The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
মঙ্গলবার, ১৭ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪

ইন্টারনেট বন্ধের সাথে আগুন লাগার কোনো সম্পর্ক ছিল না

তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন

শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ঘিরে ইন্টারনেট বন্ধ ও চালু করার বিষয়টি ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রশাসনিক অনুমোদন ব্যতিরেকে তখনকার প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের মৌখিক নির্দেশক্রমে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদের নির্দেশনায় সম্পন্ন করা হয়। ইন্টারনেট বন্ধের সাথে ডেটা সেন্টারে আগুন লাগার কোনো সম্পর্ক ছিল না।

সরকার পতনের পর গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে এসব বিষয় তুলে ধরা হয়েছে।

শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে ১৭ জুলাই মধ্যরাত থেকে মোবাইল ইন্টারনেট সেবা এবং ১৮ জুলাই রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়।

ইন্টারনেট বন্ধের কারণ হিসেবে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে বিভিন্ন রকম বক্তব্য দেওয়া হয়েছিল সে সময়।

তদন্তে প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে— ইন্টারনেট বন্ধের সাথে ডেটা সেন্টারে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার বিষয়টি সম্পৃক্ত করে প্রচারণার মাধ্যমে সাবেক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জাতির সাথে মিথ্যাচার ও প্রতারণা করেছেন।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে ভারত চলে যান শেখ হাসিনা। পরিবর্তিত দৃশ্যপটে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে ৮ আগস্ট শপথ নেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার সঙ্গে রয়েছেন ১৬ জন উপদেষ্টা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়কও রয়েছেন উপদেষ্টামণ্ডলীতে। তাদের মধ্যে একজন নাহিদ ইসলাম। তিনি ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে আছেন।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.