The Rising Campus
Education, Scholarship, Job, Campus and Youth
শনিবার, ২০শে এপ্রিল, ২০২৪

শাবিপ্রবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে প্রাণ গেল শ্রমিকের

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মাণাধীন সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ওয়ার্কশপের দোতলা থেকে পড়ে মো. নাঈম আহমেদ নামে এক রংমিস্ত্রির মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (১৮ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৭টায় সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নাঈমের চাচা ইমরান আহমদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। নাঈম সিলেট নগরীর জালালাবাদ থানার আওতাধীন ইন্নাতাবাদ গ্রামের মো. ওয়াতির আলীর ছেলে।

গত সোমবার (১৬ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন দোতলা ওয়ার্কশপে রংয়ের কাজ করতে গিয়ে বাঁশ ভেঙে পড়ে যান নাঈম। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত দুই দিন লাইফ সাপোর্টে ছিলেন তিনি।

সেখানে উপস্থিত নির্মাণ শ্রমিকরা জানান, ভবনের ওপর থেকে মাটিতে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে তার নাক-মুখ দিয়ে প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। মুখের চোয়ালে এবং মাথায় আঘাত লেগেছিল নাঈমের। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী প্রথমে নাঈমকে উদ্ধার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেলে নেন। সেখান থেকে নগরীর রাগীব রাবেয়া মেডিকেল এবং সর্বশেষ সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেলে নিয়ে যান। পরে তার অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়।

You might also like
Leave A Reply

Your email address will not be published.

  1. প্রচ্ছদ
  2. ক্যাম্পাস
  3. শাবিপ্রবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে প্রাণ গেল শ্রমিকের

শাবিপ্রবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে প্রাণ গেল শ্রমিকের

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মাণাধীন সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ওয়ার্কশপের দোতলা থেকে পড়ে মো. নাঈম আহমেদ নামে এক রংমিস্ত্রির মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (১৮ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৭টায় সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নাঈমের চাচা ইমরান আহমদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। নাঈম সিলেট নগরীর জালালাবাদ থানার আওতাধীন ইন্নাতাবাদ গ্রামের মো. ওয়াতির আলীর ছেলে।

গত সোমবার (১৬ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন দোতলা ওয়ার্কশপে রংয়ের কাজ করতে গিয়ে বাঁশ ভেঙে পড়ে যান নাঈম। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত দুই দিন লাইফ সাপোর্টে ছিলেন তিনি।

সেখানে উপস্থিত নির্মাণ শ্রমিকরা জানান, ভবনের ওপর থেকে মাটিতে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে তার নাক-মুখ দিয়ে প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। মুখের চোয়ালে এবং মাথায় আঘাত লেগেছিল নাঈমের। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী প্রথমে নাঈমকে উদ্ধার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেলে নেন। সেখান থেকে নগরীর রাগীব রাবেয়া মেডিকেল এবং সর্বশেষ সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেলে নিয়ে যান। পরে তার অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়।

পাঠকের পছন্দ

মন্তব্য করুন