The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শনিবার, ২৩শে নভেম্বর, ২০২৪

ইবিতে লোকপ্রশাসন বিভাগের প্রথম পুনর্মিলনী ১০ ফেব্রুয়ারি

ইবি প্রতিনিধি: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্ভুক্ত লোকপ্রশাসন বিভাগের প্রথম পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী ১০ ফেব্রুয়ারী শনিবার।

মঙ্গলবার ( ৩০ জানুয়ারি) লোকপ্রশাসন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মোঃ ফকরুল ইসলাম রিপোর্টার্স ইউনিটির সাংবাদিকদের সাথে মত বিনিময়কালে তথ্যটি নিশ্চিত করেন।

পুনর্মিলনী উৎসব ঘিরে বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মোশাররফ হোসেন ভবন এবং এ সংলগ্ন রাস্তায় শোভা পাচ্ছে হরেক রঙের ঝাড়বাতি। এছাড়াও বিভাগ প্রাঙ্গনে অঙ্কিত হচ্ছে রংবেরঙের আল্পনা এবং ডিপার্টমেন্ট সাজছে নতুন রঙে।

বিভাগ সূত্রে জানা যায়, অনলাইনে গুগল ফর্মের মাধ্যমে সাবেক ৫৮২ জন ও বর্তমানে অধ্যয়নরত ৩১৬ জন শিক্ষার্থী পুনর্মিলনীর জন্য ইতোমধ্যে রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করেছে। পুনর্মিলনীর রেজিষ্ট্রেশন ফি সর্বোচ্চ ২৫০০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ৬০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছে সর্বমোট ৩২টি ব্যাচের শিক্ষার্থীরা।

বিভাগ সূত্রে আরও জানা যায়, লোকপ্রশাসন বিভাগের পক্ষ থেকে এটিই প্রথম রিইউনিয়ন। পুনর্মিলনীর আগের দিন ৯ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মোশাররফ হোসেন ভবনের দ্বিতীয় তলায় পিঠা উৎসব, লালন সংগীত ও সাবেক বর্তমানের সমন্বয়ে চা-চক্রেরও আয়োজন থাকবে। এছাড়াও পুনর্মিলনীতে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য বিভাগের পক্ষ পরিবহন সেবা দেওয়া হবে।

এবিষয়ে পুনর্মিলনী কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. মোঃ লুৎফর রহমান বলেন, আলহামদুলিল্লাহ, লোকপ্রশাসন বিভাগ প্রথমবারের মতো এই পুনর্মিলনীর আয়োজন করতে যাচ্ছে। বিভাগের ছাত্র এবং শিক্ষক হিসেবে আমার কাছে মনে হচ্ছে আমার বয়সের ব্যবধান গুচিয়ে আমি যে ৯২-৯৩ সেশনের ছাত্র ছিলাম সেখানে ফিরিয়ে নিয়েছে। সেই সময়ে শিক্ষক, বড় ভাই, সহপাঠীদের সাথে ক্যাম্পাসে-হলে যে বিচরণ ছিলো সেই স্বাদ পাচ্ছি।

বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মোঃ ফকরুল ইসলাম বলেন, আয়োজনটি সাজাতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত এবং আমাদের সৌভাগ্যবান মনে করি। দেরীতে হলেও আমরা এতো সুন্দর একটি আয়োজন করতে যাচ্ছি। আমি এই শুভক্ষণে পুরাতন সকল শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানাই এবং আমি আমার বিভাগের পক্ষ থেকে তাদের সুস্বাগতম জানাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, ডিজিটাল যুগের এই চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানের জন্য অবশ্যই এধরণের উদ্যোগ প্রতি স্তরেই নেয়া উচিত। বর্তমান বিশ্বের এই চাহিদাকে মাথায় রেখে আমাদের বিভাগের পক্ষ থেকে এধরণের উদ্যোগ নিয়েছি। আমার কাছে মনে হয়েছে বর্তমান যারা ছাত্র তাদের জন্য সহায়ক একটি উদ্যোগ হবে এবং তাদের অনুপ্রাণিত করবে। পুরাতনদের অভিজ্ঞতা, পরামর্শ নতুনদের উজ্জিবিত করবে।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.