The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শুক্রবার, ১৯শে এপ্রিল, ২০২৪

নন-ক্যাডার সুপারিশে নতুন নিয়ম বাতিলের দাবিতে মানববন্ধনের ডাক

৪০তম বিসিএসে নন-ক্যাডার পদে সুপারিশের নতুন নিয়ম বাতিলের দাবিতে মানববন্ধনের ডাক দিয়েছেন ৪০তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণরা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) সকাল ১০ টায় সরকারি কর্ম কমিশনের সামনে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হবে।

বুধবার (৫ অক্টোবর) ৪০তম বিসিএসে উত্তীর্ণদের পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে চাকরিপ্রার্থীরা জানিয়েছেন, ক্যাডার পদে সুপারিশপ্রাপ্ত নয়, কিন্তু বিসিএস উত্তীর্ণ অপেক্ষমাণ তালিকায় থাকা প্রার্থীদের বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/অধিদপ্তরের অধিযাচনের ভিত্তিতে প্রাপ্ত নন-ক্যাডার শুন্যপদে সুপারিশ করে থাকে। চলমান বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশ প্রক্রিয়া পরবর্তী বিসিএস এর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করার পূর্ব পর্যন্ত চলমান ছিল। ২৮তম বিসিএস থেকে ৩৮তম বিসিএস পর্যন্ত এই নিয়মেই পিএসসি নন-ক্যাডার পদে সুপারিশ করে আসছে।

৩৮তম বিসিএস থেকে প্রায় ৩ হাজার ৩০২ জন চাকরিপ্রার্থীকে বর্তমান কমিশনই এই নিয়মে নিয়োগ দেয়। কিন্তু, সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন বিসিএস থেকে নন-ক্যাডার সুপারিশের এই নিয়মে পরিবর্তন এনেছে। এখন থেকে নন-ক্যাডার সুপারিশ করা হবে বিসিএস এর বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারী। অর্থাৎ কোন বিসিএস এর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত সরাসরি বিসিএস থেকে নিয়োগযোগ্য নন-ক্যাডার শুন্যপদ সংরক্ষণ করে সংখ্যা উল্লেখপূর্বক জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পিএসসি তে পাঠাতে হবে এবং পিএসসি ওই বিসিএস এর বিজ্ঞপ্তিতে সেই নন-ক্যাডার পদগুলো উল্লেখ করে পরবর্তীতে উত্তীর্ণ নন-ক্যাডারদের সুপারিশ করবে। এর ফলে বর্তমানে সংকট সৃষ্টি হয়েছে।

৪০তম বিসিএস নন-ক্যাডার নিয়োগের জন্য যদি বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারী বিভাজন করা হয়, তাহলে উত্তীর্ণ ৮হাজার ১৬৬ জন মেধাবী চাকরিপ্রার্থীর অধিকাংশ প্রার্থী সুপারিশ বঞ্চিত হবে, কারণ ৪০তম বিসিএস এর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় ১১.০৯.২০১৮ তারিখে এবং উক্ত তারিখ পর্যন্ত যত শুন্যপদ ছিল তার প্রায় সব পদেই ৩৭তম বিসিএস ও ৩৮তম বিসিএস নন-ক্যাডারদের সুপারিশ করা হয়েছে। এমনকি ৪০তম বিসিএস এর চূড়ান্ত রেজাল্ট প্রকাশের আগের দিন অর্থাৎ ২৯.০৩.২০২২ তারিখেও ৩৮তম বিসিএস এর প্রার্থীদের ৩৩৭টি পদে সুপারিশ করা হয়েছে। এখন সেই হিসেবে উক্ত তারিখ পর্যন্ত শুন্যপদে সুপারিশ করতে চাইলে আমাদের জন্য পদ নাই বললেই চলে।

করোনার কারণে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৪০তম বিসিএস এর প্রার্থীরা। কয়েক দফায় ভাইভা স্থগিত এবং ৪০তম বিসিএস এর মাঝে ৪২তম (বিশেষ) বিসিএসের নিয়োগ কার্যক্রম চলমান থাকায় সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী ৪০তম বিসিএস। আমাদের অধিকাংশ প্রার্থীর সরকারি চাকুরির বয়স শেষ। তাছাড়া, বর্তমানে বয়সে ৩৯ মাস ছাড় দেওয়া হলেও তা বিসিএসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানিয়ে দিয়েছে। তাই, নন-ক্যাডার নিয়োগের ক্ষেত্রে তারিখওয়ারী বিভাজন করলে আমরা সুপারিশ বঞ্চিত হব।

