বাকৃবি প্রতিনিধি: বাংলাদেশের কৃষির বিভিন্ন গবেষণাধর্মী প্রতিষ্ঠান প্রতি বছর বিভিন্ন শস্যের নানাবিধ জাত উদ্ভাবন করছে। সহস্রাধিক উদ্ভাবিত নতুন জাতের মধ্যে কোনগুলো মাঠ পর্যায়ে ভালো ফলাফল করছে, তা প্রতিনিয়ত তদারকি করতে হবে। শুধু নতুন জাত উদ্ভাবনে সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না, উদ্ভাবিত প্রযুক্তি মাঠ পর্যায়ে প্রয়োগ নিশ্চিতে কাজ করতে হবে। কৃষি ও কৃষকের স্বার্থে মাঠ পর্যায়ে কাজ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার বিকল্প নেই। এই কাজে যে কোন সহায়তা সরকার করবে।
‘ময়মনসিংহ অঞ্চলে বিনা উদ্ভাবিত জনপ্রিয় জাতসমূহ সম্প্রসারণ এবং শস্যবিন্যাসে অন্তর্ভুক্তিকরণ শীর্ষক’ আঞ্চলিক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বিকাল ৫ টার দিকে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের যৌথ আয়োজনে বিনা মিলনায়তনে কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিনা) মহাপরিচালক ড. মো. আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান মো. রুহুল আমিন খান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. ছাইফুল আলম, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলে৷ নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. নাজমুন নাহার করিম এবং বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. আব্দুল্লাহ ইউছুফ আখন্দ।
এছাড়া বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলার কৃষি কর্মকর্তাবৃন্দ, কৃষক ও উদ্যোক্তাগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।