The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
বৃহস্পতিবার, ২৮শে মার্চ, ২০২৪

নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষপূর্তি উদযাপন

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষপূতি উদযাপন করা হয়েছে।

নিউইয়র্কের লাগোর্ডিয়া ম্যারিয়টে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন দেশটিতে থাকা ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীরা।

উপস্থিত সবাই নিজেদের স্মৃতির স্বর্ণসুষমায় হিরন্ময় করে তুলেছিলেন সময়টাকে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকানী অধ্যাপক ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব মুহাম্মদ শহীদুলাহর সঞ্চালনায় বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়।

বাংলাদেশের পাশাপাশি প্রথা মেনে পরিবেশিত হয় যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীতও।এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস, অর্জন ও ঐতিহ্য নিয়ে দুটি ডকুমেন্টরি প্রদর্শিত হয়।

চিরচেনা জায়গার প্রিয়তম স্থানগুলো দেখতে দেখতে মনের অজান্তেই সকলে ফিরে যান নিজেদের জীবনের শ্রেষ্ঠতম দিনগুলোতে। অনুষ্ঠানটি ছিল একেবারেই ব্যতিক্রমী।

অনুষ্ঠানে সভাপতি, প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি বা বক্তৃতার প্রচলিত প্রথার অনুসরণ ছিল না।অনুষ্ঠানটিকে সবার অংশগ্রহণে সর্বজনীন আনন্দের স্মারক হিসেবে তুলে ধরার প্রত্যয়ই অনূদিত হয়েছে সব কর্মকাণ্ডে।

উপস্থিত প্রত্যেকের পরিচিতি ও সংক্ষিপ্ত স্মৃতিচারণ ছিল অনুষ্ঠানের একমাত্র উপজীব্য। প্রত্যেকে নিজেদের জীবনের শ্রেষ্ঠতম সময় হিসেবে যেমন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রত্বকালকে উল্লেখ করেছেন, পাশাপাশি নিজেদের বর্তমান অবস্থান ও অর্জনের নেপথ্যেও এই প্রতিষ্ঠানের অনবদ্য ভুমিকার কথা অকুণ্ঠচিত্তে কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেছেন।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

  1. প্রচ্ছদ
  2. স্বায়ত্ত্বশাসিত বিশ্ববিদ্যালয়
  3. নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষপূর্তি উদযাপন

নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষপূর্তি উদযাপন

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষপূতি উদযাপন করা হয়েছে।

নিউইয়র্কের লাগোর্ডিয়া ম্যারিয়টে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন দেশটিতে থাকা ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীরা।

উপস্থিত সবাই নিজেদের স্মৃতির স্বর্ণসুষমায় হিরন্ময় করে তুলেছিলেন সময়টাকে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকানী অধ্যাপক ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব মুহাম্মদ শহীদুলাহর সঞ্চালনায় বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়।

বাংলাদেশের পাশাপাশি প্রথা মেনে পরিবেশিত হয় যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সঙ্গীতও।এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস, অর্জন ও ঐতিহ্য নিয়ে দুটি ডকুমেন্টরি প্রদর্শিত হয়।

চিরচেনা জায়গার প্রিয়তম স্থানগুলো দেখতে দেখতে মনের অজান্তেই সকলে ফিরে যান নিজেদের জীবনের শ্রেষ্ঠতম দিনগুলোতে। অনুষ্ঠানটি ছিল একেবারেই ব্যতিক্রমী।

অনুষ্ঠানে সভাপতি, প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি বা বক্তৃতার প্রচলিত প্রথার অনুসরণ ছিল না।অনুষ্ঠানটিকে সবার অংশগ্রহণে সর্বজনীন আনন্দের স্মারক হিসেবে তুলে ধরার প্রত্যয়ই অনূদিত হয়েছে সব কর্মকাণ্ডে।

উপস্থিত প্রত্যেকের পরিচিতি ও সংক্ষিপ্ত স্মৃতিচারণ ছিল অনুষ্ঠানের একমাত্র উপজীব্য। প্রত্যেকে নিজেদের জীবনের শ্রেষ্ঠতম সময় হিসেবে যেমন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রত্বকালকে উল্লেখ করেছেন, পাশাপাশি নিজেদের বর্তমান অবস্থান ও অর্জনের নেপথ্যেও এই প্রতিষ্ঠানের অনবদ্য ভুমিকার কথা অকুণ্ঠচিত্তে কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেছেন।

পাঠকের পছন্দ

মন্তব্য করুন