The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শুক্রবার, ১৯শে এপ্রিল, ২০২৪

নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে মধ্যরাতে, কাল থেকে ইলিশ ধরা শুরু

টিআরসি রিপোর্টঃ ইলিশ ধরার নিষেধাজ্ঞা উঠে যাচ্ছে রোববার (৩০ এপ্রিল) মধ্যরাতে। দীর্ঘ দুই মাস পর আবারও জেলেরা ইলিশ ধরার সুযোগ পাচ্ছেন। দেশের ইলিশ সম্পদ উন্নয়নে জাটকা সংরক্ষণের জন্য ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দুই মাস চাঁদপুরসহ ৬ জেলার ৫টি অভয়াশ্রমে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ ছিল।

চাঁদপুর জেলা মৎস্য অফিস বলছে, এবারের অভিযান প্রায় শতভাগ সফল হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এ বছর জেলায় ৪০ হাজার মেট্রিক টন ইলিশ উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে।

চাঁদপুরের জেলে পাড়াগুলোতে ইতোমধ্যে ইলিশ ধরার জাল সেলাই করা থেকে শুরু করে নৌকার ভাঙা অংশ মেরামত ও ইঞ্জিনসহ সবকিছু ঠিক করে নিয়েছেন জেলেরা। তারা বলছেন, নিষেধাজ্ঞার সময় তারা ধারদেনা করে সংসার চালিয়েছেন। এখন মাছ পেলে সংসারের খরচ জোগাতে পারবে, নয়তো দুর্ভোগের শেষ থাকবে না।

নৌপুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের সুপার মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বলেন, জাটকা রক্ষার অভিযানের শুরু থেকে নৌপুলিশ দিন-রাত দায়িত্বরত ছিল। আমরা সব সময় চেষ্টা করেছি জাটকা রক্ষা করার জন্য। মা ইলিশ রক্ষার অভিযান সফল হওয়ায় অন্য বছরগুলোর তুলনায় এ বছর নদীতে জাটকা মাছ অনেক বেশি ছিল।

তিনি আরও বলেন, অন্য বছরের তুলনায় এবারের অভিযান সফল হয়েছে। ৩০ এপ্রিলের পরেও আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে। নদীতে কারেন্ট জাল ফেলা ও জাটকা ধরা সব সময় নিষিদ্ধ। তাই আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

  1. প্রচ্ছদ
  2. অর্থ ও বাণিজ্য
  3. নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে মধ্যরাতে, কাল থেকে ইলিশ ধরা শুরু

নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে মধ্যরাতে, কাল থেকে ইলিশ ধরা শুরু

টিআরসি রিপোর্টঃ ইলিশ ধরার নিষেধাজ্ঞা উঠে যাচ্ছে রোববার (৩০ এপ্রিল) মধ্যরাতে। দীর্ঘ দুই মাস পর আবারও জেলেরা ইলিশ ধরার সুযোগ পাচ্ছেন। দেশের ইলিশ সম্পদ উন্নয়নে জাটকা সংরক্ষণের জন্য ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দুই মাস চাঁদপুরসহ ৬ জেলার ৫টি অভয়াশ্রমে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ ছিল।

চাঁদপুর জেলা মৎস্য অফিস বলছে, এবারের অভিযান প্রায় শতভাগ সফল হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এ বছর জেলায় ৪০ হাজার মেট্রিক টন ইলিশ উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে।

চাঁদপুরের জেলে পাড়াগুলোতে ইতোমধ্যে ইলিশ ধরার জাল সেলাই করা থেকে শুরু করে নৌকার ভাঙা অংশ মেরামত ও ইঞ্জিনসহ সবকিছু ঠিক করে নিয়েছেন জেলেরা। তারা বলছেন, নিষেধাজ্ঞার সময় তারা ধারদেনা করে সংসার চালিয়েছেন। এখন মাছ পেলে সংসারের খরচ জোগাতে পারবে, নয়তো দুর্ভোগের শেষ থাকবে না।

নৌপুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের সুপার মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বলেন, জাটকা রক্ষার অভিযানের শুরু থেকে নৌপুলিশ দিন-রাত দায়িত্বরত ছিল। আমরা সব সময় চেষ্টা করেছি জাটকা রক্ষা করার জন্য। মা ইলিশ রক্ষার অভিযান সফল হওয়ায় অন্য বছরগুলোর তুলনায় এ বছর নদীতে জাটকা মাছ অনেক বেশি ছিল।

তিনি আরও বলেন, অন্য বছরের তুলনায় এবারের অভিযান সফল হয়েছে। ৩০ এপ্রিলের পরেও আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে। নদীতে কারেন্ট জাল ফেলা ও জাটকা ধরা সব সময় নিষিদ্ধ। তাই আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

পাঠকের পছন্দ

মন্তব্য করুন