The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
বৃহস্পতিবার, ২১শে নভেম্বর, ২০২৪

একুশে বইমেলায় নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টল, প্রশংসায় ভাসছেন উপাচার্য

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধিঃ প্রতিবছরের ন্যায় এবারেও শুরু হয়েছে অমর একুশে বইমেলা। এটি অন্য সকলের জন্য স্বাভাবিক হলেও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সবার জন্য অন্যরকম। এবারই প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব স্টল বসেছে বইমেলাতে। আর এই স্টলকে নিয়েই শুধু নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় নয় বরং অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মানুষজন থেকে প্রশংসায় পঞ্চমুখ উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর।

বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি গন্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ না করে প্রতিনিয়ত দেশ ও দেশের বাহিরের এর পরিধি বিস্তার করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর। আর এবারের বইমেলায় নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টল এক অনন্য নজির স্থাপন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ সকলেই অনেক আনন্দিত। আর শুধু নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ই নয় বরং অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের কাছেও প্রশংসা পাচ্ছেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছবি দিয়ে পোস্ট করছে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেকেই।

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফোকলোর বিভাগের সহকারী অধ্যাপক তার টাইমলাইনে স্টলের ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, “বাংলা একাডেমি এর একুশে বইমেলায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়েরও এমন একটা স্টল থাকতে পারতো যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদ ও বিভাগের জার্নালগুলো বিক্রির জন্য রাখা যেতো। তাছাড়া বিভিন্ন শিক্ষকের যেসকল গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে সেগুলোও সেই স্টলে বিক্রির জন্য প্রদর্শন করা যেতো। আর সেখানে আমাদের শিক্ষার্থীদের জন্যও একটা সেকশন থাকতে পারতো। আর এতে শিক্ষার্থীরা তাদের গ্রন্থ প্রকাশে আগ্রহী হতো হয়তো। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সাহিত্য সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোও লিটল ম্যাগ প্রকাশে আগ্রহী হতো। আসলে বিক্রি হওয়া তো বড় কথা নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করে এমন একটা প্রয়াস কেনো যে নেওয়া হলো না বা হয় না তা জানি না।”

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮তম ব্যাচের সাবেক শিক্ষার্থী মো. শামিমউজ্জামান ফেসবুক গ্রুপে লিখেছেন, “জাবির ১৫ ব্যাচের বাংলা বিভাগের প্রিয় অগ্রজ ভিসি প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টল দিলেন একুশের বইমেলায়। জাবির একটি বড় অর্জন আমাদের একজন প্রাক্তন ছাত্র দেখিয়ে দিলেন কিভাবে প্রকাশনা দিয়ে নিজেদেরকে পৃথিবীর একটি বড় প্রাণের মেলায় নিজেদেরকে উজ্জ্বলভাবে চেনানো যায়। দাদাকে অভিনন্দন।”

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.