The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শনিবার, ২৩শে নভেম্বর, ২০২৪

বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তম রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপিত

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধিঃ রবীন্দ্র স্মৃতিধন্য শাহজাদপুরে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামে প্রতিষ্ঠিত রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের সপ্তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আজ (২৬ জুলাই)। রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষ্যে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় দুদিনব্যাপী বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।

রবীন্দ্র কাছাড়ি বাড়িতে সকাল দশটায় জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিনব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো: শাহ্ আজম। একইসঙ্গে বিভাগের চেয়ারম্যানবৃন্দ বিশ্ববিদ্যালয় পতাকা উত্তোলন করেন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করেন। এরপর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

সপ্তম রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষ্যে শান্তির প্রতীক পায়রা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নামাঙ্কিত ফেস্টুন বেলুন উড়িয়ে উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের কর্মসূচি শুরু করেন।

এরপর শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অংশগ্রহণে বর্ণাঢ্য র‍্যালী রবীন্দ্র কাছারি বাড়ি প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হয়ে শহর প্রদক্ষিণ শেষে পুনরায় কাছারি বাড়িতে ফিরে আসে। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে কেক কেটে সবাইকে মিষ্টি মুখ করানো হয়। দিবস উপলক্ষে আয়োজিত রবীন্দ্র মেলার উদ্বোধন করে উপাচার্য বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন।

রবীন্দ্র কাছারি বাড়ি মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য ড. শাহ্ আজম বলেন, ২৬ জুলাই রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন। ২০১৬ সালের এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাস্তবায়ন করেছিলেন তাঁরই সুযোগ্য কন্যা বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের স্রষ্টা কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অমর সৃষ্টিকে চিরঅম্লান রাখার যে উদ্দেশ্য নিয়ে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল আমরা সেই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই দেশের প্রধান সাংস্কৃতিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে সচেষ্ট। আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. ফিরোজ আহমদ।

শিক্ষার্থীদের মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনার পাশাপাশি সন্ধ্যায় গান পরিবেশন করেন দেশের জনপ্রিয় সংগীতদল ‘ জলের গান’। আয়োজনের দ্বিতীয় দিনে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসের রবি প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি রয়েছে।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.