The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শুক্রবার, ১৯শে এপ্রিল, ২০২৪

ঢাবির প্রথম ছাত্রী লীলা নাগের নামে পরীক্ষা হলের নামকরণ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) প্রথম ছাত্রী লীলা নাগের নামে কলা ভবন পরীক্ষার হলের নামকরণ করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) কলা ভবনের ৫ম তলায় এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ‌‘লীলা নাগ পরীক্ষার হল’-এর নামফলক উন্মোচন করেন।

কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবদুল বাছিরের সভাপতিত্বে ‘লীলা নাগ পরীক্ষার হল’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ইংরেজি বিভাগের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক জেরিন আলম বক্তব্য রাখেন। এ সময় কলা অনুষদভুক্ত বিভিন্ন বিভাগের বিপুল সংখ্যক শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী লীলা নাগের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, ‘১৯২১ সালে তিনি ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হন। শিক্ষা জীবন শেষে তিনি সমাজ সংস্কারে আত্মনিয়োগ করেন এবং সামাজিক রূপান্তর ঘটানোর ক্ষেত্রে এক অনন্য ভূমিকা পালন করেন। নারী শিক্ষা, নারী অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং নারীদের মাঝে সামাজিক ও রাজনৈতিক সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে তিনি দীপালি সংঘসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। যা বাঙ্গালি নারী সমাজে ব্যাপক জাগরণ সৃষ্টি করে।’

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

  1. প্রচ্ছদ
  2. ক্যাম্পাস
  3. ঢাবির প্রথম ছাত্রী লীলা নাগের নামে পরীক্ষা হলের নামকরণ

ঢাবির প্রথম ছাত্রী লীলা নাগের নামে পরীক্ষা হলের নামকরণ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) প্রথম ছাত্রী লীলা নাগের নামে কলা ভবন পরীক্ষার হলের নামকরণ করা হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) কলা ভবনের ৫ম তলায় এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ‌‘লীলা নাগ পরীক্ষার হল’-এর নামফলক উন্মোচন করেন।

কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবদুল বাছিরের সভাপতিত্বে ‘লীলা নাগ পরীক্ষার হল’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ইংরেজি বিভাগের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক জেরিন আলম বক্তব্য রাখেন। এ সময় কলা অনুষদভুক্ত বিভিন্ন বিভাগের বিপুল সংখ্যক শিক্ষক ও শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী লীলা নাগের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, ‘১৯২১ সালে তিনি ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হন। শিক্ষা জীবন শেষে তিনি সমাজ সংস্কারে আত্মনিয়োগ করেন এবং সামাজিক রূপান্তর ঘটানোর ক্ষেত্রে এক অনন্য ভূমিকা পালন করেন। নারী শিক্ষা, নারী অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং নারীদের মাঝে সামাজিক ও রাজনৈতিক সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে তিনি দীপালি সংঘসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। যা বাঙ্গালি নারী সমাজে ব্যাপক জাগরণ সৃষ্টি করে।’

পাঠকের পছন্দ

মন্তব্য করুন