জবি সংবাদদাতাঃ গত ২ সেপ্টেম্বর দুপুরে ঢাকা মহানগর মহিলা কলেজের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদেরকে হেনস্থার অভিযোগ উঠেছিল একই কলেজের কয়েকজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে। কলেজের গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান নিয়োগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন চলাকালে এ ঘটনা ঘটে।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, শিক্ষার্থীদের মনোনীত ব্যক্তিকে কলেজের গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ, কলেজের রাজনীতি নিষিদ্ধ ও অনিয়ম-দূর্নিতীর বিরুদ্ধে আন্দোলন করছিলেন শিক্ষার্থীরা। আন্দোলন চলাকালে তাদেরকে মৌখিক ও শারিরীক হেনস্থা করেন কলেজের কিছু সংখ্যক শিক্ষক। কিন্তু এই ঘটনার সাথে জড়িত নয় এমন দুইজন শিক্ষক মনোবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী রাজিয়া সুলতানা ও ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সেলিম হোসেনকে দোষারোপ করে গণমাধ্যমে ভুল অভিযোগ দিয়েছেন কিছু শিক্ষার্থী।
এবিষয়ে সহকারী অধ্যাপক কাজী রাজিয়া সুলতানা বলেন, গত ২ সেপ্টেম্বর কলেজের ছাত্রীদের কলেজে ফেরত আনার জন্য শিক্ষকেরা যে কার্যক্রম করেছে তার সাথে আমার কোন সংশ্লিষ্টতা নাই। কারণ আমি ঐ সময় বনশ্রী রামপুরার বাসা হতে কলেজের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হই। আমি উক্ত ঘটনার সময় কলেজ এলাকায় উপস্থিত ছিলাম না। আমার নামে মিথ্যা অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
সহযোগী অধ্যাপক সেলিম হোসেন বলেন, এসব অভিযোগ মিথ্যা ও বানোয়াট। উক্ত ঘটনার অভিযোগের সাথে আমি জড়িত নই। আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হয়েছে।