৪০তম বিসিএস এর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয় ৩০.০৩.২০২২ তারিখে। প্রায় ৩ মাস পর পিএসসি ৪০তম বিসিএস নন-ক্যাডার পদের জন্য অনলাইন আবেদনপত্র আহ্বান করে। পিএসসি জুন মাসের ২৬ তারিখ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে ৪০তম বিসিএস নন-ক্যাডার হতে সুপারিশ করার লক্ষ্যে শুন্যপদের অধিযাচন/রিকুইজিশন চেয়ে পত্র ইস্যু করে। এর প্রেক্ষিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে ৪০তম বিসিএস ফরমেটে পিএসসিতে নন-ক্যাডার শুন্যপদের অধিযাচন পাঠানো হয়। হঠাৎ গত ২৩.০৮.২০২২ তারিখে পিএসসি থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ৪০, ৪১, ৪৩ ও ৪৪তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারী ৪০তম বিসিএসের জন্য আসা সব নন-ক্যাডার শুন্যপদ বিভাজন করে সেই অনুযায়ী পদগুলো পিএসসি তে পাঠানোর জন্য পিএসসি পত্র প্রেরণ করে। এতদিন ধরে আমরা সুপারিশের অপেক্ষায় আছি। চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশের ৬ মাস পরে এসে এরকম সিদ্ধান্ত নিলে ৪ বছর ধরে অপেক্ষা করে ১৫০০ নম্বরের দেশের সর্বোচ্চ প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও চাকুরি না পেয়ে আমরা এবং আমাদের পরিবার মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বো।

সমস্যা সমাধানে আমাদের যৌক্তিক ও মানবিক দাবিসমূহ:
যেহেতু ৪০তম বিসিএস এর বিজ্ঞপ্তির তারিখ পর্যন্ত থাকা শুন্যপদগুলোর সিংহভাগই ৩৭তম এবং ৩৮তম বিসিএস নন-ক্যাডারদের দেয়া হয়ে গেছে, সুতরাং আমাদের দাবি ৪০তম বিসিএসনন-ক্যাডার নিয়োগের জন্য যেন তারিখওয়ারী বিভাজন না করে পরবর্তী বিসিএস এর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করার আগ পর্যন্ত যত শুন্যপদ আছে এবং যেসব শুন্যপদ ৪০তম বিসিএস নন- ক্যাডার থেকে নিয়োগের জন্য ইতোমধ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় হতে পিএসসি তে পাঠানো হয়েছে, সেইসব শুন্যপদে যেন ৪০তম বিসিএস নন-ক্যাডার প্রার্থীদের সুপারিশ করা হয় এবং এই সুপারিশ প্রক্রিয়া যেন পূর্বের ন্যায় পরবর্তী বিসি এস অর্থাৎ ৪১তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত চলমান থাকে।

করোনার কারণে যেহেতু ৪০তম বিসিএস সব থেকে দীর্ঘস্থায়ী বিসিএস এবং অধিকাংশ প্রার্থীর বয়স শেষ। সুতরাং মানবিক দিক থেকে বিবেচনা করে যেন তারিখওয়ারী বিভাজন করা না হয়।

যেহেতু ৪০তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল হয়ে গেছে এবং আমরা নন-ক্যাডার প্রার্থীরা সুপারিশের অপেক্ষায় রয়েছি, সেহেতু ৪০তম বিসিএস থেকে তারিখওয়ারী বিভাজন না করে পরবর্তী বিসিএসগুলো থেকে করতে পারে, কারণ বাকী বিসিএসগুলোর এখনো চূড়ান্ত ফলাফল হয়নি অথবা সামনে যে নতুন বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি আসতেছে অর্থাৎ নতুন বিসিএস থেকে এই তারিখ ওয়ারি পদ বিভাজনের কার্যক্রম শুরু করা যেতে পারে।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

  1. প্রচ্ছদ
  2. ক্যাম্পাস
  3. নন-ক্যাডার সুপারিশে নতুন নিয়ম বাতিলের দাবিতে মানববন্ধনের ডাক

