The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
বৃহস্পতিবার, ২১শে নভেম্বর, ২০২৪

বশেমুরবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির নতুন সাধারণ সম্পাদক ড. বশির উদ্দিন

বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদে উপ-নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছেন ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোঃ বশির উদ্দিন। তিনি বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধিকারের চেতনায় বিশ্বাসী শিক্ষক প্যানেল থেকে নির্বাচিত হয়েছেন।

বুধবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আশিকুজ্জামান ভূঁইয়া,নির্বাচন কমিশনার হূমায়ূন কবির ও ইমদাদুল হক শরীফ কর্তৃক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৫ মার্চ একটি সাধারণ সভায় শিক্ষকদের সর্বসম্মতিক্রমে (সাধারণ সম্পাদক পদ) উপনির্বাচন- ২০২৪ নিমিত্তে নির্বাচন কমিশন গঠন করে নির্বাচন কমিশন গঠনতন্ত্র অনুসারে ৬ মার্চ তফসিল ঘোষণা করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১১ থেকে ১২ মার্চ এ কমিশনের কাছে ঐ পদে ২টি মনোনয়ন পত্র দাখিল করা হয়। তবে একজন প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যাহার করায় সমিতির গঠনতন্ত্র মোতাবেক আর কোনো প্রতিযোগী (একাধিক) প্রার্থী না থাকায় বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধিকার চেতনায় বিশ্বাসী দলের প্রার্থীর মনোনয়ন বহাল থাকায় কমিশন তাকে চূড়ান্ত প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করে।

নির্বাচিত শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. মোঃ বশির উদ্দিন বলেন,শিক্ষকদের ন্যায্য ও যৌক্তিক দাবি আদায়ের সংগ্রামে সবসময় সোচ্চার থাকবো।বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার মানোন্নয়নে সকল শিক্ষককে সাথে নিয়ে প্রশাসনের জন্য প্রেসার গ্রুপ হয়ে নিরালসভাবে কাজ করে যাবো।সর্বোপরি শিক্ষার্থীদের মধ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে ছড়িয়ে দিয়ে একটি শিক্ষার্থীবান্ধব বিশ্বমানের মডেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে সচেষ্ট থাকবো।

উল্লেখ্য যে, এর আগে গত ৩১জানুয়ারী বশেমুরবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচরে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ চেতনায় বিশ্বাসী শিক্ষক জোট থেকে মো. ফায়েকুজ্জামান মিয়া। এছাড়াও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধিকারের চেতনায় বিশ্বাসী শিক্ষক প্যানেলের সাদ্দাম হোসেন। কিন্তু গত ১ ফেব্রুয়ারি থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক কর্মরত না থাকায় শিক্ষক সমিতির গঠনতন্ত্রের ২-নং ধারা অনুযায়ী সদস্য পদ হারানোর ফলে সাধারণ সম্পাদক পদ শূন্য ঘোষিত হয় এবং ফলশ্রুতিতে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.