্ছদ
  2. ক্যাম্পাস
  3. রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় হবে সমগ্র উত্তরবঙ্গ তথা বাংলাদেশের শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চার কেন্দ্রবিন্দু- রাষ্ট্রপতির

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় হবে সমগ্র উত্তরবঙ্গ তথা বাংলাদেশের শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চার কেন্দ্রবিন্দু- রাষ্ট্রপতির

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধিঃ আজ ২১ মার্চ মঙ্গলবার দুপুরেরবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শাহ্ আজম বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত জনাব সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর সঙ্গে তাঁর গুলশানস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করার সময় রাষ্ট্রপতি এ কথা বলেন।

আলোচনার শুরুতে রবি উপাচার্য রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশনা 'গৌরবের বাংলাদেশ: শেখ মুজিব ও শেখ হাসিনা' গ্রন্থটি নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতির হাতে তুলে দেন। এসময় জনাব সাহাবুদ্দিন চুপ্পু আগ্রহ নিয়ে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে খোঁজ খবর নেন। রবি ভিসি রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থীর পক্ষ থেকে নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতিকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান। বর্তমান উপাচার্য প্রফেসর শাহ্ আজমের সুদক্ষ নেতৃত্বে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, সমগ্র উত্তরবঙ্গ তথা বাংলাদেশের শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চার কেন্দ্রবিন্দু হবে বলে নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

রবি উপাচার্য নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতিকে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের আসন্ন প্রথম সমাবর্তনে আমন্ত্রণ জানান। রাষ্ট্রপতি সানন্দে জানান যে, শপথগ্রহণ শেষে তিনি অবশ্যই কবিগুরুর নামে প্রতিষ্ঠিত রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে অংশগ্রহণ করবেন।

আলাপচারিতার এক পর্যায়ে রবি ভিসি বলেন, রবীন্দ্রনাথের স্মৃতিকে অম্লান রাখার লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্বোধন করেন। আমাদের মহান স্বাধীনতার ৪৩ বছর পর জাতীয় সংগীতের অমর স্রষ্টার নামে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা দেশবাসীর জন্য অত্যন্ত গর্বের এবং আনন্দের। উপাচার্য আরও বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে লালন করে বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষা ও গবেষণায় মনোনিবেশ করেছে। এরই ফলস্বরূপ, অবকাঠামো না থাকা সত্ত্বেও ২০২৩ সালের ওয়েবমেট্রিক্স র‍্যাংকিংয়ে নবীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে।

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অর্জনের সংবাদে নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি অত্যন্ত আনন্দিত হন এবং জানান, যেহেতু রবি উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শাহ্ আজম বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে নিরলস পরিশ্রম করছেন, তাই খুব দ্রুত সংকটের উত্তরণ ঘটিয়ে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বজনীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে জায়গা করে নিবে। সবশেষে নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা জানান।

পাঠকের পছন্দ

মন্তব্য করুন