The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শনিবার, ২০শে এপ্রিল, ২০২৪

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ব্র্যান্ডিংয়ের আওতায় আনার চিন্তা চলছে

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আবু বক্কর ছিদ্দীক বলেছেন, দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ব্র্যান্ডিংয়ের আওতায় আনার চিন্তা করা হচ্ছে। যাতে করে প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ভিত্তিক স্বতন্ত্র অর্জন ও সাফল্য চিহ্নিত করা যায়।

বৃহস্পতিবার (০৯ জুন) দুপুরে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ তাজউদ্দীন আহমেদ ভবনের উপাচার্যের সভাকক্ষে ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় অধিকতর অবকাঠামো উন্নয়ন (১ম সংশোধিত)’ শীর্ষক প্রকল্পের অগ্রগতি সম্পর্কিত এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মো. আবু বক্কর ছিদ্দীক বলেন, উচ্চশিক্ষার গুণগতমান নিশ্চিত করতে না পারলে বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা যাবে না। টিকে থাকতে হলে দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নেতৃত্ব দিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সক্ষমতা বাড়ানো ছাড়া দেশের কাঙ্খিত উন্নয়ন সম্ভব নয়।

শিক্ষার মানের সমালোচনা করে মন্ত্রণালয়ের সচিব বলেন, অনেক ক্ষেত্রেই লেখাপড়া এখন খেলাধুলার মতো হয়ে গেছে। ফার্স্ট ক্লাসের ছড়াছড়ি, কিন্তু বাস্তবে শিক্ষার্থীরা প্রয়োজনীয় ও মানসম্মত জ্ঞান অর্জন করতে পারছে না।

তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতোত্তর নতুন প্রজন্মের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় জনমানসে স্বতন্ত্র ভাবমূর্তি ও মর্যাদার আসন সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্যের নেতৃত্বে শিক্ষা, গবেষণা ও অবকাঠামো উন্নয়নে যে গতি ফিরেছে তা আশাব্যাঞ্জক।

সভায় সভাপতির বক্তব্যে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন বলেন, শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয় করোনাকালীন স্থবিরতা কাটিয়ে উঠে গতি ফিরে পেয়েছে। আশা করা হচ্ছে আগামী দুই বছরের মধ্যে চলতি উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শেষ করা সম্ভব হবে।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

  1. প্রচ্ছদ
  2. ক্যাম্পাস
  3. বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ব্র্যান্ডিংয়ের আওতায় আনার চিন্তা চলছে

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ব্র্যান্ডিংয়ের আওতায় আনার চিন্তা চলছে

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আবু বক্কর ছিদ্দীক বলেছেন, দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ব্র্যান্ডিংয়ের আওতায় আনার চিন্তা করা হচ্ছে। যাতে করে প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ভিত্তিক স্বতন্ত্র অর্জন ও সাফল্য চিহ্নিত করা যায়।

বৃহস্পতিবার (০৯ জুন) দুপুরে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ তাজউদ্দীন আহমেদ ভবনের উপাচার্যের সভাকক্ষে ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় অধিকতর অবকাঠামো উন্নয়ন (১ম সংশোধিত)’ শীর্ষক প্রকল্পের অগ্রগতি সম্পর্কিত এক সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মো. আবু বক্কর ছিদ্দীক বলেন, উচ্চশিক্ষার গুণগতমান নিশ্চিত করতে না পারলে বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা যাবে না। টিকে থাকতে হলে দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নেতৃত্ব দিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সক্ষমতা বাড়ানো ছাড়া দেশের কাঙ্খিত উন্নয়ন সম্ভব নয়।

শিক্ষার মানের সমালোচনা করে মন্ত্রণালয়ের সচিব বলেন, অনেক ক্ষেত্রেই লেখাপড়া এখন খেলাধুলার মতো হয়ে গেছে। ফার্স্ট ক্লাসের ছড়াছড়ি, কিন্তু বাস্তবে শিক্ষার্থীরা প্রয়োজনীয় ও মানসম্মত জ্ঞান অর্জন করতে পারছে না।

তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতোত্তর নতুন প্রজন্মের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় জনমানসে স্বতন্ত্র ভাবমূর্তি ও মর্যাদার আসন সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্যের নেতৃত্বে শিক্ষা, গবেষণা ও অবকাঠামো উন্নয়নে যে গতি ফিরেছে তা আশাব্যাঞ্জক।

সভায় সভাপতির বক্তব্যে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন বলেন, শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয় করোনাকালীন স্থবিরতা কাটিয়ে উঠে গতি ফিরে পেয়েছে। আশা করা হচ্ছে আগামী দুই বছরের মধ্যে চলতি উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ শেষ করা সম্ভব হবে।

পাঠকের পছন্দ

মন্তব্য করুন