The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
বৃহস্পতিবার, ২৮শে মার্চ, ২০২৪

ঘুম থেকে আর উঠা হলোনা ইবি শিক্ষার্থী রাকিবের

নিয়ামতুল্লাহ, ইবি : ঘুমের মধ্যে স্ট্রোক করে না ফেরার দেশে চলে গেলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী রাকিব। সে ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার বাড়ি শৈলকূপা উপজেলার ১৭ মাইল এলাকার কানাপুকুরিয়া গ্রামে।

জানা যায়, বুধবার (১৫ মার্চ) দিবাগত রাতে খাওয়ার পর ঘুমাতে যায় রাকিব। পরে ঘুমের মধ্যেই সে স্ট্রোক করে মৃত্যুবরণ করে। পরদিন সকালে কোচিং-এ ক্লাস নেওয়ার সময় অতিবাহিত হয়ে যাচ্ছে ভেবে তার মা ডাকতে গিয়ে তাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পান।

এদিকে তার মৃত্যুতে ক্যাম্পাসজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহপাঠীরা জানান, গত পরশুদিন রাকিব স্বাভাবিক অবস্থায় ছিলো এবং বিভাগের ক্লাসেও অংশ নিয়েছিলো। তবে মাঝে মাঝে সে খুব চিন্তা করতো। হইতো এসবের কারণে তার মৃত্যু হতে পারে। বিশ্বাসই হচ্ছে না আমাদের বন্ধু আর আমাদের মাঝে নেই।

এ বিষয়ে বিভাগের সভাপতি সহকারী অধ্যাপক শিমুল রায় বলেন, তার মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। তিনি বলেন, যারা ওই শিক্ষার্থীর বাসায় যেতে চাই তাদের জন্য আমরা তাৎক্ষণিক যোগাযোগ করে একটা বাসের ব্যবস্থা করাসহ যা যা করা দরকার করেছি।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

  1. প্রচ্ছদ
  2. ক্যাম্পাস
  3. ঘুম থেকে আর উঠা হলোনা ইবি শিক্ষার্থী রাকিবের

ঘুম থেকে আর উঠা হলোনা ইবি শিক্ষার্থী রাকিবের

নিয়ামতুল্লাহ, ইবি : ঘুমের মধ্যে স্ট্রোক করে না ফেরার দেশে চলে গেলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী রাকিব। সে ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার বাড়ি শৈলকূপা উপজেলার ১৭ মাইল এলাকার কানাপুকুরিয়া গ্রামে।

জানা যায়, বুধবার (১৫ মার্চ) দিবাগত রাতে খাওয়ার পর ঘুমাতে যায় রাকিব। পরে ঘুমের মধ্যেই সে স্ট্রোক করে মৃত্যুবরণ করে। পরদিন সকালে কোচিং-এ ক্লাস নেওয়ার সময় অতিবাহিত হয়ে যাচ্ছে ভেবে তার মা ডাকতে গিয়ে তাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পান।

এদিকে তার মৃত্যুতে ক্যাম্পাসজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহপাঠীরা জানান, গত পরশুদিন রাকিব স্বাভাবিক অবস্থায় ছিলো এবং বিভাগের ক্লাসেও অংশ নিয়েছিলো। তবে মাঝে মাঝে সে খুব চিন্তা করতো। হইতো এসবের কারণে তার মৃত্যু হতে পারে। বিশ্বাসই হচ্ছে না আমাদের বন্ধু আর আমাদের মাঝে নেই।

এ বিষয়ে বিভাগের সভাপতি সহকারী অধ্যাপক শিমুল রায় বলেন, তার মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত। শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। তিনি বলেন, যারা ওই শিক্ষার্থীর বাসায় যেতে চাই তাদের জন্য আমরা তাৎক্ষণিক যোগাযোগ করে একটা বাসের ব্যবস্থা করাসহ যা যা করা দরকার করেছি।

পাঠকের পছন্দ

মন্তব্য করুন