নন-ক্যাডার সুপারিশে নতুন নিয়ম বাতিলের দাবিতে মানববন্ধনের ডাক

৪০তম বিসিএসে নন-ক্যাডার পদে সুপারিশের নতুন নিয়ম বাতিলের দাবিতে মানববন্ধনের ডাক দিয়েছেন ৪০তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণরা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৬ অক্টোবর) সকাল ১০ টায় সরকারি কর্ম কমিশনের সামনে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হবে।

বুধবার (৫ অক্টোবর) ৪০তম বিসিএসে উত্তীর্ণদের পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে চাকরিপ্রার্থীরা জানিয়েছেন, ক্যাডার পদে সুপারিশপ্রাপ্ত নয়, কিন্তু বিসিএস উত্তীর্ণ অপেক্ষমাণ তালিকায় থাকা প্রার্থীদের বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/অধিদপ্তরের অধিযাচনের ভিত্তিতে প্রাপ্ত নন-ক্যাডার শুন্যপদে সুপারিশ করে থাকে। চলমান বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশ প্রক্রিয়া পরবর্তী বিসিএস এর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করার পূর্ব পর্যন্ত চলমান ছিল। ২৮তম বিসিএস থেকে ৩৮তম বিসিএস পর্যন্ত এই নিয়মেই পিএসসি নন-ক্যাডার পদে সুপারিশ করে আসছে।

৩৮তম বিসিএস থেকে প্রায় ৩ হাজার ৩০২ জন চাকরিপ্রার্থীকে বর্তমান কমিশনই এই নিয়মে নিয়োগ দেয়। কিন্তু, সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন বিসিএস থেকে নন-ক্যাডার সুপারিশের এই নিয়মে পরিবর্তন এনেছে। এখন থেকে নন-ক্যাডার সুপারিশ করা হবে বিসিএস এর বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারী। অর্থাৎ কোন বিসিএস এর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত সরাসরি বিসিএস থেকে নিয়োগযোগ্য নন-ক্যাডার শুন্যপদ সংরক্ষণ করে সংখ্যা উল্লেখপূর্বক জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পিএসসি তে পাঠাতে হবে এবং পিএসসি ওই বিসিএস এর বিজ্ঞপ্তিতে সেই নন-ক্যাডার পদগুলো উল্লেখ করে পরবর্তীতে উত্তীর্ণ নন-ক্যাডারদের সুপারিশ করবে। এর ফলে বর্তমানে সংকট সৃষ্টি হয়েছে।

৪০তম বিসিএস নন-ক্যাডার নিয়োগের জন্য যদি বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারী বিভাজন করা হয়, তাহলে উত্তীর্ণ ৮হাজার ১৬৬ জন মেধাবী চাকরিপ্রার্থীর অধিকাংশ প্রার্থী সুপারিশ বঞ্চিত হবে, কারণ ৪০তম বিসিএস এর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় ১১.০৯.২০১৮ তারিখে এবং উক্ত তারিখ পর্যন্ত যত শুন্যপদ ছিল তার প্রায় সব পদেই ৩৭তম বিসিএস ও ৩৮তম বিসিএস নন-ক্যাডারদের সুপারিশ করা হয়েছে। এমনকি ৪০তম বিসিএস এর চূড়ান্ত রেজাল্ট প্রকাশের আগের দিন অর্থাৎ ২৯.০৩.২০২২ তারিখেও ৩৮তম বিসিএস এর প্রার্থীদের ৩৩৭টি পদে সুপারিশ করা হয়েছে। এখন সেই হিসেবে উক্ত তারিখ পর্যন্ত শুন্যপদে সুপারিশ করতে চাইলে আমাদের জন্য পদ নাই বললেই চলে।

করোনার কারণে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৪০তম বিসিএস এর প্রার্থীরা। কয়েক দফায় ভাইভা স্থগিত এবং ৪০তম বিসিএস এর মাঝে ৪২তম (বিশেষ) বিসিএসের নিয়োগ কার্যক্রম চলমান থাকায় সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী ৪০তম বিসিএস। আমাদের অধিকাংশ প্রার্থীর সরকারি চাকুরির বয়স শেষ। তাছাড়া, বর্তমানে বয়সে ৩৯ মাস ছাড় দেওয়া হলেও তা বিসিএসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানিয়ে দিয়েছে। তাই, নন-ক্যাডার নিয়োগের ক্ষেত্রে তারিখওয়ারী বিভাজন করলে আমরা সুপারিশ বঞ্চিত হব।

