The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
বৃহস্পতিবার, ২৮শে মার্চ, ২০২৪

ছাত্র লাঞ্ছনার অভিযোগে জাবির দুই ছাত্রী বহিষ্কার

এক ছাত্রকে লাঞ্ছনার অভিযোগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। একজনকে এক বছরের জন্য আরেকজনকে ছয় মাসের জন্য বহিষ্কার করা হয়।

বহিষ্কৃত ওই দুই ছাত্রীর নাম সুমাইয়া বিনতে ইকরাম ও আনিকা তাবাসসুম। তারা দুজনই নৃবিজ্ঞান বিভাগের চূড়ান্ত বর্ষের শিক্ষার্থী।

মঙ্গলবার (২৫ জানুয়ারি) রাতে জাবি উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক মো. হানিফ আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ভুক্তভোগী ছাত্র প্রক্টরিয়াল বডির কাছে লিখিত অভিযোগ করে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভুক্তভোগী, অভিযুক্ত এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের সাথে কথা বলে প্রক্টরিয়াল টিম। এর পর একটি প্রতিবেদন তৈরি করে শৃঙ্খলা বোর্ডের কাছে পাঠানো হয়। বোর্ড তাদেরকে এই শাস্তি দেয়ার সুপারিশ করে। পরে জরুরি সভা ডেকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

সুমাইয়া বিনতে ইকরামের শাস্তির কারণ হিসেবে তিনি বলেন, একজন শিক্ষার্থীকে গালিগালাজসহ শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেছেন। আর আনিকা তাবাসসুমকে শাস্তি দেয়া হয়েছে সুমাইয়াকে সহযোগিতা করা এবং মিথ্যা অভিযোগ দাখিলের জন্য।

এর আগে গতকাল সোমবার রাতে রাস্তার জায়গা ছেড়ে দেয়াকে কেন্দ্র করে জাবির বটতলায় স্নাতকোত্তর পর্বের এক ছাত্রকে থাপ্পর মারেন সুমাইয়া।

বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর সেখানে প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা আসেন। এরপর উভয়পক্ষকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যান।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

  1. প্রচ্ছদ
  2. ক্যাম্পাস
  3. ছাত্র লাঞ্ছনার অভিযোগে জাবির দুই ছাত্রী বহিষ্কার

ছাত্র লাঞ্ছনার অভিযোগে জাবির দুই ছাত্রী বহিষ্কার

এক ছাত্রকে লাঞ্ছনার অভিযোগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। একজনকে এক বছরের জন্য আরেকজনকে ছয় মাসের জন্য বহিষ্কার করা হয়।

বহিষ্কৃত ওই দুই ছাত্রীর নাম সুমাইয়া বিনতে ইকরাম ও আনিকা তাবাসসুম। তারা দুজনই নৃবিজ্ঞান বিভাগের চূড়ান্ত বর্ষের শিক্ষার্থী।

মঙ্গলবার (২৫ জানুয়ারি) রাতে জাবি উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক মো. হানিফ আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ভুক্তভোগী ছাত্র প্রক্টরিয়াল বডির কাছে লিখিত অভিযোগ করে। অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভুক্তভোগী, অভিযুক্ত এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের সাথে কথা বলে প্রক্টরিয়াল টিম। এর পর একটি প্রতিবেদন তৈরি করে শৃঙ্খলা বোর্ডের কাছে পাঠানো হয়। বোর্ড তাদেরকে এই শাস্তি দেয়ার সুপারিশ করে। পরে জরুরি সভা ডেকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

সুমাইয়া বিনতে ইকরামের শাস্তির কারণ হিসেবে তিনি বলেন, একজন শিক্ষার্থীকে গালিগালাজসহ শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেছেন। আর আনিকা তাবাসসুমকে শাস্তি দেয়া হয়েছে সুমাইয়াকে সহযোগিতা করা এবং মিথ্যা অভিযোগ দাখিলের জন্য।

এর আগে গতকাল সোমবার রাতে রাস্তার জায়গা ছেড়ে দেয়াকে কেন্দ্র করে জাবির বটতলায় স্নাতকোত্তর পর্বের এক ছাত্রকে থাপ্পর মারেন সুমাইয়া।

বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর সেখানে প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা আসেন। এরপর উভয়পক্ষকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যান।

পাঠকের পছন্দ

মন্তব্য করুন