The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
বৃহস্পতিবার, ২৮শে মার্চ, ২০২৪

৮০ জন নারীকে পাচার করেছে চক্রটি

গার্মেন্টস ও বেসরকারি কোম্পানিতে ভালো বেতনে চাকরি দেওয়ার কথা বলে নারী পাচারে জড়িত একটি চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। গত আড়াই বছরে এই চক্রের সদস্যরা দুবাই, সৌদি আরব ও ওমানে ৮০ জন নারীকে পাচার করেছেন বলে দাবি র‌্যাবের।

গতকাল রোববার রাতে উত্তরার বিমানবন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় পাসপোর্টসহ উদ্ধার করা হয় তিন নারীকে। তাঁদের গতকাল রাতেই দুবাই পাঠানো হচ্ছিল বলে জানিয়েছে র‍্যাব।

আজ সোমবার সংবাদ সম্মেলনে র‍্যাব–১–এর অধিনায়ক আবদুল্লাহ আল মোমেন বলেন, দুবাইয়ে বসে মহিউদ্দিন ও শিল্পী নামের দুজন চক্রটি নিয়ন্ত্রণ করেন। তাঁদের হয়ে দেশে কাজ করতেন গ্রেপ্তার আজিজুল হক, মোছলেম উদ্দিন ও কাউছার। তিনি বলেন, ঢাকার আশপাশের এলাকায় গার্মেন্টসে চাকরি করেন, এমন মেয়েদের ভালো বেতনের চাকরির কথা বলে বিদেশে পাচার করা হয়।

র‍্যাব জানায়, বিদেশে যেতে টাকা লাগে। সেখানে উল্টো নারীদের ২০ হাজার টাকা অগ্রিম দিয়ে এবং নিজ খরচে ভিসা ও পাসপোর্টের ব্যবস্থা করেন চক্রের সদস্যরা। বিমানবন্দর এলাকা থেকে উদ্ধার হওয়া তিন নারী আবদুল্লাহপুর ও টঙ্গী এলাকায় গার্মেন্টসে চাকরি করতেন। চক্রের সদস্যরা ওই তিন নারীর পাসপোর্ট তৈরি করে নিজেদের কাছে রেখেছিলেন। গতকাল তাঁদের বিদেশযাত্রার কয়েক ঘণ্টা আগে বিমানবন্দর এলাকায় ডেকে আনা হয়েছিল। পাসপোর্ট ও ভিসা বুঝিয়ে দেওয়ার আগে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

  1. প্রচ্ছদ
  2. অপরাধ ও শৃঙ্খলা
  3. ৮০ জন নারীকে পাচার করেছে চক্রটি

৮০ জন নারীকে পাচার করেছে চক্রটি

গার্মেন্টস ও বেসরকারি কোম্পানিতে ভালো বেতনে চাকরি দেওয়ার কথা বলে নারী পাচারে জড়িত একটি চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। গত আড়াই বছরে এই চক্রের সদস্যরা দুবাই, সৌদি আরব ও ওমানে ৮০ জন নারীকে পাচার করেছেন বলে দাবি র‌্যাবের।

গতকাল রোববার রাতে উত্তরার বিমানবন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় পাসপোর্টসহ উদ্ধার করা হয় তিন নারীকে। তাঁদের গতকাল রাতেই দুবাই পাঠানো হচ্ছিল বলে জানিয়েছে র‍্যাব।

আজ সোমবার সংবাদ সম্মেলনে র‍্যাব–১–এর অধিনায়ক আবদুল্লাহ আল মোমেন বলেন, দুবাইয়ে বসে মহিউদ্দিন ও শিল্পী নামের দুজন চক্রটি নিয়ন্ত্রণ করেন। তাঁদের হয়ে দেশে কাজ করতেন গ্রেপ্তার আজিজুল হক, মোছলেম উদ্দিন ও কাউছার। তিনি বলেন, ঢাকার আশপাশের এলাকায় গার্মেন্টসে চাকরি করেন, এমন মেয়েদের ভালো বেতনের চাকরির কথা বলে বিদেশে পাচার করা হয়।

র‍্যাব জানায়, বিদেশে যেতে টাকা লাগে। সেখানে উল্টো নারীদের ২০ হাজার টাকা অগ্রিম দিয়ে এবং নিজ খরচে ভিসা ও পাসপোর্টের ব্যবস্থা করেন চক্রের সদস্যরা। বিমানবন্দর এলাকা থেকে উদ্ধার হওয়া তিন নারী আবদুল্লাহপুর ও টঙ্গী এলাকায় গার্মেন্টসে চাকরি করতেন। চক্রের সদস্যরা ওই তিন নারীর পাসপোর্ট তৈরি করে নিজেদের কাছে রেখেছিলেন। গতকাল তাঁদের বিদেশযাত্রার কয়েক ঘণ্টা আগে বিমানবন্দর এলাকায় ডেকে আনা হয়েছিল। পাসপোর্ট ও ভিসা বুঝিয়ে দেওয়ার আগে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পাঠকের পছন্দ

মন্তব্য করুন