The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শনিবার, ২৩শে নভেম্বর, ২০২৪

ডেসটিনির এমডি রফিকুলের ১২ বছর জেল

ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের নামে মানিলন্ডারিং আইনে করা দুটি মামলার মধ্যে একটির রায়ে আজ এমডি রফিকুল আমিনকে ১২ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার আলোচিত এ মামলার রায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম ঘোষণা করেন।

এছাড়াও একইসঙ্গে গ্রুপের চেয়ারম্যান সাবেক সেনাপ্রধান হারুন-অর-রশিদকে ৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

এর আগে সকালে ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমিনসহ ৩ আসামিকে আদালতে তোলা হয়।

গত ২৭ মার্চ দুদক ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক শেষে আদালত রায়ের জন্য এ দিন নির্ধারণ করেন।

মানিলন্ডারিং আইনের দুটি মামলায় ২০১৪ সালের ৪ মে চার্জশিট দাখিল করে দুদক। ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমিনসহ ১৪ জনের নাম দুই মামলায় থাকায় মোট আসামি ৫১ জন। যাদের মধ্যে রফিকুল আমীন, প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন ও লে. কর্নেল (অব.) মো. দিদারুল আলম গত দশ বছর ধরে কারাগারে আছেন। জামিনে আছেন ৪ জন। বাকিরা পলাতক।

পলাতক আসামিরা হলেন, ডেসটিনির উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোফরানুল হক, পরিচালক মেজবাহ উদ্দিন, ফারাহ দীবা, সাঈদ-উর-রহমান, সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন, জমশেদ আরা চৌধুরী, ইরফান আহমেদ, শেখ তৈয়বুর রহমান, নেপাল চন্দ্র বিশ্বাস, জাকির হোসেন, জসিম উদ্দিন ভূঁইয়া, এসএম আহসানুল কবির, জুবায়ের হোসেন, মোসাদ্দেক আলী খান, আবদুল মান্নান, আবুল কালাম আজাদ, আজাদ রহমান, মো. আকবর হোসেন সুমন, মো. সুমন আলী খান, শিরীন আকতার, রফিকুল ইসলাম সরকার, মো. মজিবুর রহমান, ড. এম হায়দারুজ্জামান, মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, কাজী মো. ফজলুল করিম, মোল্লা আল আমীন, মো. শফিউল ইসলাম, ওমর ফারুক, সিকদার কবিরুল ইসলাম, মো. ফিরোজ আলম, সুনীল বরণ কর্মকার ওরফে এসবি কর্মকার, ফরিদ আকতার, এস সহিদুজ্জামান চয়ন, আবদুর রহমান তপন, মেজর (অব.) সাকিবুজ্জামান খান, এসএম আহসানুল কবির (বিপ্লব), এএইচএম আতাউর রহমান রেজা, গোলাম কিবরিয়া মিল্টন, মো. আতিকুর রহমান, খন্দকার বেনজীর আহমেদ, একেএম সফিউল্লাহ, শাহ আলম, মো. দেলোয়ার হোসেন ও মো. শফিকুল হক।

এ ছাড়া চার্জশিটে কো-অপারেটিভ সোসাইটির মামলায় ৪৬ জন এবং ট্রি-প্ল্যানটেশন মামলায় ১৯ জনকে আসামি করা হয়।

মামলা সূত্রে জানা যায়, মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভের নামে ডেসটিনি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ১ হাজার ৯০১ কোটি টাকা সংগ্রহ করে। সেখান থেকে আত্মসাৎ করা হয় ১ হাজার ৮৬১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। যার কারণে ক্ষতির মুখে পড়েন সাড়ে ৮ লাখ বিনিয়োগকারী।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.