৪০তম বিসিএস এর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয় ৩০.০৩.২০২২ তারিখে। প্রায় ৩ মাস পর পিএসসি ৪০তম বিসিএস নন-ক্যাডার পদের জন্য অনলাইন আবেদনপত্র আহ্বান করে। পিএসসি জুন মাসের ২৬ তারিখ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে ৪০তম বিসিএস নন-ক্যাডার হতে সুপারিশ করার লক্ষ্যে শুন্যপদের অধিযাচন/রিকুইজিশন চেয়ে পত্র ইস্যু করে। এর প্রেক্ষিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে ৪০তম বিসিএস ফরমেটে পিএসসিতে নন-ক্যাডার শুন্যপদের অধিযাচন পাঠানো হয়। হঠাৎ গত ২৩.০৮.২০২২ তারিখে পিএসসি থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ৪০, ৪১, ৪৩ ও ৪৪তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তির তারিখওয়ারী ৪০তম বিসিএসের জন্য আসা সব নন-ক্যাডার শুন্যপদ বিভাজন করে সেই অনুযায়ী পদগুলো পিএসসি তে পাঠানোর জন্য পিএসসি পত্র প্রেরণ করে। এতদিন ধরে আমরা সুপারিশের অপেক্ষায় আছি। চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশের ৬ মাস পরে এসে এরকম সিদ্ধান্ত নিলে ৪ বছর ধরে অপেক্ষা করে ১৫০০ নম্বরের দেশের সর্বোচ্চ প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও চাকুরি না পেয়ে আমরা এবং আমাদের পরিবার মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়বো।

সমস্যা সমাধানে আমাদের যৌক্তিক ও মানবিক দাবিসমূহ:
যেহেতু ৪০তম বিসিএস এর বিজ্ঞপ্তির তারিখ পর্যন্ত থাকা শুন্যপদগুলোর সিংহভাগই ৩৭তম এবং ৩৮তম বিসিএস নন-ক্যাডারদের দেয়া হয়ে গেছে, সুতরাং আমাদের দাবি ৪০তম বিসিএসনন-ক্যাডার নিয়োগের জন্য যেন তারিখওয়ারী বিভাজন না করে পরবর্তী বিসিএস এর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করার আগ পর্যন্ত যত শুন্যপদ আছে এবং যেসব শুন্যপদ ৪০তম বিসিএস নন- ক্যাডার থেকে নিয়োগের জন্য ইতোমধ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় হতে পিএসসি তে পাঠানো হয়েছে, সেইসব শুন্যপদে যেন ৪০তম বিসিএস নন-ক্যাডার প্রার্থীদের সুপারিশ করা হয় এবং এই সুপারিশ প্রক্রিয়া যেন পূর্বের ন্যায় পরবর্তী বিসি এস অর্থাৎ ৪১তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত চলমান থাকে।

করোনার কারণে যেহেতু ৪০তম বিসিএস সব থেকে দীর্ঘস্থায়ী বিসিএস এবং অধিকাংশ প্রার্থীর বয়স শেষ। সুতরাং মানবিক দিক থেকে বিবেচনা করে যেন তারিখওয়ারী বিভাজন করা না হয়।

যেহেতু ৪০তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলাফল হয়ে গেছে এবং আমরা নন-ক্যাডার প্রার্থীরা সুপারিশের অপেক্ষায় রয়েছি, সেহেতু ৪০তম বিসিএস থেকে তারিখওয়ারী বিভাজন না করে পরবর্তী বিসিএসগুলো থেকে করতে পারে, কারণ বাকী বিসিএসগুলোর এখনো চূড়ান্ত ফলাফল হয়নি অথবা সামনে যে নতুন বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি আসতেছে অর্থাৎ নতুন বিসিএস থেকে এই তারিখ ওয়ারি পদ বিভাজনের কার্যক্রম শুরু করা যেতে পারে।

পাঠকের পছন্দ

মন্তব্য করুন