The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শুক্রবার, ১৯শে এপ্রিল, ২০২৪

বাবার মরদেহ বাড়িতে রেখে পরীক্ষা দেওয়া মিরাজ জিপিএ ৫ পেয়েছেন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বাড়িতে বাবার মরদেহ রেখে পরীক্ষা দিতে যাওয়া মাহিদুল হোসেন খান (মিরাজ) জিপিএ ৫ পেয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করেছেন। রোববার (২৮ নভেম্বর) মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলে এই তথ্য জানা যায়। মিরাজ আখাউড়া উপজেলার গ্রিন ভ্যালি স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক প্রয়াত মোতাহার হোসেন খানের ছেলে। মিরাজের মামা আরিফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, মিরাজ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতো। ২১ সেপ্টেম্বর তার বাবা মোতাহার হোসেন খান মারা যান। এসময় মিরাজের এসএসসি পরীক্ষা চলছিল। আমার ভগ্নিপতি মারা যাওয়ার পর দিন ২২ সেপ্টেম্বর বিকেলে তার জানাজার সিদ্ধান্ত হয়। এদিন সকালে কাফনে মোড়ানো বাবার মরদেহ বাড়িতে রেখেই এসএসসির গণিত পরীক্ষা দেয় মিরাজ।

মিরাজের মা তাসলিমা বেগম পরীক্ষায় ছেলের এই ফলাফলে আবেগাপ্লুত হয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন। তিনি ছেলের ফলাফলে সন্তুষ্ট প্রকাশ করে বলেন, তার বাবার মরদেহ রেখে সে পরীক্ষা দিয়েও ভাল ফলাফল করেছে। আজ তার বাবা বেঁচে থাকলে অনেক আনন্দিত হতেন।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

  1. প্রচ্ছদ
  2. পরীক্ষা ও ফালাফল
  3. বাবার মরদেহ বাড়িতে রেখে পরীক্ষা দেওয়া মিরাজ জিপিএ ৫ পেয়েছেন

বাবার মরদেহ বাড়িতে রেখে পরীক্ষা দেওয়া মিরাজ জিপিএ ৫ পেয়েছেন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বাড়িতে বাবার মরদেহ রেখে পরীক্ষা দিতে যাওয়া মাহিদুল হোসেন খান (মিরাজ) জিপিএ ৫ পেয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করেছেন। রোববার (২৮ নভেম্বর) মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফলে এই তথ্য জানা যায়। মিরাজ আখাউড়া উপজেলার গ্রিন ভ্যালি স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক প্রয়াত মোতাহার হোসেন খানের ছেলে। মিরাজের মামা আরিফুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, মিরাজ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতো। ২১ সেপ্টেম্বর তার বাবা মোতাহার হোসেন খান মারা যান। এসময় মিরাজের এসএসসি পরীক্ষা চলছিল। আমার ভগ্নিপতি মারা যাওয়ার পর দিন ২২ সেপ্টেম্বর বিকেলে তার জানাজার সিদ্ধান্ত হয়। এদিন সকালে কাফনে মোড়ানো বাবার মরদেহ বাড়িতে রেখেই এসএসসির গণিত পরীক্ষা দেয় মিরাজ।

মিরাজের মা তাসলিমা বেগম পরীক্ষায় ছেলের এই ফলাফলে আবেগাপ্লুত হয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন। তিনি ছেলের ফলাফলে সন্তুষ্ট প্রকাশ করে বলেন, তার বাবার মরদেহ রেখে সে পরীক্ষা দিয়েও ভাল ফলাফল করেছে। আজ তার বাবা বেঁচে থাকলে অনেক আনন্দিত হতেন।

পাঠকের পছন্দ

মন্তব্য করুন