The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
বৃহস্পতিবার, ১৮ই এপ্রিল, ২০২৪

টিকার জন্য ১২–১৮ বছর বয়সীরা শুধু শিক্ষার্থী প্রমাণ হলেই চলবে: শিক্ষামন্ত্রী

৩১ জানুয়ারির মধ্যে ১২-১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া হবে। ১২–১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনাভাইরাসের টিকা পেতে নিজেদের পরিচয়ের প্রমাণ দিলেই টিকা মিলবে। ১২ জানুয়ারির মধ্যে যারা এক ডোজ টিকা দিয়েছে তারাই শ্রেণিকক্ষে ক্লাস করতে পারবে। আজ সোমবার (১০ জানুয়ারি) সচিবালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, টিকার জন্য ১২-১৮ বছর বয়সীরা শুধু শিক্ষার্থী প্রমাণ দিলেই চলবে। ১২ জানুয়ারির মধ্যে যারা এক ডোজ টিকা দিয়েছে তারা শুধু শ্রেণিকক্ষে ক্লাস করতে আসবে। বাকিরা আপাতত অনলাইন বা টেলিভিশনে শিক্ষাকার্যক্রমে অংশ নেবে। সবার অন্তত এক ডোজ টিকা নেওয়া হলে তারপর থেকে তারা সশরীরে ক্লাস করতে পারবে।

করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিষয়ে করণীয় ঠিক করতে গতকাল রোববার রাতে করোনাসংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে বৈঠক করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিসহ সংশ্লিষ্ট অন্যরা। সে বৈঠকের সিদ্ধান্তগুলো জানিয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন,শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখন বন্ধ হবে না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষা কার্যক্রম যেভাবে চলছে, সেভাবে চলবে। আগামী ৭ দিন পর আবার করোনাসংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে বৈঠক হবে। তখন কমিটি যদি মনে করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বকন্ধ করা হবে। যেহেতু টিকা দেওয়া হযে যাচ্ছে সেহেতু সমস্যা হবে না।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

  1. প্রচ্ছদ
  2. ক্যাম্পাস
  3. টিকার জন্য ১২–১৮ বছর বয়সীরা শুধু শিক্ষার্থী প্রমাণ হলেই চলবে: শিক্ষামন্ত্রী

টিকার জন্য ১২–১৮ বছর বয়সীরা শুধু শিক্ষার্থী প্রমাণ হলেই চলবে: শিক্ষামন্ত্রী

৩১ জানুয়ারির মধ্যে ১২-১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া হবে। ১২–১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনাভাইরাসের টিকা পেতে নিজেদের পরিচয়ের প্রমাণ দিলেই টিকা মিলবে। ১২ জানুয়ারির মধ্যে যারা এক ডোজ টিকা দিয়েছে তারাই শ্রেণিকক্ষে ক্লাস করতে পারবে। আজ সোমবার (১০ জানুয়ারি) সচিবালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, টিকার জন্য ১২-১৮ বছর বয়সীরা শুধু শিক্ষার্থী প্রমাণ দিলেই চলবে। ১২ জানুয়ারির মধ্যে যারা এক ডোজ টিকা দিয়েছে তারা শুধু শ্রেণিকক্ষে ক্লাস করতে আসবে। বাকিরা আপাতত অনলাইন বা টেলিভিশনে শিক্ষাকার্যক্রমে অংশ নেবে। সবার অন্তত এক ডোজ টিকা নেওয়া হলে তারপর থেকে তারা সশরীরে ক্লাস করতে পারবে।

করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিষয়ে করণীয় ঠিক করতে গতকাল রোববার রাতে করোনাসংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে বৈঠক করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিসহ সংশ্লিষ্ট অন্যরা। সে বৈঠকের সিদ্ধান্তগুলো জানিয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন,শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখন বন্ধ হবে না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষা কার্যক্রম যেভাবে চলছে, সেভাবে চলবে। আগামী ৭ দিন পর আবার করোনাসংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে বৈঠক হবে। তখন কমিটি যদি মনে করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বকন্ধ করা হবে। যেহেতু টিকা দেওয়া হযে যাচ্ছে সেহেতু সমস্যা হবে না।

পাঠকের পছন্দ

মন্তব্য করুন