বেরোবি প্রতিনিধি : শীত এলেই ঘরে ঘরে শুরু হয় পিঠা উৎসব কিন্তু ব্যস্ত শহরে কিংবা শহুরে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক শিক্ষর্থীদের এই পিঠার স্বাদ পেতে দ্বারস্থ হতে হয় ফুটপাত কিংবা কোনো পিঠার দোকানে। শীতের পিঠা বাংলার গ্রামীণ জনপদ এক অনন্য আমেজ এর নাম। তাই বাঙালির ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবিতে) চলছে মহাধুমধামের সহিত পালিত হচ্ছে পিঠা উৎসব,যেখানে ভীর জমাচ্ছে হাজারো শিক্ষক – শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীবৃন্দ।
৩১ জানুয়ারী (মঙ্গলবার) সাড়ে ১১টায় শুরু হয় চলবে রাত ৮ টা পর্যন্ত । উক্ত বিষয় টি জানিয়েছেন শীতকালীন পিঠা উৎসব আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও অ্যাকাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস্ বিভাগের এসো এসোসিয়েট প্রফেসর উমর ফারুক।
এই ৩০ টি স্টলে দেখা মিলছে মনকাড়া কয়েক শতাধিক পিঠা পুলি এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: সাস, নকশি, নসাপটা, বিস্কুট, ফুসকা, চিকেন পুলি, সেমাই, ঝাল, নোনাস, পানতোয়া, গোলাপ, পুডিং, কিমা, জামাই, দুধ, বিন্নী চালের পিঠা, কিমা, ডিম পিঠা, চিকেন পুলি, গুড়ের সন্দেশ, চকলেট পিঠা, কুলশি পিঠা, মিষ্টি পোয়া, ভাপা, হ্দয় হরণ, মেমো, কটকটি, চকলেট, গাজরের লাড্ডু, কানাইপুর, বৌ,বরফি,দুধ চিতই,মিস্টি, কামরাঙ্গা, কুশলি,চালের কলা পাতা,ডিম সুন্দরী, ঋিনুক,ম্যাজিক, ঋাল পুলি,মুগ,পাকাল,নক্ষত্র গুড়গুড়ি, পাকন,নোনতা,দুধ গোকুল,আতিক্কা,আপেল সন্দেশ, শাহি টুকরা,ডিম সুন্দরী,ফিরনী,বৃত্তীয়, মাসরুম, সিজি, পুরভরা, ঝিলমিল, মতিচূর, ফিরিজ পিঠা,সিরিজ, লবঙ্গ লতিকা,শঙ্ক চুশি,গোলাপ জামন,রসায়ন রঙ্গিলা প্যান কেক।নুসাস, নকশি, নসাপটা,বিস্কুট, ফুসকা,চিকেন পুলি,সেমাই, ঝাল, নোনাস, পানতোয়া, গোলাপ,পুডিং,কিমা,জামাই,দুধ,বিন্নী চালের পিঠা,কিমা,ডিম পিঠা,চিকেন পুলি, গুড়ের সন্দেশ,চকলেট পিঠা,কুলশি পিঠা, মিষ্টি পোয়া,ভাপা,হ্দয় হরণ, মেমো,কটকটি,চকলেট, গাজরের লাড্ডু, কানাইপুর, বৌ,বরফি,দুধ চিতই,মিস্টি, কামরাঙ্গা, কুশলি,চালের কলা পাতা,ডিম সুন্দরী, ঋিনুক,ম্যাজিক, ঋাল পুলি,মুগ পাকাল,নক্ষত্র গুড়গুড়ি, পাকন,নোনতা,দুধ গোকুল,আতিক্কা,আপেল সন্দেশ, শাহি টুকরা,ডিম সুন্দরী,ফিরনী,বৃত্তীয়, মাসরুম,সিজি,পুরভরা,ঝিলমিল, মতিচূর, ফিরিজ পিঠা,সিরিজ, লবঙ্গ লতিকা,শঙ্ক চুশি,গোলাপ জামন,রসায়ন রঙ্গিলা, প্যান কেক।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মো আনিসুর রহমান বলেন, ‘কুয়াশা ঘেরা হিম হিম সকাল কিংবা বিকেলবেলায় খেজুরগুড়ের ভাপা পিঠা কিংবা ঝাল সর্ষেভর্তা দিয়ে চিতই কিংবা নারকেল ভরা পাটিসাপটা-পুলি পিঠা খাওয়া দৃশ্য এখন নেই বললেই চলে।
এছাড়াও পিঠা উৎসবে থাকছে দিনব্যাপী লোকজ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। দেশীয় শব্দযন্ত্র,তবলা ও হারমোনিয়াম।