The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
বৃহস্পতিবার, ২৮শে মার্চ, ২০২৪

নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি বাহাদুর, সম্পাদক মাহবুব

নোবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) শিক্ষক সমিতির নির্বাচন- ২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার(১৮ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম নির্বাচনের ফল ঘোষণা করেন।

এতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক সংগঠন নীল দল সমর্থিত প্যানেল জয়ী হয়েছে। সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন অ্যাপ্লায়েড কেমেস্ট্রি অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুবুর রহমান।

নির্বাচিত অন্য প্রার্থীরা হলেন- সহ-সভাপতি বিপ্লব মল্লিক ও ড. মেহেদী হাসান রুবেল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. রুবেল মিয়া ও মুহাইমিনুল ইসলাম সেলিম, কোষাধ্যক্ষ ড. ফাহদ হুসাইন, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক ড. লতিফা বুলবুল, প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুস সালাম স্বাধীন, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ শাহীন কাদির ভুঁইয়া।

এছাড়া অধ্যাপক ড. ফিরোজ আহমেদ, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান, ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, বাদশা মিয়া ও ড. অতুন সাহা সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।

এর আগে শিক্ষক সমিতির গঠনতন্ত্র সংশোধন করে পদসংখ্যা বাড়ানোর অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেয় আওয়ামীপন্থী আরেক শিক্ষক সংগঠন স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ।

এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেছেন, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ যে অভিযোগ করেছে, তা ঠিক নয়। শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভায় একজন সদস্য গঠনতন্ত্র সংশোধনের বিষয়টি আলোচ্যসূচিতে ছিল। একজন সদস্য সেটি সভায় উপস্থাপন করেছেন। কিন্তু তখন কোনো শিক্ষক প্রস্তাবের বিরোধিতা করেননি। এ কারণেই সর্বসম্মতিক্রমে গঠনতন্ত্র সংশোধনের মাধ্যমে কার্যনির্বাহী কমিটির পদের সংখ্যা ১১ থেকে বাড়িয়ে ১৫ করা হয়েছে।

শিক্ষক সমিতির সাবেক কমিটির সভাপতি এবং সদ্য ঘোষিত কমিটির পুনরায় নির্বাচিত সভাপতি অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর বলেন, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভায় সব সংগঠনের অনুসারী শিক্ষকেরাই উপস্থিত ছিলেন। তা ছাড়া গঠনতন্ত্র সংশোধনের বিষয়টিও আগে থেকে আলোচ্যসূচিতে ছিল। সভায় কোনো শিক্ষক গঠনতন্ত্র সংশোধনের কোনো প্রতিবাদ করেননি। এর আগেও একই নিয়ম অনুসরণ করে গঠনতন্ত্র সংশোধন করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

  1. প্রচ্ছদ
  2. ক্যাম্পাস
  3. নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি বাহাদুর, সম্পাদক মাহবুব

নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি বাহাদুর, সম্পাদক মাহবুব

নোবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) শিক্ষক সমিতির নির্বাচন- ২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার(১৮ ডিসেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম নির্বাচনের ফল ঘোষণা করেন।

এতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক সংগঠন নীল দল সমর্থিত প্যানেল জয়ী হয়েছে। সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন অ্যাপ্লায়েড কেমেস্ট্রি অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুবুর রহমান।

নির্বাচিত অন্য প্রার্থীরা হলেন- সহ-সভাপতি বিপ্লব মল্লিক ও ড. মেহেদী হাসান রুবেল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. রুবেল মিয়া ও মুহাইমিনুল ইসলাম সেলিম, কোষাধ্যক্ষ ড. ফাহদ হুসাইন, শিক্ষা ও গবেষণা সম্পাদক ড. লতিফা বুলবুল, প্রচার সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুস সালাম স্বাধীন, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ শাহীন কাদির ভুঁইয়া।

এছাড়া অধ্যাপক ড. ফিরোজ আহমেদ, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান, ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, বাদশা মিয়া ও ড. অতুন সাহা সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন।

এর আগে শিক্ষক সমিতির গঠনতন্ত্র সংশোধন করে পদসংখ্যা বাড়ানোর অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেয় আওয়ামীপন্থী আরেক শিক্ষক সংগঠন স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ।

এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেছেন, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ যে অভিযোগ করেছে, তা ঠিক নয়। শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভায় একজন সদস্য গঠনতন্ত্র সংশোধনের বিষয়টি আলোচ্যসূচিতে ছিল। একজন সদস্য সেটি সভায় উপস্থাপন করেছেন। কিন্তু তখন কোনো শিক্ষক প্রস্তাবের বিরোধিতা করেননি। এ কারণেই সর্বসম্মতিক্রমে গঠনতন্ত্র সংশোধনের মাধ্যমে কার্যনির্বাহী কমিটির পদের সংখ্যা ১১ থেকে বাড়িয়ে ১৫ করা হয়েছে।

শিক্ষক সমিতির সাবেক কমিটির সভাপতি এবং সদ্য ঘোষিত কমিটির পুনরায় নির্বাচিত সভাপতি অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর বলেন, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভায় সব সংগঠনের অনুসারী শিক্ষকেরাই উপস্থিত ছিলেন। তা ছাড়া গঠনতন্ত্র সংশোধনের বিষয়টিও আগে থেকে আলোচ্যসূচিতে ছিল। সভায় কোনো শিক্ষক গঠনতন্ত্র সংশোধনের কোনো প্রতিবাদ করেননি। এর আগেও একই নিয়ম অনুসরণ করে গঠনতন্ত্র সংশোধন করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

পাঠকের পছন্দ

মন্তব্য করুন