The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শুক্রবার, ১৯শে এপ্রিল, ২০২৪

গুচ্ছে ‘সেকেন্ড টাইম’ ইস্যু নিয়ে যা বলছে শাবিপ্রবি

২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বার পরীক্ষার সুযোগ দেয়া হবে কিনা সে বিষয়ে আমাদের একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এরপর সেটি গুচ্ছের সভায় জানিয়ে দেয়া হবে।

মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) রাতে সাথে আলাপকালে এসব কথা জানান শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মুহাম্মদ ইশফাকুল হোসেন।

তিনি বলেন, ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে আমাদের একাডেমিক কাউন্সিলের সভা এখনো অনুষ্ঠিত হয়নি। তাই দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ দেয়া হবে কিনা এ বিষয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। আমাদের একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এ বিষয়ে আলোচনা করা হবে। সেখানে যে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে সেটি পরবর্তীতে গুচ্ছ কমিটির সভায় জানানো হয়।

দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ দেয়ার বিষয়ে ইউজিসির চিঠি সম্পর্কে জানতে চাইলে শাবিপ্রবির রেজিস্ট্রার আরও বলেন, ইউজিসির চিঠি আমরা পেয়েছি। সে বিষয়ে একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় আলোচনা করা হবে। এর বেশি কিছু বলা সম্ভব নয়।

তথ্যমতে, গত ১৯ জানুয়ারি ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বার সুযোগ রাখা এবং সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের আলোকে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের বিষয়ে মতামত জানতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে চিঠি পাঠায় ইউজিসি।

চিঠিতে বলা হয়, ‘‘শিক্ষামন্ত্রী মহোদয় ইউজিসির সাথে সাম্প্রতিক এক সভায় এইচএসসি ২০২১ পরীক্ষার্থীদের জন্য পুনর্বিন্যাসকৃত সিলেবাসের আলোকে ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পর্যায়ে ভর্তি পরীক্ষা এবং স্নাতক পর্যায়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগদান প্রসংগে বিশ্ববিদ্যালয়ের মতামত দ্রুততম সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সবার জানার বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছেন৷ এ সংক্রান্ত বিষয়ে আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের মতামত জানানোর অনুরোধ করছি।’’

এর আগে গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশের দিন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের আলোকে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের পরামর্শ দেন।

ওইদিন শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে ভর্তি পরীক্ষা নেয়ার জন্য আমরা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে (ইউজিসি) নির্দেশ দিয়েছি। তারা উপাচার্যদের সাথে কথা বলে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

  1. প্রচ্ছদ
  2. ক্যাম্পাস
  3. গুচ্ছে ‘সেকেন্ড টাইম’ ইস্যু নিয়ে যা বলছে শাবিপ্রবি

গুচ্ছে ‘সেকেন্ড টাইম’ ইস্যু নিয়ে যা বলছে শাবিপ্রবি

২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বার পরীক্ষার সুযোগ দেয়া হবে কিনা সে বিষয়ে আমাদের একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। এরপর সেটি গুচ্ছের সভায় জানিয়ে দেয়া হবে।

মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) রাতে সাথে আলাপকালে এসব কথা জানান শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মুহাম্মদ ইশফাকুল হোসেন।

তিনি বলেন, ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে আমাদের একাডেমিক কাউন্সিলের সভা এখনো অনুষ্ঠিত হয়নি। তাই দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ দেয়া হবে কিনা এ বিষয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। আমাদের একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় এ বিষয়ে আলোচনা করা হবে। সেখানে যে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে সেটি পরবর্তীতে গুচ্ছ কমিটির সভায় জানানো হয়।

দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ দেয়ার বিষয়ে ইউজিসির চিঠি সম্পর্কে জানতে চাইলে শাবিপ্রবির রেজিস্ট্রার আরও বলেন, ইউজিসির চিঠি আমরা পেয়েছি। সে বিষয়ে একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় আলোচনা করা হবে। এর বেশি কিছু বলা সম্ভব নয়।

তথ্যমতে, গত ১৯ জানুয়ারি ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয়বার সুযোগ রাখা এবং সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের আলোকে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের বিষয়ে মতামত জানতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে চিঠি পাঠায় ইউজিসি।

চিঠিতে বলা হয়, ‘‘শিক্ষামন্ত্রী মহোদয় ইউজিসির সাথে সাম্প্রতিক এক সভায় এইচএসসি ২০২১ পরীক্ষার্থীদের জন্য পুনর্বিন্যাসকৃত সিলেবাসের আলোকে ২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক পর্যায়ে ভর্তি পরীক্ষা এবং স্নাতক পর্যায়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগদান প্রসংগে বিশ্ববিদ্যালয়ের মতামত দ্রুততম সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সবার জানার বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছেন৷ এ সংক্রান্ত বিষয়ে আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের মতামত জানানোর অনুরোধ করছি।’’

এর আগে গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশের দিন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের আলোকে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের পরামর্শ দেন।

ওইদিন শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে ভর্তি পরীক্ষা নেয়ার জন্য আমরা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে (ইউজিসি) নির্দেশ দিয়েছি। তারা উপাচার্যদের সাথে কথা বলে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।

পাঠকের পছন্দ

মন্তব্য করুন